গাইবান্ধায় ৮৪ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে
https://www.obolokon24.com/2020/03/corona_4.html
জেলা প্রতিনিধি গাইবান্ধা
বিদেশফেরত ৮৪ জনকে গাইবান্ধার সাতটি উপজেলায় হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে বুধবার (১৮ মার্চ) রাতে ৫০ জন এবং গত ৭ মার্চ থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত ৩৪ জনসহ মোট ৮৪ জনকে নিজ নিজ বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়।
তাদের মধ্যে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ১১ জন, সুন্দরগঞ্জে ১৭ জন, সাদুল্লাপুরে ৭ জন, গোবিন্দগঞ্জে ১১ জন, ফুলছড়িতে ১৭ জন, সাঘাটায় ১৯ জন ও পলাশবাড়ীতে ২ জন। তারা নিজ নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন।
গাইবান্ধার সিভিল সার্জন এবিএম আবু হানিফ জানান, বুধবার রাত পর্যন্ত বিদেশফেরত ৫০ ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর আগেও ৩৪ জনকে রাখা হয়েছে। তারা যাতে নিয়মের বাইরে না চলেন সেজন্য তাদের ওপর কড়া নজরদারি রাখা হচ্ছে।
তবে এ পর্যন্ত তাদের শরীরে করোনার কোনো লক্ষণ পাওয়া যায়নি বলে তিনি জনান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যকর্মীরা মাস্ক ও প্রয়োজনীয় সুরক্ষাসামগ্রী ব্যবহার করে এসব ব্যক্তির নিয়মিত দেখাশোনা করছেন।
কোয়ারেন্টাইনের জন্য গাইবান্ধা যুব উন্নয়ন অধিদফতরের কার্যালয় ও জেলা আনসার-ভিডিপি কার্যালয়কে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় পাঁচ শয্যার কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশন ইউনিট খোলা হয়েছে।
সিভিল সার্জন বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে গাইবান্ধায় আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। ইতোমধ্যে জেলা ও সাত উপজেলায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কমিটি গঠিত হয়েছে। এছাড়া জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে র্যাপিড রেসপন্স টিমও গঠিত হয়েছে।
বিদেশফেরত ৮৪ জনকে গাইবান্ধার সাতটি উপজেলায় হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে বুধবার (১৮ মার্চ) রাতে ৫০ জন এবং গত ৭ মার্চ থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত ৩৪ জনসহ মোট ৮৪ জনকে নিজ নিজ বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়।
তাদের মধ্যে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ১১ জন, সুন্দরগঞ্জে ১৭ জন, সাদুল্লাপুরে ৭ জন, গোবিন্দগঞ্জে ১১ জন, ফুলছড়িতে ১৭ জন, সাঘাটায় ১৯ জন ও পলাশবাড়ীতে ২ জন। তারা নিজ নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন।
গাইবান্ধার সিভিল সার্জন এবিএম আবু হানিফ জানান, বুধবার রাত পর্যন্ত বিদেশফেরত ৫০ ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর আগেও ৩৪ জনকে রাখা হয়েছে। তারা যাতে নিয়মের বাইরে না চলেন সেজন্য তাদের ওপর কড়া নজরদারি রাখা হচ্ছে।
তবে এ পর্যন্ত তাদের শরীরে করোনার কোনো লক্ষণ পাওয়া যায়নি বলে তিনি জনান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যকর্মীরা মাস্ক ও প্রয়োজনীয় সুরক্ষাসামগ্রী ব্যবহার করে এসব ব্যক্তির নিয়মিত দেখাশোনা করছেন।
কোয়ারেন্টাইনের জন্য গাইবান্ধা যুব উন্নয়ন অধিদফতরের কার্যালয় ও জেলা আনসার-ভিডিপি কার্যালয়কে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় পাঁচ শয্যার কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশন ইউনিট খোলা হয়েছে।
সিভিল সার্জন বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে গাইবান্ধায় আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। ইতোমধ্যে জেলা ও সাত উপজেলায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কমিটি গঠিত হয়েছে। এছাড়া জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে র্যাপিড রেসপন্স টিমও গঠিত হয়েছে।