কুড়িগ্রামে হোম কোয়ারেন্টাইনে ২১ জন
https://www.obolokon24.com/2020/03/kurigram_37.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রামে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে বিদেশ ফেরত মানুষজনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা অব্যাহত রয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় এ পর্যন্ত মোট ২১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই দুবাই ও সৌদি ফেরত বিদেশী বলে জানা যায়।
জেলা সিভিল সার্জন অফিস জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় ১০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৭ জনই সদর উপজেলার বাসিন্দা। এসব বিদেশ ফেরত মানুষকে তাদের নিজের ও পরিবারের কথা ভেবে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।
এদিকে, কুড়িগ্রাম ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে নেয়া হয়েছে সার্বিক ব্যবস্থা। বিশেষ ব্যবস্থায় ট্রাইজ রুম ও ফিজিশিয়ান রুম এবং আইসোলেশন ওয়ার্ড স্থাপনসহ সংশ্লিষ্ট ডাক্তার ও নার্সদের ইতোমধ্যে দেয়া হয়েছে প্রশিক্ষণ। সর্দি কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আসা রোগীদের থুথু ও কফ পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা: আবু মো: জাকিরুল ইসলাম সকলকে করোনা ভাইরাসে আতংকিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
কুড়িগ্রামে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে বিদেশ ফেরত মানুষজনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা অব্যাহত রয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় এ পর্যন্ত মোট ২১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই দুবাই ও সৌদি ফেরত বিদেশী বলে জানা যায়।
জেলা সিভিল সার্জন অফিস জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় ১০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৭ জনই সদর উপজেলার বাসিন্দা। এসব বিদেশ ফেরত মানুষকে তাদের নিজের ও পরিবারের কথা ভেবে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।
এদিকে, কুড়িগ্রাম ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে নেয়া হয়েছে সার্বিক ব্যবস্থা। বিশেষ ব্যবস্থায় ট্রাইজ রুম ও ফিজিশিয়ান রুম এবং আইসোলেশন ওয়ার্ড স্থাপনসহ সংশ্লিষ্ট ডাক্তার ও নার্সদের ইতোমধ্যে দেয়া হয়েছে প্রশিক্ষণ। সর্দি কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আসা রোগীদের থুথু ও কফ পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা: আবু মো: জাকিরুল ইসলাম সকলকে করোনা ভাইরাসে আতংকিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।