পঞ্চগড় বাংলাবান্ধায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়না ট্রাক চালকদের
https://www.obolokon24.com/2020/02/panchagar_12.html
মো. তোতা মিয়া, পঞ্চগড়:
দেশের সর্ব উত্তরের একমাত্র চর্তুদেশীয় বন্দর বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ভারত, নেপাল, ভুটান ফেরৎ যাত্রীদের নোভেল 'করোনা ভাইরাস' সনাক্তকরণে মেডিকেল টিম বসানো হলেও উৎকন্ঠায় করছে স্থানীয়রা।
পাসপোর্টধারী যাত্রীদের হ্যান্ড থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলেও ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে আসা পাথরবাহী ট্রাক চালকরা স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়াই প্রবেশ করছে বাংলাদেশের গন্ডিতে। এই চালকদের মাধ্যমে বন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারে 'করোনা ভাইরাস' এমন আতঙ্কে পুরো জেলা।
তবে চালকদেরও স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হলে হয়তো আতঙ্ক কাটবে।
সম্প্রতি চীনে নোভেল 'করোনা ভাইরাস' মহামারি আকার ধারণ করায় রোগ নির্ণয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি ইমিগ্রেশনের মত বাংলাবান্ধায় বসানো হয়েছে মেডিকেল টিম। তবে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে নোভেল 'করোনা ভাইরাস' বা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য উন্নত মানের যন্ত্রপাতি না থাকায় শুধু হ্যান্ড থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে প্রাথমিকভাবে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের একটি কক্ষে মেডিকেল টিমের এ কার্যক্রম চালু করে। ১১ দিন দুইটি থার্মোমিটার দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলেও গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মিনি থামার্ল ষ্ক্যানার দিয়ে চলছে মেডিকেল ক্যাম্পের কার্যক্রম।
মেডিক্যাল ক্যাম্পের স্বাস্থ্য সহকারী পরির্দশক আজিজার রহমান জানান, আমরা সকল পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে আসছি। কারো মধ্যে জ্বর বা সর্দি কিছু দেখলে আমরা তাৎক্ষনিক রেফার্ড করবো পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে। তবে এখন পর্যন্ত কোন রোগী সনাক্ত হয়নি।
বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোষ্টের দায়িত্বরত ভারপ্রাপ্ত পরিদর্শক আলতাফ হোসেন জানান, প্রতিদিন পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর আমরা তাদের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করছি। তবে ভারত থেকে ট্রাক চালকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে কিনা তা জানিনা। ট্রাক চালকরা স্থলবন্দর থেকে কারপাস নিয়ে যাতায়াত করছে। বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষের ও স্বাস্থ্য বিভাগের।
পঞ্চগড় আমদানি-রপ্তানিকারক এসোসিয়েসনের সভাপাতি মেহেদী হাসান খান বাবলা জানান, এটা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিষয়। কর্তৃপক্ষ চালকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিলে আমরাও তাদের সহযোগিতা করব।
সিভিল সার্জন ডাঃ ফজলুর রহমান জানান, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য থার্মাল স্ক্যানার দেয়া হয়েছ। আমরা শুধু জ্বরের রোগী দেখছি। তবে ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে আসা পাথরবাহী ট্রাক চালকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে কিনা সেই বিষয়টি ইমিগ্রেশন পুলিশের দ্বায়িত্ব।
দেশের সর্ব উত্তরের একমাত্র চর্তুদেশীয় বন্দর বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ভারত, নেপাল, ভুটান ফেরৎ যাত্রীদের নোভেল 'করোনা ভাইরাস' সনাক্তকরণে মেডিকেল টিম বসানো হলেও উৎকন্ঠায় করছে স্থানীয়রা।
পাসপোর্টধারী যাত্রীদের হ্যান্ড থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলেও ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে আসা পাথরবাহী ট্রাক চালকরা স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়াই প্রবেশ করছে বাংলাদেশের গন্ডিতে। এই চালকদের মাধ্যমে বন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারে 'করোনা ভাইরাস' এমন আতঙ্কে পুরো জেলা।
তবে চালকদেরও স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হলে হয়তো আতঙ্ক কাটবে।
সম্প্রতি চীনে নোভেল 'করোনা ভাইরাস' মহামারি আকার ধারণ করায় রোগ নির্ণয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি ইমিগ্রেশনের মত বাংলাবান্ধায় বসানো হয়েছে মেডিকেল টিম। তবে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে নোভেল 'করোনা ভাইরাস' বা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য উন্নত মানের যন্ত্রপাতি না থাকায় শুধু হ্যান্ড থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে প্রাথমিকভাবে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের একটি কক্ষে মেডিকেল টিমের এ কার্যক্রম চালু করে। ১১ দিন দুইটি থার্মোমিটার দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলেও গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মিনি থামার্ল ষ্ক্যানার দিয়ে চলছে মেডিকেল ক্যাম্পের কার্যক্রম।
মেডিক্যাল ক্যাম্পের স্বাস্থ্য সহকারী পরির্দশক আজিজার রহমান জানান, আমরা সকল পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে আসছি। কারো মধ্যে জ্বর বা সর্দি কিছু দেখলে আমরা তাৎক্ষনিক রেফার্ড করবো পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে। তবে এখন পর্যন্ত কোন রোগী সনাক্ত হয়নি।
বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোষ্টের দায়িত্বরত ভারপ্রাপ্ত পরিদর্শক আলতাফ হোসেন জানান, প্রতিদিন পাসপোর্টধারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর আমরা তাদের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করছি। তবে ভারত থেকে ট্রাক চালকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে কিনা তা জানিনা। ট্রাক চালকরা স্থলবন্দর থেকে কারপাস নিয়ে যাতায়াত করছে। বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষের ও স্বাস্থ্য বিভাগের।
পঞ্চগড় আমদানি-রপ্তানিকারক এসোসিয়েসনের সভাপাতি মেহেদী হাসান খান বাবলা জানান, এটা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিষয়। কর্তৃপক্ষ চালকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিলে আমরাও তাদের সহযোগিতা করব।
সিভিল সার্জন ডাঃ ফজলুর রহমান জানান, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য থার্মাল স্ক্যানার দেয়া হয়েছ। আমরা শুধু জ্বরের রোগী দেখছি। তবে ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে আসা পাথরবাহী ট্রাক চালকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে কিনা সেই বিষয়টি ইমিগ্রেশন পুলিশের দ্বায়িত্ব।