তেঁতুলিয়ায় বিধবা ভাতার বই উত্তোলনে টাকা নেয়ার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2020/03/panchagar_15.html
মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম, পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃ পঞ্চগড় জেলাধীন তেঁতুলিয়া উপজেলার সমাজসেবা কার্যালয়ের ইউনিয়ন সমাজকর্মী মো: মোতালেব হোসেনের বিরুদ্ধে বিধবা ভাতার বই সরবরাহে টাকা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। গত ১১মার্চ/২০ বুধবার মো: মোজাম্মেল হক অভিযোগকারী হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে অভিযোগ দাখিল করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্তব্যক্তি মো: মোতালেব হোসেন অভিযোগকারীকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছে এবং বিধবা ভাতার বই সরবরাহের বিনিময়ে ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা নেয়ার দাবি করেন। এতে অভিযোগকারীর জামাই টাকা দিতে অস্বীকার করলে বইটি দিবেনা জোর-জুলুম করে ৩০০/-(তিনশত) টাকা নেয়ার পর বিধবা ভাতা বই সরবরাহ করেন। বিধবা ভাতার বইটি পেতে অভিযোগকারীর সময় লাগিয়েছে প্রায় ১মাসেরও বেশি।
ভাতাভোগী কার্ড ধারী তার বয়স্ক ভাতা বইয়ের লেখার ঘর শেষ হয়ে যাওয়া ৫নং বুড়াবুড়ি ইউপির কালদাস পাড়া গ্রামের ভুক্তভোগী তমিজউদ্দিন ও তার দুই স্ত্রী জানান, সমাজসেবা অফিসে যাওয়ার প্রায় ১মাসেরও বেশি হয়ে গেলো তমিজউদ্দিন নতুন বই নিতে গেলে ১০০/-(একশত) টাকা নেয়ার দাবি করেন। তৎক্ষণাত তমিজউদ্দিনের নিকট ভাড়ার টাকা ছাড়া অতিরিক্ত কোনো টাকা না থাকায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক মো: মাহমুদুর রহমান ডাবলুর নিকট গেলে, তিনি একখানি সাদা কাগজে তার সহি স্বাক্ষর পূর্বক তমিজ উদ্দিনের সঙ্গে একজন জানা ব্যক্তিকে দিয়ে পাঠিয়ে দিলে তার বইটি নগদে সরবরাহ করেন জানা গেছে।
উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের ভাতাভোগীদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে জানা যায়, ভাতাভোগীরা নিজেই কোনো কাজের জন্য সরাসরি সমাজসেবা অফিসে গেলে অর্থিক কিংবা যে কোনো হয়রানির স্বীকার হতে হয়।
এব্যাপারে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আবদুর রাকিব জানান, আমি শুনেছি আমাদের ইউনিয়ন সমাজকর্মী মোতালেব ভাতাভোগীদের কাছ থেকে টাকা নেয়। তবে লিখিত কোনো অভিযোগ পেলেই শক্ত ব্যবস্থা নেয়া যাবে।
অপরদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, আমি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে সু-ব্যবস্থা নিবো।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্তব্যক্তি মো: মোতালেব হোসেন অভিযোগকারীকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছে এবং বিধবা ভাতার বই সরবরাহের বিনিময়ে ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা নেয়ার দাবি করেন। এতে অভিযোগকারীর জামাই টাকা দিতে অস্বীকার করলে বইটি দিবেনা জোর-জুলুম করে ৩০০/-(তিনশত) টাকা নেয়ার পর বিধবা ভাতা বই সরবরাহ করেন। বিধবা ভাতার বইটি পেতে অভিযোগকারীর সময় লাগিয়েছে প্রায় ১মাসেরও বেশি।
ভাতাভোগী কার্ড ধারী তার বয়স্ক ভাতা বইয়ের লেখার ঘর শেষ হয়ে যাওয়া ৫নং বুড়াবুড়ি ইউপির কালদাস পাড়া গ্রামের ভুক্তভোগী তমিজউদ্দিন ও তার দুই স্ত্রী জানান, সমাজসেবা অফিসে যাওয়ার প্রায় ১মাসেরও বেশি হয়ে গেলো তমিজউদ্দিন নতুন বই নিতে গেলে ১০০/-(একশত) টাকা নেয়ার দাবি করেন। তৎক্ষণাত তমিজউদ্দিনের নিকট ভাড়ার টাকা ছাড়া অতিরিক্ত কোনো টাকা না থাকায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক মো: মাহমুদুর রহমান ডাবলুর নিকট গেলে, তিনি একখানি সাদা কাগজে তার সহি স্বাক্ষর পূর্বক তমিজ উদ্দিনের সঙ্গে একজন জানা ব্যক্তিকে দিয়ে পাঠিয়ে দিলে তার বইটি নগদে সরবরাহ করেন জানা গেছে।
উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের ভাতাভোগীদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে জানা যায়, ভাতাভোগীরা নিজেই কোনো কাজের জন্য সরাসরি সমাজসেবা অফিসে গেলে অর্থিক কিংবা যে কোনো হয়রানির স্বীকার হতে হয়।
এব্যাপারে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আবদুর রাকিব জানান, আমি শুনেছি আমাদের ইউনিয়ন সমাজকর্মী মোতালেব ভাতাভোগীদের কাছ থেকে টাকা নেয়। তবে লিখিত কোনো অভিযোগ পেলেই শক্ত ব্যবস্থা নেয়া যাবে।
অপরদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, আমি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে সু-ব্যবস্থা নিবো।