বাজারে উঠছে লাল টসটসে মিষ্টি লিচু জমে উঠেছে বেচাকেনা
https://www.obolokon24.com/2020/06/d.html
মেহেদী হাসান উজ্জ্বল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
“ধান লিচুতে ভরপুর উত্তরের জেলা দিনাজপুর” মৌসুমের শুরুতেই দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে বাজারে উঠতে শুরু করেছে লাল টসটসে রসালো বিভিন্ন জাতের মিষ্টি লিচু। জমে উঠেছে বেচাকেনা। এ জেলার লিচু সুস্বাদু হওয়ায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাচ্ছেন ব্যাবসায়ীরা। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে তুলনা মুলক ভাবে এবার লিচুর দাম অনেকটাই কম।
ফুলবাড়ী বাজারে মাদ্রাজী, বেদানা, বোম্বাই, লিচু বেচা কেনা চলছে। পর্যায় ক্রমে, কাঠালি, চায়না, চায়না-৩ জাতের লিচু আসবে। মাদ্রাজী প্রতি শ’ বিক্রি হচ্ছে ১শ’ থেকে ১৩০ টাকায়, বোম্বাই প্রতি শ’ ১২০ টাকায়, বেদানা প্রতি শ’ ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা। এদিকে পাইকার আর বেপারিরা উপজেলার বিভিন্ন বাগান থেকে লিচু কিনে ট্রাকে করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাচ্ছেন। কেউ কেউ আবার প্রিয়জনদের জন্য লিচু কিনে কুরিয়ারের
মাধ্যমে তাদের গন্তব্যে পাঠাচ্ছেন।
লিচু ব্যাবসায়ী শফিকুল ও রায়হান বলেন,করোনার কারনে গত বছরের তুলনায় এবার লিচুর চাহিদা অনেকটাই কম। তাই দামও অনেক কম। সে কারনে এবছর ব্যাবসা ভালো হচ্ছেনা,লিচুতে খুবএকটা লাভ করা সম্ভব হবে না।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ এটিএম হামীম আশরাফ বলেন,ফুলবাড়ী উপজেলায় মোট ৬৮ হেক্টর জমিতে লিচুর বাগান রয়েছে। প্রতি হেক্টরে সাড়ে ৭টন করে মোট ৪৭৬মেট্রিক টন লিচু উৎপাদনের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ বছর বেদেনা, হাইব্রিড জাতের চায়না থ্রি ও চায়না ফোর জাতের লিচু ব্যাপকহারে চাষ করা হয়েছে। এছাড়া দেশি জাতের মাদ্রাজি, বোম্বাই ও কাঁঠালি লিচু রয়েছে। ঝড়ের কারনে এবছর উপজেলায় ২৭ মেট্রিকটন লিচু ঝড়ে পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে,প্রায় তিনশত কৃষক। এদিকে বাগান মালিক চাষিরা যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হয়,এজন্য বাজার জাতকরণের বিষয়েও সবরকম খোজঁ খবর রাখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
“ধান লিচুতে ভরপুর উত্তরের জেলা দিনাজপুর” মৌসুমের শুরুতেই দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে বাজারে উঠতে শুরু করেছে লাল টসটসে রসালো বিভিন্ন জাতের মিষ্টি লিচু। জমে উঠেছে বেচাকেনা। এ জেলার লিচু সুস্বাদু হওয়ায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাচ্ছেন ব্যাবসায়ীরা। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে তুলনা মুলক ভাবে এবার লিচুর দাম অনেকটাই কম।
ফুলবাড়ী বাজারে মাদ্রাজী, বেদানা, বোম্বাই, লিচু বেচা কেনা চলছে। পর্যায় ক্রমে, কাঠালি, চায়না, চায়না-৩ জাতের লিচু আসবে। মাদ্রাজী প্রতি শ’ বিক্রি হচ্ছে ১শ’ থেকে ১৩০ টাকায়, বোম্বাই প্রতি শ’ ১২০ টাকায়, বেদানা প্রতি শ’ ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা। এদিকে পাইকার আর বেপারিরা উপজেলার বিভিন্ন বাগান থেকে লিচু কিনে ট্রাকে করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাচ্ছেন। কেউ কেউ আবার প্রিয়জনদের জন্য লিচু কিনে কুরিয়ারের
মাধ্যমে তাদের গন্তব্যে পাঠাচ্ছেন।
লিচু ব্যাবসায়ী শফিকুল ও রায়হান বলেন,করোনার কারনে গত বছরের তুলনায় এবার লিচুর চাহিদা অনেকটাই কম। তাই দামও অনেক কম। সে কারনে এবছর ব্যাবসা ভালো হচ্ছেনা,লিচুতে খুবএকটা লাভ করা সম্ভব হবে না।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ এটিএম হামীম আশরাফ বলেন,ফুলবাড়ী উপজেলায় মোট ৬৮ হেক্টর জমিতে লিচুর বাগান রয়েছে। প্রতি হেক্টরে সাড়ে ৭টন করে মোট ৪৭৬মেট্রিক টন লিচু উৎপাদনের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ বছর বেদেনা, হাইব্রিড জাতের চায়না থ্রি ও চায়না ফোর জাতের লিচু ব্যাপকহারে চাষ করা হয়েছে। এছাড়া দেশি জাতের মাদ্রাজি, বোম্বাই ও কাঁঠালি লিচু রয়েছে। ঝড়ের কারনে এবছর উপজেলায় ২৭ মেট্রিকটন লিচু ঝড়ে পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে,প্রায় তিনশত কৃষক। এদিকে বাগান মালিক চাষিরা যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হয়,এজন্য বাজার জাতকরণের বিষয়েও সবরকম খোজঁ খবর রাখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।