মাস্ক ছাড়াই না না অজুহাতে ঘুরছেন অনেকেই।
https://www.obolokon24.com/2020/06/ma.html
মেহেদী হাসান উজ্জ¦ল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
সম্প্রতি সব খুলে দেয়ায় আগের মতই চলা ফেরা শুরু করেছে সবাই, মানছেনা সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেনা না অনেকেই। সেইসাথে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি নিয়েই ঘরের বাইরে মাক্স ছাড়াই দেধারছে ঘোরা ফেরা করছেন অনেকই। সারা দেশের মতো দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতেও একই চিত্র দেখা গেছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, গত ৩০ মে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংক্রমন প্রতিরোধ আইন ২০১৮অনুযায়ী, ঘরের বাইরে চলাচলের ক্ষেত্রে সবসময় মাস্ক পরিধানসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তা নাহলে সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্ম‚ল) আইন, ২০১৮ এর ধারা ২৪ (১), (২) ও ধারা ২৫ (১) ও (২) অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর এই আইন বাস্তবায়ন করবে জেলা-উপজেলা প্রশাসন ও যথাযথ কর্তৃপক্ষ।
আইনের এই ধারা অনুযায়ী কেউ মাস্ক না পড়ে বের হলে ৬ মাস জেল অথবা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। এছাড়া কেউ যদি এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে বাধা প্রদান বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন তাহলে তিন মাসের জেল এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
মাস্ক না পরার কারণ জানতে চাইলে শোনাচ্ছেন নানা অজুহাত। শনিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ফুলবাড়ী পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় বিপুল সংখ্যক মানুষ মাস্ক না পরেই চলাচল করছেন।
স্থানীয় উর্বশী সিনেমা হলের সামনে বাজার করে ফেরা মুখে মাস্ক না পরা একজনের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, বাড়ী থেকে তাড়াহুড়া করে বাজার করতে এসেছি, তাই বাসায় মাস্ক ফেলে এসেছি।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, করোনা ভাইরাস নিয়ে আমি ভয় করি না। জন্ম মৃত্যু আল্লাহর হাতে তাই আল্লাহ আমাকে যতটুকু হায়াত দিয়েছে ততটুকুই বেঁচে থাকবো। করোনার জন্য তো আর জীবন থেমে থাকতে পারে না।
বাসস্টান্ড এলাকায় মাস্ক না পরে চলাচলকারী মোস্তাফিজার নামে একজন শিক্ষক বলেন ফাঁকা জায়গায় চলাচল করলে মাক্স পরার প্রয়োজন হয় না,লোকসমাগমে গেলে পরি।
পৌর এলাকার শাপলা চত্বর এলাকায় একজন পথচারী বলেন, আমার কাছে মাস্ক আছে। গরম লাগছে তাই এখন মাস্ক পরছি না কারণ আমার মাস্কটা একটু মোটা ধরনের। সবসময় কি মাস্ক পড়ে থাকা যায়।
কাঁচা বাজার এলাকায় এক রিক্সা চালক বলেন, আমার মাস্ক পরতে ভালো লাগে না। মাস্ক ছাড়াই সারাদিন ঘোরাফেরা করছি। মাম্ক ছাড়াই বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াই এখন পর্যন্ত আমি করোনায় আক্রান্ত হই নাই। সারাদিন যতো ধুলা বালী ভিতোরে যায় করোনা ভাইরাস আমাদের কিছুই করতে পারবে না।
এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুস সালাম চৌধরী বলেন,সংক্রমন প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী কেউ মাস্ক না পড়ে বের হলে ৬ মাস জেল অথবা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ঝুকি এড়াতে সকলকে অবশ্যই মাক্স ব্যাবহার করতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধিমেনে চলতে হবে সেইসাথে অতিরিক্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়া যাবেনা।
সম্প্রতি সব খুলে দেয়ায় আগের মতই চলা ফেরা শুরু করেছে সবাই, মানছেনা সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেনা না অনেকেই। সেইসাথে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি নিয়েই ঘরের বাইরে মাক্স ছাড়াই দেধারছে ঘোরা ফেরা করছেন অনেকই। সারা দেশের মতো দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতেও একই চিত্র দেখা গেছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, গত ৩০ মে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংক্রমন প্রতিরোধ আইন ২০১৮অনুযায়ী, ঘরের বাইরে চলাচলের ক্ষেত্রে সবসময় মাস্ক পরিধানসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তা নাহলে সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্ম‚ল) আইন, ২০১৮ এর ধারা ২৪ (১), (২) ও ধারা ২৫ (১) ও (২) অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর এই আইন বাস্তবায়ন করবে জেলা-উপজেলা প্রশাসন ও যথাযথ কর্তৃপক্ষ।
আইনের এই ধারা অনুযায়ী কেউ মাস্ক না পড়ে বের হলে ৬ মাস জেল অথবা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। এছাড়া কেউ যদি এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে বাধা প্রদান বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন তাহলে তিন মাসের জেল এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
মাস্ক না পরার কারণ জানতে চাইলে শোনাচ্ছেন নানা অজুহাত। শনিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ফুলবাড়ী পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় বিপুল সংখ্যক মানুষ মাস্ক না পরেই চলাচল করছেন।
স্থানীয় উর্বশী সিনেমা হলের সামনে বাজার করে ফেরা মুখে মাস্ক না পরা একজনের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, বাড়ী থেকে তাড়াহুড়া করে বাজার করতে এসেছি, তাই বাসায় মাস্ক ফেলে এসেছি।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, করোনা ভাইরাস নিয়ে আমি ভয় করি না। জন্ম মৃত্যু আল্লাহর হাতে তাই আল্লাহ আমাকে যতটুকু হায়াত দিয়েছে ততটুকুই বেঁচে থাকবো। করোনার জন্য তো আর জীবন থেমে থাকতে পারে না।
বাসস্টান্ড এলাকায় মাস্ক না পরে চলাচলকারী মোস্তাফিজার নামে একজন শিক্ষক বলেন ফাঁকা জায়গায় চলাচল করলে মাক্স পরার প্রয়োজন হয় না,লোকসমাগমে গেলে পরি।
পৌর এলাকার শাপলা চত্বর এলাকায় একজন পথচারী বলেন, আমার কাছে মাস্ক আছে। গরম লাগছে তাই এখন মাস্ক পরছি না কারণ আমার মাস্কটা একটু মোটা ধরনের। সবসময় কি মাস্ক পড়ে থাকা যায়।
কাঁচা বাজার এলাকায় এক রিক্সা চালক বলেন, আমার মাস্ক পরতে ভালো লাগে না। মাস্ক ছাড়াই সারাদিন ঘোরাফেরা করছি। মাম্ক ছাড়াই বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াই এখন পর্যন্ত আমি করোনায় আক্রান্ত হই নাই। সারাদিন যতো ধুলা বালী ভিতোরে যায় করোনা ভাইরাস আমাদের কিছুই করতে পারবে না।
এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুস সালাম চৌধরী বলেন,সংক্রমন প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী কেউ মাস্ক না পড়ে বের হলে ৬ মাস জেল অথবা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ঝুকি এড়াতে সকলকে অবশ্যই মাক্স ব্যাবহার করতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধিমেনে চলতে হবে সেইসাথে অতিরিক্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়া যাবেনা।