ভিজিডিথর চাল বিতরণে টাকা আদায়ের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2020/06/panchagar_15.html
মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম, তেঁতুলিয়া প্রতিনিধিঃ পঞ্চগড় জেলাধীন তেঁতুলিয়া উপজেলার ৭নং দেবনগড় ইউনিয়ন পরিষদে দুঃস্থ মহিলাদের মাঝে ভালনারেবল গ্রুপ ডেভলবমেন্ট (ভিজিডি)'র চাল বিতরণের সময় প্রত্যেক উপকারভোগীর নিকট থেকে ২০ টাকা হারে আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১৪ জুন/২০২০ রবিবার ৩০ কেজিতে প্রতি বস্তায় ৩জন করে ভিজিডির ১৫৪.৬৭ বস্তা চাল বিতরণের সময় ৪৬৪ জন উপকারভোগীর নিকট থেকে ২০ টাকা হারে উৎকোচ নেওয়া হয়েছে।
ওই ইউনিয়নের নিজবাড়ি গ্রামের ফয়জুলের স্ত্রী সহিদা এবং আলমগীরের স্ত্রী আসমা বলেন, আমাদের কাছ থেকে চাল দেওয়ার সময় ২০ টাকা করে নিয়েছে।
ঐ একই ইউপি'র খেকী ডাংগী গ্রামের হামিদুলের স্ত্রী মরজিনা এবং খল্টাপাড়া গ্রামের শরিফুলের স্ত্রী মুক্তা বেগম জানান, আমরা চাল নিতে হাতে ২০টাকা নিয়ে না গেলে চালের মুখ দেখতে পাইনা। সকলে জানান, তাদের কাজ থেকে সরকারি ভিজিডি'র চালের বস্তা বাবদ ২০টাকা করে আদায় করা হয়েছে। তারা আরও জানান, আগে ১০ টাকা করে নেয়া হলে তাদের কাছ থেকে এখন নেওয়া হচ্ছে ২০ টাকা। তবে মুক্তা বেগম বলেন, একদিন ইউএনও স্যার আসলে সেদিনের মতে কোন টাকা নেয়া হয়নি।
এব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মহসিনউল হকের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, যে টাকা নেয়া হয়েছে তা খরচের জন্য নেয়া হয়েছে।
অপরদিকে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা করুনা কান্ত রায় মুঠোফোনে জানান, টাকা নেওয়ার বিষয়ে আমি অবগত নয়। তবে টাকা নেওয়ার কোন নির্দেশনা নেই। চেয়ারম্যান কেন টাকা নিল বিষয়টি দেখবেন জানিয়েছেন।
ভিজিডিথর চাল বিতরণে টাকা নেয়ার ব্যপারে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা'র কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম বিষয়টি চেয়ারম্যানকে বলব এবং তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিবেন।
১৪ জুন/২০২০ রবিবার ৩০ কেজিতে প্রতি বস্তায় ৩জন করে ভিজিডির ১৫৪.৬৭ বস্তা চাল বিতরণের সময় ৪৬৪ জন উপকারভোগীর নিকট থেকে ২০ টাকা হারে উৎকোচ নেওয়া হয়েছে।
ওই ইউনিয়নের নিজবাড়ি গ্রামের ফয়জুলের স্ত্রী সহিদা এবং আলমগীরের স্ত্রী আসমা বলেন, আমাদের কাছ থেকে চাল দেওয়ার সময় ২০ টাকা করে নিয়েছে।
ঐ একই ইউপি'র খেকী ডাংগী গ্রামের হামিদুলের স্ত্রী মরজিনা এবং খল্টাপাড়া গ্রামের শরিফুলের স্ত্রী মুক্তা বেগম জানান, আমরা চাল নিতে হাতে ২০টাকা নিয়ে না গেলে চালের মুখ দেখতে পাইনা। সকলে জানান, তাদের কাজ থেকে সরকারি ভিজিডি'র চালের বস্তা বাবদ ২০টাকা করে আদায় করা হয়েছে। তারা আরও জানান, আগে ১০ টাকা করে নেয়া হলে তাদের কাছ থেকে এখন নেওয়া হচ্ছে ২০ টাকা। তবে মুক্তা বেগম বলেন, একদিন ইউএনও স্যার আসলে সেদিনের মতে কোন টাকা নেয়া হয়নি।
এব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মহসিনউল হকের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, যে টাকা নেয়া হয়েছে তা খরচের জন্য নেয়া হয়েছে।
অপরদিকে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা করুনা কান্ত রায় মুঠোফোনে জানান, টাকা নেওয়ার বিষয়ে আমি অবগত নয়। তবে টাকা নেওয়ার কোন নির্দেশনা নেই। চেয়ারম্যান কেন টাকা নিল বিষয়টি দেখবেন জানিয়েছেন।
ভিজিডিথর চাল বিতরণে টাকা নেয়ার ব্যপারে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা'র কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম বিষয়টি চেয়ারম্যানকে বলব এবং তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিবেন।