কিশোরগঞ্জে সামাজিক বনায়নের গাঁছ কেঁটে নেওয়ার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2020/06/blog-post_5.html
কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় রাঁতের আঁধারে বনবিভাগের সামাজিক বনায়নের শতাধিক গাছ কেঁটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উপকারভোগী সমিতির সম্পাদিকা স্বপ্না বেগম ও তাঁর স্বামী আব্দুল জলিলের বিরুদ্ধে। এ ঘঁটনায় এলাকাবাসী ও উপকারভোগী সমিতির সদস্যরা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বরারর লিখিত অভিযোগ দিলেও বন বিভাগ কোন ব্যাবস্থা না নিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ এসএফ পিসির আওতায় নিতাই ইউনিয়নের এস সেভেনটি ক্যানেলের পাড়ে ২০০২/৩ আর্থিক সালে সৃজিত ৮.০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন প্রজাতির কয়েক হাজার গাছ রোপন করা হয়। বনায়নের এসব গাছ রক্ষাণাবেক্ষনের জন্য সামাজিক বনায়ন উপকারভোগী সমিতি নামে ৮০ জন সদস্য নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। নীতিমালা অনুযায়ী সমিতির সদস্যরা এসব গাছ দেখভাল করবেন। এবং পরবর্তীতে গাছ বিক্রির একটি অংশ সদস্যরা ভোগ করবেন।
সামাজিক বনায়ন উপকারভোগী সমিতির সদস্য লাইলী বেগমের ছেলে গোলাম রব্বানী, ফরজন বেগমের ছেলে রবিউল ইসলাম, এবং আব্দুল মতিন অভিযোগ করে বলেন, প্রায় দেড়যুগ আগে পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস সেভেনটি ক্যানেলের সাইফন থেকে সৈয়দপুর উপজেলার চররা অভিমুখে পর্যন্ত ৮.০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে কয়েক হাজার গাছ রোপন করে বন বিভাগ। এসমব গাছ দেখভালের জন্য সমিতির সদস্যরা দিনরাত খেয়ে না খেয়ে বনায়নের ভিতরে অবস্থান করে নিজের সন্তানের মত গাছগুলো লালন পালন করে এসছে। বর্তমানে আমাদের মা বৃদ্ধ হয়ে গেছে কিন্তু গাছ বিক্রি করতে পারছেনা। আর সমিতির সম্পাদক রাতের আঁধারে গাছ কেঁেট বিক্রি করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুর রহমান বলেন, সমিতির সম্পাদক গত বছর রাঁতের অন্ধকারে গাছ কেটে নদীতে লুকিয়ে রেখেছিল এমনকি কয়েকমাস আগে ১০ থেকে ১৫টি গাছ কেঁেটে বিক্রির সময় এলাকাবাসী তা আটক করে ইউনিয়ন পরিষদে জমা রাখলে সম্পাদকের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা গ্রহন করা হয়নি। এমতাবস্থায় গত ২২ মে ইদের তিন দিন আগে সম্পাদক স্বপ্না বেগম আরো ৮ থেকে ১০ টি গাছ কেঁটে বিক্রি করে।
উপকারভোগী সমিতির সম্পাদক স্বপ্না বেগমের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি সমিতির সম্পাদক আমি গাছগুলো দেখেশুনে রাখছি। আমি তত্তাবধান না করলে প্রভাবশালীরা কত আগেই গাছগুলো শেষ করে দিত। প্রভাবশালীরা গাছ বিক্রি করতে না পেরে আমার বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র করছে। আপনি গাছ কেঁটেছেন কিনা প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ঝড়ে উপরে পড়া কয়েকটি গাছ কেঁটেছিলাম তবে বিক্রি করিনি।
এ ব্যাপারে রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মতলুবুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, সেখানে সৈয়দপুর বন বিভাগের ফরেষ্টার গার্ড শরিফুল ইসলামকে তদন্ত করে রিপোট করার জন্য বলা হয়েছে। রিপোট আসলে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
