জলঢাকায় করোনা আক্রান্ত হয়ে জেলা পরিষদ সদস্য মোশাররফ হোসেনের পিতার মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2020/06/corona.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় করোনা আক্রান্ত হয়ে জেলা পরিষদের সদস্য মোশাররফ হোসেনের পিতা আলহাজ্ব মজিবর রহমান (৮০) এর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে নিজবাড়িতে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মরহুমের বাড়ী জলঢাকা উপজেলার গোলমুন্ডা ইউনিয়নের তিলাই গ্রামে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডাঃ আবু হাসান মোঃ রেজওয়ানুল কবীর।
স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নিহত মজিবর রহমানের সহধর্মিণী কয়েকদিন আগে রংপুর মেডিকল কলেজে ক্যান্সারের চিকিৎসা করতে গিয়ে করোনা আক্রান্ত হন। করোনা রোগীর সান্নিধ্য আসায় ২৭ মে ঐ পরিবারের ১৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে জলঢাকা স্বাস্থ্য বিভাগ। ৩০ মে শনিবার নিহত মজিবর রহমানসহ নাত বউয়ের করোনা পজেটিভ আসে। এরপর থেকে পরিবারের ৩ সদস্যকে নিজবাড়িতে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি হাই পেসারের রোগী ছিলেন।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো জানান, এ পর্যন্ত উপজেলায় মোট আক্রান্ত ১৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। এর মধ্যে ৪জন সুস্থ হয়ে বাড়ী ফিরেছে। ২জন মৃত্যুবরণ করেছেন। ২জন নীলফামারী সদর হাসপাতাল ও ১জনকে জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। একজন করোনা নিয়ে ঢাকায় কর্মরত আছে এবং বাকি ৩জনকে হোম আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নিহত মজিবর রহমানের সহধর্মিণী কয়েকদিন আগে রংপুর মেডিকল কলেজে ক্যান্সারের চিকিৎসা করতে গিয়ে করোনা আক্রান্ত হন। করোনা রোগীর সান্নিধ্য আসায় ২৭ মে ঐ পরিবারের ১৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে জলঢাকা স্বাস্থ্য বিভাগ। ৩০ মে শনিবার নিহত মজিবর রহমানসহ নাত বউয়ের করোনা পজেটিভ আসে। এরপর থেকে পরিবারের ৩ সদস্যকে নিজবাড়িতে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি হাই পেসারের রোগী ছিলেন।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো জানান, এ পর্যন্ত উপজেলায় মোট আক্রান্ত ১৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। এর মধ্যে ৪জন সুস্থ হয়ে বাড়ী ফিরেছে। ২জন মৃত্যুবরণ করেছেন। ২জন নীলফামারী সদর হাসপাতাল ও ১জনকে জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। একজন করোনা নিয়ে ঢাকায় কর্মরত আছে এবং বাকি ৩জনকে হোম আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে।