কুড়িগ্রামে বাংলা ট্রিবিউনের সাংবাদিক আরিফুল ইসলামের মুক্তির দাবীতে মানব বন্ধন
https://www.obolokon24.com/2020/03/kurigram_15.html
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি-
কুড়িগ্রামে বাংলা ট্রিবিউনের সাংবাদিক আরিফুল ইসলামের মুক্তির দাবীতে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৪ মার্চ) দুপুরে শহরের শাপলা চত্ত্বর এলাকায় এ মানব বন্ধন করে সর্বস্তরের সাংবাদিকগণ।
মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান বিপ্লব, দৈনিক কুড়িগ্রাম খবরের সাংবাদিক এসএম ছানালাল বকসী, কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্যামল ভৌমিকসহ অন্যান্য সাংবাদিকরা।
আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে তার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ প্রত্যাহার করে মুক্তি না দিলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষনা দেন সাংবাদিকরা।
মধ্যরাতে বাড়িতে হানা দিয়ে অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউন- এর কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামকে তুলে নিয়ে এসে মোবাইল কোর্টে ১ বছরের জেল দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার পর জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিন্টু বিকাশ চাকমার নেতৃত্বে কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রেট আনসার সদস্যদের নিয়ে তার শহরের চড়ুয়া পাড়ার বাড়িতে যায়। একপর্যায়ে জোড় পুর্বক দরজা ভেঙে তার ঘরে প্রবেশ করে তার স্ত্রী সন্তানের সামনেই তাকে মারধর করে ধরে নিয়ে আসে। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে তার বাসায় আধা বোতল মদ ও দেড়শ গ্রাম গাঁজা রাখার অভিযোগে তুলে তাকে ১ বছরের কারাদন্ড দেয় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
আরিফুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেন জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে অনিয়মের সংবাদ পরিবেশন ও ফেসবুকে লেখার কারনে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
কুড়িগ্রামে বাংলা ট্রিবিউনের সাংবাদিক আরিফুল ইসলামের মুক্তির দাবীতে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৪ মার্চ) দুপুরে শহরের শাপলা চত্ত্বর এলাকায় এ মানব বন্ধন করে সর্বস্তরের সাংবাদিকগণ।
মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান বিপ্লব, দৈনিক কুড়িগ্রাম খবরের সাংবাদিক এসএম ছানালাল বকসী, কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্যামল ভৌমিকসহ অন্যান্য সাংবাদিকরা।
আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে তার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ প্রত্যাহার করে মুক্তি না দিলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষনা দেন সাংবাদিকরা।
মধ্যরাতে বাড়িতে হানা দিয়ে অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউন- এর কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামকে তুলে নিয়ে এসে মোবাইল কোর্টে ১ বছরের জেল দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার পর জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিন্টু বিকাশ চাকমার নেতৃত্বে কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রেট আনসার সদস্যদের নিয়ে তার শহরের চড়ুয়া পাড়ার বাড়িতে যায়। একপর্যায়ে জোড় পুর্বক দরজা ভেঙে তার ঘরে প্রবেশ করে তার স্ত্রী সন্তানের সামনেই তাকে মারধর করে ধরে নিয়ে আসে। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে তার বাসায় আধা বোতল মদ ও দেড়শ গ্রাম গাঁজা রাখার অভিযোগে তুলে তাকে ১ বছরের কারাদন্ড দেয় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
আরিফুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেন জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে অনিয়মের সংবাদ পরিবেশন ও ফেসবুকে লেখার কারনে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।