ডোমারে জনগনের সাথে রাস্তা সংস্কার কাজে কোদাল হাতে চেয়ারম্যান রিমুন
https://www.obolokon24.com/2020/06/domar_95.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
এলাকার কিছু যুবককে সাথে নিয়ে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের নদীয়াপাড়া এলাকার একটি রাস্তা সংস্কার করার কাজে কোদাল হাতে নিজেই নেমে পড়লেন ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রিমুন। মঙ্গলবার সকাল হতে রাস্তা সংস্কার করার চলে বিকাল সাড়ে চার টা পর্যন্ত।
স্বেচ্ছায় রাস্তা সংস্কার করার কাজে অংশ নেয়া ঈশ্বর চন্দ্র রায় ও অনিল রায় বলেন, আমাদের বাড়ি যাওয়ার কাঁচা রাস্তাটি ৬ফিটের। ওই রাস্তা দিয়ে শুধুমাত্র সাইকেল-মটরসাইকেল ও রিক্সা-ভ্যান ছাড়া কোন যানবাহন চলাচল করতে পারে না। আমরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে রাস্তাটি চওড়া করার জন্য অনুরোধ করি। গত কয়েকদিন হতে আমাদের চেয়ারম্যান রিমুন ভাই বলে, এখন কোন বরাদ্ধ নাই। এলাকার সবাই যদি স্বেচ্ছায় কাজ করি, তবে কয়েক দিনের মধ্যে আমরা নিজেরাই রাস্তাটি চওড়া করতে পারবো। তারা আরো বলেন, আজ সকাল হতে বিকাল পর্যন্ত কাজ করেছি। আগামীকালও একই সময়ে কাজ করবো।
বোড়াগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রিমুন জানান, আমার ইউনিয়নের নদীয়া পাড়া এলাকার চলাচলের ওই রাস্তাটি একেবারেই চিকন। তাই এলাকার কিছু যুবককে সাথে নিয়ে রাস্তাটি চওড়া করার কাজে নেমে পড়ি। আমি হাতে কোদাল নিয়ে মাটি কাটা শুরু করলে, ওই এলাকার আরো অনেকে এসে স্বেচ্ছায় এ কাজে যোগ দেয়। আজ বিকালে কাজ শেষ করেছি। আশাকরি আগামী তিন দিনের মধ্যে পুরো এক কিলোমিটার রাস্তার কাজ শেষ করতে পারবো।
এলাকার কিছু যুবককে সাথে নিয়ে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের নদীয়াপাড়া এলাকার একটি রাস্তা সংস্কার করার কাজে কোদাল হাতে নিজেই নেমে পড়লেন ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রিমুন। মঙ্গলবার সকাল হতে রাস্তা সংস্কার করার চলে বিকাল সাড়ে চার টা পর্যন্ত।
স্বেচ্ছায় রাস্তা সংস্কার করার কাজে অংশ নেয়া ঈশ্বর চন্দ্র রায় ও অনিল রায় বলেন, আমাদের বাড়ি যাওয়ার কাঁচা রাস্তাটি ৬ফিটের। ওই রাস্তা দিয়ে শুধুমাত্র সাইকেল-মটরসাইকেল ও রিক্সা-ভ্যান ছাড়া কোন যানবাহন চলাচল করতে পারে না। আমরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে রাস্তাটি চওড়া করার জন্য অনুরোধ করি। গত কয়েকদিন হতে আমাদের চেয়ারম্যান রিমুন ভাই বলে, এখন কোন বরাদ্ধ নাই। এলাকার সবাই যদি স্বেচ্ছায় কাজ করি, তবে কয়েক দিনের মধ্যে আমরা নিজেরাই রাস্তাটি চওড়া করতে পারবো। তারা আরো বলেন, আজ সকাল হতে বিকাল পর্যন্ত কাজ করেছি। আগামীকালও একই সময়ে কাজ করবো।
বোড়াগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রিমুন জানান, আমার ইউনিয়নের নদীয়া পাড়া এলাকার চলাচলের ওই রাস্তাটি একেবারেই চিকন। তাই এলাকার কিছু যুবককে সাথে নিয়ে রাস্তাটি চওড়া করার কাজে নেমে পড়ি। আমি হাতে কোদাল নিয়ে মাটি কাটা শুরু করলে, ওই এলাকার আরো অনেকে এসে স্বেচ্ছায় এ কাজে যোগ দেয়। আজ বিকালে কাজ শেষ করেছি। আশাকরি আগামী তিন দিনের মধ্যে পুরো এক কিলোমিটার রাস্তার কাজ শেষ করতে পারবো।