ফুলবাড়ীতে ৫ দফা দাবীতে হোটেল শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও স্বারক লিপি প্রদান
https://www.obolokon24.com/2020/06/dinajpur.html
মেহেদী হাসান উজ্জ্বল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ৫ দফা দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রধান মন্ত্রী বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেছেন,করোনায় হোটেল বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়া হোটেল শ্রমিকরা ।
সোমবার বেলা ১২ টায় পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট ৫দফা দাবী স্বম্মলিত এই স্মারক লিপি প্রদান করেন।
হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাগর হোসেন বলেন করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধে গত দুই মাস থেকে হোটেল রেস্তেরা বন্ধ ছিল, বর্তমানে হোটেল রেস্তরা খুললেও, তা সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪টা প্রর্যন্ত চলছে। এই কারনে হোটেল মালিকেরা তাদের অর্ধেক শ্রমিককে কাজে নিচ্ছেননা,সেকারনে তারা এখন বেকার হয়ে পড়েছে। এসময় হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনান্দ মহন্তসহ হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের অন্যন্য নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমানসহ একাধিক হোটেল মালিক বলছেন, হোটেল রেস্তরা খুললেও, গ্রাহক আসছেনা এই কারনে বেচা-কেনা নাই, তারা শ্রমিক নিবে কিভাবে। তাই অল্প সংখ্যাক শ্রমিক দিয়ে কাজ চালাচ্ছেন। হোটেল মালিকেরা বলেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা নিজের প্রয়োজনে শ্রমিকদের কাজে লাগাবেন। তবে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান করে দেয়ার আশ^াস দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুস সালাম চৌধুরী।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ৫ দফা দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রধান মন্ত্রী বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেছেন,করোনায় হোটেল বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়া হোটেল শ্রমিকরা ।
সোমবার বেলা ১২ টায় পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট ৫দফা দাবী স্বম্মলিত এই স্মারক লিপি প্রদান করেন।
হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাগর হোসেন বলেন করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধে গত দুই মাস থেকে হোটেল রেস্তেরা বন্ধ ছিল, বর্তমানে হোটেল রেস্তরা খুললেও, তা সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪টা প্রর্যন্ত চলছে। এই কারনে হোটেল মালিকেরা তাদের অর্ধেক শ্রমিককে কাজে নিচ্ছেননা,সেকারনে তারা এখন বেকার হয়ে পড়েছে। এসময় হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনান্দ মহন্তসহ হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের অন্যন্য নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমানসহ একাধিক হোটেল মালিক বলছেন, হোটেল রেস্তরা খুললেও, গ্রাহক আসছেনা এই কারনে বেচা-কেনা নাই, তারা শ্রমিক নিবে কিভাবে। তাই অল্প সংখ্যাক শ্রমিক দিয়ে কাজ চালাচ্ছেন। হোটেল মালিকেরা বলেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা নিজের প্রয়োজনে শ্রমিকদের কাজে লাগাবেন। তবে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান করে দেয়ার আশ^াস দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুস সালাম চৌধুরী।