কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের সংস্কার কাজে অনিয়মের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2020/06/kisargang_16.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রের সংস্কার কাজে বিভিন্ন অনিয়ম ও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্টানের বিরুদ্ধে। কাজের সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত না থাকায় এ অনিয়ম হচ্ছে বলে জানান হাসপাতালের কর্মচারী ও স্থানীয় লোকজন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রের জরুরী বিভাগ, এক্য্ররে রুম সংস্কার , অটি রুম (অপারেশন থিয়েটার) সংস্কার, স্বাস্থ্য কর্মকর্তার অফিস সংস্কার, পুরোনো বিদ্যুৎ লাইন সংস্কার, টাইলস লাগানো, মুল ভবনের দরজা জানালা সংস্কারসহ বিভিন্ন কাজের জন্য ১৬ লাখ টাকা বরাদ্দ ধরে টেন্ডার আহবান করা হয়। টেন্ডারের মাধ্যমে কাজটি পায় লালমনিরহাট সদরের ঠিকাদরী প্রতিষ্ঠান মেসার্স মোজাম্মেল এন্টার প্রাইজ।
হাসপাতালের একাধিক কর্মচারী ও এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, কাজের শুরু থেকে ঠিকাদার বিভিন্ন অনিয়ম করে আসছে। মুল ভবনের পুরোনো ও ভাঙ্গা দরজা জানালা পরিবর্তন করে শিল কড়াই অথবা গামারী কাঠ দিয়ে নতুন করে দরজা জানালা করার কথা থাকলে ঠিকাদার তা না করে পুরোনো দরজা জানালা মেরামত করে দিচ্ছে। আবার কিছু কিছু দরজা জানালার দু একটি কাঠ পরিবর্তন করলে সেখানে ইফকিলিপটাস অথবা নিম কাঠ ব্যবহার করেছেন।
সাইদুল ইসলাম নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, বর্তমান সরকার কোটি টাকা ব্যায় করে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে একটি এক্য্ররে মেশিন দিয়েছে। কিন্তু এক্য্ররে রুমটি ব্যবহার অনপোযোগী হওয়ায় কারনে গত দুই বছর থেকে হাসপাতালের এক্য্ররে রুমটি বন্ধ ছিল। সাধারন রোগীরা তারাগঞ্জ কিংবা রংপুর গিয়ে এক্য্ররে করাতেন। বর্তমানে সেই এক্য্ররে রুমটি সংস্কারে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এবং বৈদ্যুতিক সংযোগে নিম্নমানের উপকরন ব্যবহার করে সংযোগ দেয়া হয়েছে।
উপজেলা যুব সংহতির সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, হাসপাতালের মুল ভবনের অপারেশন থিয়েটারের ছাদ চুইয়ে পানি পরার কারনে ছাদে নতুন করে আরসিসি প্যাটেন ষ্টান ঢালাই দেয়া হচ্ছে। ঢালাইয়ে সময় কাজের তদারকি কর্মকর্তা উপস্থিত না থাকায় ঠিকাদার রাবিস এবং পরিত্যাক্ত খোয়া ব্যবহার করে ঢালাই দিয়েছেন। মেশিনে মিক্য্র করে ঢালাই করার কথা থাকলে মেশিন না এনে হাতে মিক্য্র করে ঢালাইর কাজ করা হয়।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার মিজানুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন কাজে কোন ধরনের অনিয়ম হচ্ছেনা। নিয়ম অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে।
কাজের তদারকি কর্মকর্তা নীলফামারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কাজে কোন অনিয়ম হলে কিংবা সামগ্রী নিম্নমানের ব্যবহার হয়ে থাকলে তা অবশ্যই দেখা হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রের জরুরী বিভাগ, এক্য্ররে রুম সংস্কার , অটি রুম (অপারেশন থিয়েটার) সংস্কার, স্বাস্থ্য কর্মকর্তার অফিস সংস্কার, পুরোনো বিদ্যুৎ লাইন সংস্কার, টাইলস লাগানো, মুল ভবনের দরজা জানালা সংস্কারসহ বিভিন্ন কাজের জন্য ১৬ লাখ টাকা বরাদ্দ ধরে টেন্ডার আহবান করা হয়। টেন্ডারের মাধ্যমে কাজটি পায় লালমনিরহাট সদরের ঠিকাদরী প্রতিষ্ঠান মেসার্স মোজাম্মেল এন্টার প্রাইজ।
হাসপাতালের একাধিক কর্মচারী ও এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, কাজের শুরু থেকে ঠিকাদার বিভিন্ন অনিয়ম করে আসছে। মুল ভবনের পুরোনো ও ভাঙ্গা দরজা জানালা পরিবর্তন করে শিল কড়াই অথবা গামারী কাঠ দিয়ে নতুন করে দরজা জানালা করার কথা থাকলে ঠিকাদার তা না করে পুরোনো দরজা জানালা মেরামত করে দিচ্ছে। আবার কিছু কিছু দরজা জানালার দু একটি কাঠ পরিবর্তন করলে সেখানে ইফকিলিপটাস অথবা নিম কাঠ ব্যবহার করেছেন।
সাইদুল ইসলাম নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, বর্তমান সরকার কোটি টাকা ব্যায় করে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে একটি এক্য্ররে মেশিন দিয়েছে। কিন্তু এক্য্ররে রুমটি ব্যবহার অনপোযোগী হওয়ায় কারনে গত দুই বছর থেকে হাসপাতালের এক্য্ররে রুমটি বন্ধ ছিল। সাধারন রোগীরা তারাগঞ্জ কিংবা রংপুর গিয়ে এক্য্ররে করাতেন। বর্তমানে সেই এক্য্ররে রুমটি সংস্কারে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এবং বৈদ্যুতিক সংযোগে নিম্নমানের উপকরন ব্যবহার করে সংযোগ দেয়া হয়েছে।
উপজেলা যুব সংহতির সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, হাসপাতালের মুল ভবনের অপারেশন থিয়েটারের ছাদ চুইয়ে পানি পরার কারনে ছাদে নতুন করে আরসিসি প্যাটেন ষ্টান ঢালাই দেয়া হচ্ছে। ঢালাইয়ে সময় কাজের তদারকি কর্মকর্তা উপস্থিত না থাকায় ঠিকাদার রাবিস এবং পরিত্যাক্ত খোয়া ব্যবহার করে ঢালাই দিয়েছেন। মেশিনে মিক্য্র করে ঢালাই করার কথা থাকলে মেশিন না এনে হাতে মিক্য্র করে ঢালাইর কাজ করা হয়।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার মিজানুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন কাজে কোন ধরনের অনিয়ম হচ্ছেনা। নিয়ম অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে।
কাজের তদারকি কর্মকর্তা নীলফামারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কাজে কোন অনিয়ম হলে কিংবা সামগ্রী নিম্নমানের ব্যবহার হয়ে থাকলে তা অবশ্যই দেখা হবে।