ডিমলায় কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে বীজ ও চারা গাছ বিতরণ
https://www.obolokon24.com/2020/06/blog-post_48.html
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি : নীলফামারীর ডিমলায় প্রনোদনা কর্মসূচী ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে খরিফ-১ মৌসুমে পারিবারিক কৃষির আওতায় সবজি-পুষ্টি বাগান স্থাপনের লক্ষ্যে ক্ষুদ্র, মাঝারী ও প্রান্তিক কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও চারা গাছ বিতরণ করা হয়েছে।
শনিবার (১৩-জুন) সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমের সামনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে উপজেলার ১০ ইউনিয়নের ৩২০ জন কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে বীজ, চারা গাছ ও নগদ অর্থ বিতরণের অংশ হিসেবে দুইটি ইউনিয়নে ৬৪ জন কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়শ্রী রানী রায়ের সভাপতিত্বে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে সংক্ষিপ্ত এক আলোচনা সভায় উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সেকেন্দার আলী তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বলেন, টেকসই ফসল উৎপাদনে গুণগত মানসম্পন্ন বীজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু গুণগত মানসম্পন্ন বীজই কেবল শতকরা ১৫-২০ ভাগ উৎপাদন বাড়িয়ে দিতে পারে। এটি সবজিসহ অন্যান্য ফসলের ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযোজ্য। ফসলের ফলন ও উৎপাদনের সাথে গুণগত মানসম্পন্ন বীজ নিবিড়ভাবে জড়িত।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক সরকার মিন্টু, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সকল অফিসার বৃন্দ সহ উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা বৃন্দ।
উল্লেখ্য : প্রনোদনায় সার, পরিচর্যা ও বেড়া ঘেড়া বাবদ ১ হাজার ৯ শত ৪৫ টাকা, লাল শাক ১০০ গ্রাম, পুই শাক ৭.৫ গ্রাম, ডাটা শাক ১০০ গ্রাম,কলমি শাক ৭.৫ গ্রাম, শিম ৭.৫ গ্রাম, বেগুন ১ গ্রাম, মরিচ ১ গ্রাম,চিচিংগা ২.৫ গ্রাম ঝিঙ্গা ২.৫ গ্রাম, মূলা ১০ গ্রাম,করলা ১০ গ্রাম, লাউ বীজ ১০টি, পেপে চারা ৪ টি ও প্রদর্শনী সাইনবোর্ড ১ টি করে প্রদান করা হয়।
শনিবার (১৩-জুন) সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমের সামনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে উপজেলার ১০ ইউনিয়নের ৩২০ জন কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে বীজ, চারা গাছ ও নগদ অর্থ বিতরণের অংশ হিসেবে দুইটি ইউনিয়নে ৬৪ জন কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়শ্রী রানী রায়ের সভাপতিত্বে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে সংক্ষিপ্ত এক আলোচনা সভায় উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সেকেন্দার আলী তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বলেন, টেকসই ফসল উৎপাদনে গুণগত মানসম্পন্ন বীজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু গুণগত মানসম্পন্ন বীজই কেবল শতকরা ১৫-২০ ভাগ উৎপাদন বাড়িয়ে দিতে পারে। এটি সবজিসহ অন্যান্য ফসলের ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযোজ্য। ফসলের ফলন ও উৎপাদনের সাথে গুণগত মানসম্পন্ন বীজ নিবিড়ভাবে জড়িত।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক সরকার মিন্টু, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সকল অফিসার বৃন্দ সহ উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা বৃন্দ।
উল্লেখ্য : প্রনোদনায় সার, পরিচর্যা ও বেড়া ঘেড়া বাবদ ১ হাজার ৯ শত ৪৫ টাকা, লাল শাক ১০০ গ্রাম, পুই শাক ৭.৫ গ্রাম, ডাটা শাক ১০০ গ্রাম,কলমি শাক ৭.৫ গ্রাম, শিম ৭.৫ গ্রাম, বেগুন ১ গ্রাম, মরিচ ১ গ্রাম,চিচিংগা ২.৫ গ্রাম ঝিঙ্গা ২.৫ গ্রাম, মূলা ১০ গ্রাম,করলা ১০ গ্রাম, লাউ বীজ ১০টি, পেপে চারা ৪ টি ও প্রদর্শনী সাইনবোর্ড ১ টি করে প্রদান করা হয়।