সৈয়দপুর বন বিভাগের ফরেষ্টার গার্ড শরিফুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি গাছ কাঁটার কথা স্বীকার করে বলেন, গাছগুলো উদ্ধার করে এক সদস্যের জিম্মায় রাখা হয়েছে।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ এসএফ পিসির আওতায় নিতাই ইউনিয়নের এস সেভেনটি ক্যানেলের পাড়ে ২০০২/৩ আর্থিক সালে সৃজিত ৮.০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন প্রজাতির কয়েক হাজার গাছ রোপন করা হয়। বনায়নের এসব গাছ রক্ষাণাবেক্ষনের জন্য সামাজিক বনায়ন উপকারভোগী সমিতি নামে ৮০ জন সদস্য নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। নীতিমালা অনুযায়ী সমিতির সদস্যরা এসব গাছ দেখভাল করবেন। এবং পরবর্তীতে গাছ বিক্রির একটি অংশ সদস্যরা ভোগ করবেন।
সামাজিক বনায়ন উপকারভোগী সমিতির সদস্য লাইলী বেগমের ছেলে গোলাম রব্বানী, ফরজন বেগমের ছেলে রবিউল ইসলাম, এবং আব্দুল মতিন অভিযোগ করে বলেন, প্রায় দেড়যুগ আগে পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস সেভেনটি ক্যানেলের সাইফন থেকে সৈয়দপুর উপজেলার চররা অভিমুখে পর্যন্ত ৮.০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে কয়েক হাজার গাছ রোপন করে বন বিভাগ। এসমব গাছ দেখভালের জন্য সমিতির সদস্যরা দিনরাত খেয়ে না খেয়ে বনায়নের ভিতরে অবস্থান করে নিজের সন্তানের মত গাছগুলো লালন পালন করে এসছে। বর্তমানে আমাদের মা বৃদ্ধ হয়ে গেছে কিন্তু গাছ বিক্রি করতে পারছেনা। আর সমিতির সম্পাদক রাতের আঁধারে গাছ কেঁেট বিক্রি করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুর রহমান বলেন, সমিতির সম্পাদক গত বছর রাঁতের অন্ধকারে গাছ কেটে নদীতে লুকিয়ে রেখেছিল এমনকি কয়েকমাস আগে ১০ থেকে ১৫টি গাছ কেঁেটে বিক্রির সময় এলাকাবাসী তা আটক করে ইউনিয়ন পরিষদে জমা রাখলে সম্পাদকের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা গ্রহন করা হয়নি। এমতাবস্থায় গত ২২ মে ইদের তিন দিন আগে সম্পাদক স্বপ্না বেগম আরো ৮ থেকে ১০ টি গাছ কেঁটে বিক্রি করে।
উপকারভোগী সমিতির সম্পাদক স্বপ্না বেগমের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি সমিতির সম্পাদক আমি গাছগুলো দেখেশুনে রাখছি। আমি তত্তাবধান না করলে প্রভাবশালীরা কত আগেই গাছগুলো শেষ করে দিত। প্রভাবশালীরা গাছ বিক্রি করতে না পেরে আমার বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র করছে। আপনি গাছ কেঁটেছেন কিনা প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ঝড়ে উপরে পড়া কয়েকটি গাছ কেঁটেছিলাম তবে বিক্রি করিনি।
এ ব্যাপারে রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মতলুবুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, সেখানে সৈয়দপুর বন বিভাগের ফরেষ্টার গার্ড শরিফুল ইসলামকে তদন্ত করে রিপোট করার জন্য বলা হয়েছে। রিপোট আসলে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
সৈয়দপুর বন বিভাগের ফরেষ্টার গার্ড শরিফুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি গাছ কাঁটার কথা স্বীকার করে বলেন, গাছগুলো উদ্ধার করে এক সদস্যের জিম্মায় রাখা হয়েছে।