‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১’ রংপুরের পীরগাছায় ফলাফল বাতিলের দাবী বঞ্চিত প্রার্থীদের
https://www.obolokon24.com/2020/02/rangpur_10.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১’ বাস্তবায়নে রংপুরের পীরগাছায় গণনাকারী ও সুপারভাইজার পদে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে প্রকাশিত ফলাফল বাতিলের দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান, অবস্থান কর্মসূচী ও মানববন্ধন করেছে বঞ্চিত প্রার্থীরা। গতকাল সোমবার দুপুরে বঞ্চিত প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
বঞ্চিত প্রার্থীদের অভিযোগ, লোক নিয়োগের নামে জনপ্রতি ১০০ টাকা করে অবৈধভাবে আদায় করা হয়েছে। লোক দেখানো পরীক্ষা নেওয়া হলেও প্রার্থী আগেই চূড়ান্ত করে রাখা হয়েছিল।
পবর্তীতে পূর্বের চূড়ান্তকৃত প্রার্থীদের তালিকা ফলাফল হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করার অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত প্রার্থীরা। ফলে মেধাবী প্রার্থীরা বঞ্চিত হয়েছে বলে স্মারকলিপিতে দাবী করা হয়েছে।
উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১’ বাস্তবায়নের জন্য উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় থেকে গত ১০ জানুয়ারি একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের মধ্য থেকে সুপারভাইজার পদে ৪০ জন ও গণনাকারী হিসেবে ২২০ জন নেওয়ার কথা বলা হয়। বাছাই শেষে নির্বাচিত প্রার্থীগণ প্রশিক্ষণ ভাতা হিসেবে প্রতিদিন ৪০০ টাকা করে পাবেন। এ ছাড়া পারিতোষিক হিসেবে সুপারভাইজার পদে ৮৫০০ টাকা ও গণনাকারী পদে ৮০০০ টাকা প্রদান করা হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর উপজেলার বেকার যুবক ও যুব মহিলারা আবেদন শুরু করেন।
মোট ২৬০টি পদের বিপরীতে আবেদন পড়ে তিন হাজার ৬৫৬টি। শর্ত পূরণ না করায় ৮০৫টি আবেদন বাতিল করা হয়।
আবেদন বেশী হওয়ায় প্রার্থী যাচাই-বাছাই করতে মৌখিক পরীক্ষার পরিবর্তে লিখিত পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে প্রবেশপত্র বাবদ দুই হাজার ৮৫১ জন প্রার্থীর নিকট থেকে ১০০টাকা করে মোট দুই লাখ ৮৫ হাজার ১০০টাকা টাকা আদায় করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বঞ্চিত প্রার্থীদের দাবী, মোট প্রার্থী চার হাজার ৯৫৬ জন। এর মধ্যে ৮৩৫টি আবেদন বাতিল করা হয়। বৈধ চার হাজার ১২১ জন প্রার্থীর কাছ থেকে চার লাখ ১২ হাজার ১০০ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার প্রার্থী বাছাই করতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে এক পাতার একটি প্রশ্নের মধ্যেই উত্তর লিখে নেওয়া হয়। দায়সারা পরীক্ষা নেওয়া হলেও ফলাফল তৈরিতে অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। ফলে প্রার্থীদের রোষানলে পড়ার ভয়ে শনিবার সন্ধ্যায় সরকারি ছুটির দিনে উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিজস্ব ফেসবুক পেজে ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ফলাফল প্রকাশের পর বঞ্চিত প্রার্থীদের মাঝে চাপা ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেয়া দেয়। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সর্বত্র সামালোচনা শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে বঞ্চিত প্রার্থীদের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি পেয়েছি।’
‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১’ বাস্তবায়নে রংপুরের পীরগাছায় গণনাকারী ও সুপারভাইজার পদে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে প্রকাশিত ফলাফল বাতিলের দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান, অবস্থান কর্মসূচী ও মানববন্ধন করেছে বঞ্চিত প্রার্থীরা। গতকাল সোমবার দুপুরে বঞ্চিত প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
বঞ্চিত প্রার্থীদের অভিযোগ, লোক নিয়োগের নামে জনপ্রতি ১০০ টাকা করে অবৈধভাবে আদায় করা হয়েছে। লোক দেখানো পরীক্ষা নেওয়া হলেও প্রার্থী আগেই চূড়ান্ত করে রাখা হয়েছিল।
পবর্তীতে পূর্বের চূড়ান্তকৃত প্রার্থীদের তালিকা ফলাফল হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করার অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত প্রার্থীরা। ফলে মেধাবী প্রার্থীরা বঞ্চিত হয়েছে বলে স্মারকলিপিতে দাবী করা হয়েছে।
উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১’ বাস্তবায়নের জন্য উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় থেকে গত ১০ জানুয়ারি একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের মধ্য থেকে সুপারভাইজার পদে ৪০ জন ও গণনাকারী হিসেবে ২২০ জন নেওয়ার কথা বলা হয়। বাছাই শেষে নির্বাচিত প্রার্থীগণ প্রশিক্ষণ ভাতা হিসেবে প্রতিদিন ৪০০ টাকা করে পাবেন। এ ছাড়া পারিতোষিক হিসেবে সুপারভাইজার পদে ৮৫০০ টাকা ও গণনাকারী পদে ৮০০০ টাকা প্রদান করা হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর উপজেলার বেকার যুবক ও যুব মহিলারা আবেদন শুরু করেন।
মোট ২৬০টি পদের বিপরীতে আবেদন পড়ে তিন হাজার ৬৫৬টি। শর্ত পূরণ না করায় ৮০৫টি আবেদন বাতিল করা হয়।
আবেদন বেশী হওয়ায় প্রার্থী যাচাই-বাছাই করতে মৌখিক পরীক্ষার পরিবর্তে লিখিত পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে প্রবেশপত্র বাবদ দুই হাজার ৮৫১ জন প্রার্থীর নিকট থেকে ১০০টাকা করে মোট দুই লাখ ৮৫ হাজার ১০০টাকা টাকা আদায় করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বঞ্চিত প্রার্থীদের দাবী, মোট প্রার্থী চার হাজার ৯৫৬ জন। এর মধ্যে ৮৩৫টি আবেদন বাতিল করা হয়। বৈধ চার হাজার ১২১ জন প্রার্থীর কাছ থেকে চার লাখ ১২ হাজার ১০০ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার প্রার্থী বাছাই করতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে এক পাতার একটি প্রশ্নের মধ্যেই উত্তর লিখে নেওয়া হয়। দায়সারা পরীক্ষা নেওয়া হলেও ফলাফল তৈরিতে অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। ফলে প্রার্থীদের রোষানলে পড়ার ভয়ে শনিবার সন্ধ্যায় সরকারি ছুটির দিনে উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিজস্ব ফেসবুক পেজে ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ফলাফল প্রকাশের পর বঞ্চিত প্রার্থীদের মাঝে চাপা ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেয়া দেয়। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সর্বত্র সামালোচনা শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে বঞ্চিত প্রার্থীদের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি পেয়েছি।’