সুন্দরগঞ্জে বিদেশ ফেরত ১৬ জন হোম কোয়ারাইন্টাইনে
https://www.obolokon24.com/2020/03/corona_64.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি ঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ কল্পে বিদেশ ফেরত ১৬ জনকে হোম কোয়ারাইন্টাইনে রাখা হয়েছে। বিভিন্ন দেশ থেকে আসা এদেরকে ১৪ দিনের সাময়িক পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁরা যেন নির্দেশনা অমান্য করে বাহিরে আসতে না পারে সেজন্য স্থানীয়দের সাথে মতবিনিময় করেছেন স্বাস্থ্য বিভাগ। এ ছাড়াও তাঁদের করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
বুধবার(১৮ মার্চ) সকাল ১১ টায় করোনার লক্ষণ ও পরিস্থিতি মোকাবেলায় হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা ব্যক্তিদের সার্বিক বিষয়ে জানাতে প্রেস ব্রিফিং করেছে উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি। এতে সার্বিক পরিস্থিতি জানান উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান সরকার। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী লুতফুল হাসান ও সদস্য থানার ওসি আব্দুল্লাহিল জামান।
প্রেস ব্রিফিং এ ডাঃ আশরাফুজ্জামান জানান, আমরা করোনা প্রতিরোধে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। করোনা ভাইরাসের বিষয়ে তথ্য জানতে ও জানাতে ২৪ ঘন্টার হটলাইন চালু করা হয়েছে। করোনা রোগীর চিকিৎসায় ৫ সদস্যের মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়াও করোনা আক্রান্ত রোগীর জন্য দুই বেডের একটি আইসোলেশন ইউনিট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সেইসঙ্গে সকলকে সতর্ক করতে সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনা অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরো বলেন, গত কয়েক দিন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুন্দরগঞ্জে করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়েছে বলে গুজব চালানো হচ্ছে। মুলত এ উপজেলায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কোন রোগী শনাক্ত হয়নি। প্রথমে বিদেশ ফেরত তিন জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। এ পর্যন্ত মোট ১৬ জন বিদেশ ফেরত ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেইন্টাইনে রাখা হয়েছে। তাঁরা যেন ঘর থেকে বের হতে না পারে সেজন্য নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তারা কেউ জনসম্মুখে আসতে না পারে সেজন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধিজনদের সাথে মতবিনিময় করা হয়েছে । আর ১৪ দিনের পর্যবেক্ষণে যদি কারো মধ্যে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের নমুনা দেখা না যায় তাহলে তাদের সুস্থ্য বলে ঘোষণা দেয়া হবে। তবে এখন সবাই স্বাভাবিক আছে বলেও জানান তিনি।
এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী লুতফুল হাসান জানান, যদি বিদেশ ফেরত কোন ব্যক্তি আপনাদের আশেপাশে থাকে, তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে হবে। যদি কেউ তা মানতে না চায় তাহলে আমরা বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে রাখবো। সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল্লাহিল জামান বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সকলের সহযোগীতা প্রয়োজন। আমরা প্রচার-প্রচারনা চালাচ্ছি। তবে কেউ যদি গুজব ছড়িয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আনুষ্ঠানিক প্রেস ব্রিফিং শেষে উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে লিফলেট বিতরণ করেন। সেই সাথে সকলকে সতর্ক থাকার আহবান জানান।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ কল্পে বিদেশ ফেরত ১৬ জনকে হোম কোয়ারাইন্টাইনে রাখা হয়েছে। বিভিন্ন দেশ থেকে আসা এদেরকে ১৪ দিনের সাময়িক পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁরা যেন নির্দেশনা অমান্য করে বাহিরে আসতে না পারে সেজন্য স্থানীয়দের সাথে মতবিনিময় করেছেন স্বাস্থ্য বিভাগ। এ ছাড়াও তাঁদের করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
বুধবার(১৮ মার্চ) সকাল ১১ টায় করোনার লক্ষণ ও পরিস্থিতি মোকাবেলায় হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা ব্যক্তিদের সার্বিক বিষয়ে জানাতে প্রেস ব্রিফিং করেছে উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি। এতে সার্বিক পরিস্থিতি জানান উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান সরকার। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী লুতফুল হাসান ও সদস্য থানার ওসি আব্দুল্লাহিল জামান।
প্রেস ব্রিফিং এ ডাঃ আশরাফুজ্জামান জানান, আমরা করোনা প্রতিরোধে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। করোনা ভাইরাসের বিষয়ে তথ্য জানতে ও জানাতে ২৪ ঘন্টার হটলাইন চালু করা হয়েছে। করোনা রোগীর চিকিৎসায় ৫ সদস্যের মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়াও করোনা আক্রান্ত রোগীর জন্য দুই বেডের একটি আইসোলেশন ইউনিট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সেইসঙ্গে সকলকে সতর্ক করতে সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনা অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরো বলেন, গত কয়েক দিন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুন্দরগঞ্জে করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়েছে বলে গুজব চালানো হচ্ছে। মুলত এ উপজেলায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কোন রোগী শনাক্ত হয়নি। প্রথমে বিদেশ ফেরত তিন জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। এ পর্যন্ত মোট ১৬ জন বিদেশ ফেরত ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেইন্টাইনে রাখা হয়েছে। তাঁরা যেন ঘর থেকে বের হতে না পারে সেজন্য নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তারা কেউ জনসম্মুখে আসতে না পারে সেজন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধিজনদের সাথে মতবিনিময় করা হয়েছে । আর ১৪ দিনের পর্যবেক্ষণে যদি কারো মধ্যে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের নমুনা দেখা না যায় তাহলে তাদের সুস্থ্য বলে ঘোষণা দেয়া হবে। তবে এখন সবাই স্বাভাবিক আছে বলেও জানান তিনি।
এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী লুতফুল হাসান জানান, যদি বিদেশ ফেরত কোন ব্যক্তি আপনাদের আশেপাশে থাকে, তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে হবে। যদি কেউ তা মানতে না চায় তাহলে আমরা বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে রাখবো। সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল্লাহিল জামান বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সকলের সহযোগীতা প্রয়োজন। আমরা প্রচার-প্রচারনা চালাচ্ছি। তবে কেউ যদি গুজব ছড়িয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আনুষ্ঠানিক প্রেস ব্রিফিং শেষে উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে লিফলেট বিতরণ করেন। সেই সাথে সকলকে সতর্ক থাকার আহবান জানান।