ডিসি সুলতানার পরিবারের দখলদারিত্বের ১৩ বছর পর অবসান
https://www.obolokon24.com/2020/03/panchagar_19.html
সাইদুজ্জামান রেজা,পঞ্চগড়:
কুড়িগ্রাম থেকে প্রত্যাহার হওয়া আলোচিত জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনের পরিবার কর্তৃক দখলকৃত প্রায় ৪ একর জমি দীর্ঘ ১৩ বছর পর মূল মালিককে ফেরৎ দিয়েছে আদালত।
বুধবার বিকেলে সহকারী জেলা জজ আদালতের রায়ের প্রেক্ষিতে নাজির মোঃ তমিজ উদ্দিন ওই জমিতে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে পৈত্রিক সূত্রে জমির মূল মালিক আমিরুল গংকে জমি বুঝিয়ে দেন।
আমিরুল গংদের বাড়ি সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের জিয়াবাড়ি এলাকায়। একই গ্রামে কুড়িগ্রামের প্রত্যাহার হওয়া ডিসি সুলতানা পারভীনের বাবার বাড়ি।
জানা গেছে, সুলতানার বাবা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী ও সহোদর আব্দুল জব্বার প্রভাব খাটিয়ে জিম্মি করে রেখেছে স্থানীয়দের। বাদ পরেনি ভুক্তভোগিরাও। মুক্তিযোদ্ধা বাবার সন্তান জেলা প্রশাসক তাই ভয়ে মুখও খুলেনা কেউ। ১৩ বছর পূর্বে এমন প্রভাব আর মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে জাল দলিল করে জোর পূর্বক দখল করে নেয় আমিরুলদের ৩ একর ৬৮ শতক জমি।
নিরুপায় আমিরুলরা দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে গত ১২ মার্চ আদালতের রায় পান নিজেদের অনুকুলেই।
আমিরুল জানান, দীর্ঘ দিন ধরে আমাদের পৈতৃক সম্পদ জাল দলিলে অবৈধভাবে ভোগ-দখল করে আসছিল সুলতানার পরিবারের লোকজন।
তিনি বলেন, কুড়িগ্রামের ডিসি সুলতানা পারভীনের দাপট দেখিয়ে তারা আমাদের নামে অনেক মিথ্যা মামলাও করেছে। পরে আমরা নিরুপায় হয়ে ২০০৬ সালে আদালতে বাটোয়ারা মামলা করি। দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে আজ ১৩ বছর পর আদালতের রায়ে জমি ফিরে পেয়েছি। এজন্য আমরা অত্যন্ত আনন্দিত।
পঞ্চগড় জেলা দায়রা জজ আদালতের নাজির তমিজ উদ্দিন জানান, জেলা সহকারী জজ আদালতের রায়ে দলিলাদি ও প্রমাণের ভিত্তিতে আমরা আজ ঢাক-ঢোল পিটিয়ে জমির মূল মালিকগণকে জমি বুঝিয়ে দিয়েছি।
কুড়িগ্রাম থেকে প্রত্যাহার হওয়া আলোচিত জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনের পরিবার কর্তৃক দখলকৃত প্রায় ৪ একর জমি দীর্ঘ ১৩ বছর পর মূল মালিককে ফেরৎ দিয়েছে আদালত।
বুধবার বিকেলে সহকারী জেলা জজ আদালতের রায়ের প্রেক্ষিতে নাজির মোঃ তমিজ উদ্দিন ওই জমিতে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে পৈত্রিক সূত্রে জমির মূল মালিক আমিরুল গংকে জমি বুঝিয়ে দেন।
আমিরুল গংদের বাড়ি সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের জিয়াবাড়ি এলাকায়। একই গ্রামে কুড়িগ্রামের প্রত্যাহার হওয়া ডিসি সুলতানা পারভীনের বাবার বাড়ি।
জানা গেছে, সুলতানার বাবা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী ও সহোদর আব্দুল জব্বার প্রভাব খাটিয়ে জিম্মি করে রেখেছে স্থানীয়দের। বাদ পরেনি ভুক্তভোগিরাও। মুক্তিযোদ্ধা বাবার সন্তান জেলা প্রশাসক তাই ভয়ে মুখও খুলেনা কেউ। ১৩ বছর পূর্বে এমন প্রভাব আর মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে জাল দলিল করে জোর পূর্বক দখল করে নেয় আমিরুলদের ৩ একর ৬৮ শতক জমি।
নিরুপায় আমিরুলরা দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে গত ১২ মার্চ আদালতের রায় পান নিজেদের অনুকুলেই।
আমিরুল জানান, দীর্ঘ দিন ধরে আমাদের পৈতৃক সম্পদ জাল দলিলে অবৈধভাবে ভোগ-দখল করে আসছিল সুলতানার পরিবারের লোকজন।
তিনি বলেন, কুড়িগ্রামের ডিসি সুলতানা পারভীনের দাপট দেখিয়ে তারা আমাদের নামে অনেক মিথ্যা মামলাও করেছে। পরে আমরা নিরুপায় হয়ে ২০০৬ সালে আদালতে বাটোয়ারা মামলা করি। দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে আজ ১৩ বছর পর আদালতের রায়ে জমি ফিরে পেয়েছি। এজন্য আমরা অত্যন্ত আনন্দিত।
পঞ্চগড় জেলা দায়রা জজ আদালতের নাজির তমিজ উদ্দিন জানান, জেলা সহকারী জজ আদালতের রায়ে দলিলাদি ও প্রমাণের ভিত্তিতে আমরা আজ ঢাক-ঢোল পিটিয়ে জমির মূল মালিকগণকে জমি বুঝিয়ে দিয়েছি।