নীলফামারীতে হোম কোয়ান্টোইনে বিদেশ ফেরত আরো ১৪ জন
https://www.obolokon24.com/2020/03/nilphamari_18.html
নীলফামারী প্রতিনিধি ১৮ মার্চ॥ নীলফামারীতে আজ বুধবার(১৮ মার্চ/২০২০) পর্যন্ত বিদেশ ফেরত নতুন করে আরো ১৪জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে। এরা সকলে নিজ নিজ বাড়ীর ঘরে রয়েছে। তবে কেউ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেননি। এমনকি নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে করা কোয়ারেন্টাইন বা আইসোলেশনে ভর্তি হয়নি।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কোভিড-১৯ প্রতিরোধ কন্ট্রোল রুম জানান, আজ বুধবার নতুন করে বিদেশ ফেরত ১৪জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখে কঠোর ভাবে নজরদারী করা হচ্ছে। অপর দিকে গতকাল মঙ্গলবার(১৭ মার্চ/২০২০) থেকে ২১ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে। এর আগে বিদেশ ফেরত ৪৪ জনের হোম কোয়ারেন্টাইন শেষ হয়েছে। তারা সকলে সুস্থ আছেন।
নীলফামারী সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্মন বলেন, জেলায় এখন পর্যন্ত ৭৯ জন বিদেশ থেকে ফিরেছেন। এর আগে ৪৪ জন হোম কোয়ারেন্টাইন করেছেন। নির্দিষ্ট সময় শেষে তাদের শরীরে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ না থাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ২১জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। আজ বুধবার নতুন করে আরো ১৪জনকে রাখা হয়। এরা ইতালী, সিঙ্গাপুর, দুবাই, বাহরাইন, কঙ্গো, মরিশাশ, ব্রুনাই, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, কাতার ও মালোয়েশিয়া প্রবাসী।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের করা মেডিকেল টিম তাদের নজরদারী করছেন। করোনা মোকাবেলায় ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের ১৪টি কক্ষে ৫৮টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। করা হচ্ছে ৩০ শয্যার কোয়ারেন্টাইন ইউনিট। #
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কোভিড-১৯ প্রতিরোধ কন্ট্রোল রুম জানান, আজ বুধবার নতুন করে বিদেশ ফেরত ১৪জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখে কঠোর ভাবে নজরদারী করা হচ্ছে। অপর দিকে গতকাল মঙ্গলবার(১৭ মার্চ/২০২০) থেকে ২১ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে। এর আগে বিদেশ ফেরত ৪৪ জনের হোম কোয়ারেন্টাইন শেষ হয়েছে। তারা সকলে সুস্থ আছেন।
নীলফামারী সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্মন বলেন, জেলায় এখন পর্যন্ত ৭৯ জন বিদেশ থেকে ফিরেছেন। এর আগে ৪৪ জন হোম কোয়ারেন্টাইন করেছেন। নির্দিষ্ট সময় শেষে তাদের শরীরে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ না থাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ২১জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। আজ বুধবার নতুন করে আরো ১৪জনকে রাখা হয়। এরা ইতালী, সিঙ্গাপুর, দুবাই, বাহরাইন, কঙ্গো, মরিশাশ, ব্রুনাই, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, কাতার ও মালোয়েশিয়া প্রবাসী।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের করা মেডিকেল টিম তাদের নজরদারী করছেন। করোনা মোকাবেলায় ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের ১৪টি কক্ষে ৫৮টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। করা হচ্ছে ৩০ শয্যার কোয়ারেন্টাইন ইউনিট। #