নবাবগঞ্জে লাইন করে বেরোধান রোপন করায় কৃষকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া
https://www.obolokon24.com/2020/02/paddy.html
অলিউর রহমান মেরাজ নবাবগঞ্জ দিনাজপুর প্রতিনিধিঃদিনাজপুরের নবাবগঞ্জে চলতি বোরো রোপন মৌসুমে কৃষি বিভাগের পরামর্শে রোগবালাই থাকবে মুক্ত, ফসল উৎপাদন বাড়বে এ স্লোগানকে সামনে নিয়ে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে লাইন করে বোরো রোপন করতে মাঠে মাঠে কৃষকেরা দল বেঁধে কাজ শুরু করেছে।
কৃষি বিভাগের প্রযু্িক্ত ভিত্তিক প্রশিক্ষণ আর কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা সচেতনতা মুলক লিফলেট পড়ে কৃষকদের লাইন করে রোপনের দিন দিন ক্রমশ জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
উৎপাদনের সাথে জড়িত থাকা কৃষকেরা এ প্রতিবেদককে জানান লাইন করে ধান রোপনের ফলে ফসল কর্তনের পর উৎপাদন বৃদ্ধি হয়ে থাকে। নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্লক ওয়ারি উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মৌসুম শুরুর আগে থেকেই আর্দশ বীজতলা তৈরী সহ জমিতে লাইন করে ধান রোপনের পরামর্শ দেয়ার কারণেই সচেতনতা বেড়েছে।
কৃষিবিদগণ জানান, লাইন বা সারি পদ্ধতিতে ধানের চারা রোপণের ক্ষেত্রে সারি থেকে সারির দূরত্ব হতে হবে ২০-২৫ সেমি বা ৮-১০ ইঞ্চি। ধানের সারিতে গুছি থেকে গুছির দূরত্ব হতে হবে ১৫-২০ সেমি বা ৬-৮ ইঞ্চি।
লাইন বা সারি পদ্ধতিতে চারা লাগানোর সুবিধাসমুহঃ লাইন বা সারি করে চারা লাগালে গাছ পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্যের আলো ও বাতাস পেয়ে থাকে। ফলে গাছের সালোকসংশ্লেষণে সুবিধা হয়। সহজেই গুটি ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা যায়। লাইন বা সারি করে চারা লাগালে ধান গাছের আন্তঃপরিচর্যা করতে সুবিধা হয়। অর্থাৎ নিড়ানি যন্ত্র ব্যবহার করে খুব সহজেই জমি আগাছামুক্ত করা যায় এবং খরচও কম হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিতে সার প্রয়োগে সুবিধা হয়।লাইন বা সারি পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে জমিতে তুলনামুলকভাবে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হয়।এই পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে ফলন অনেক বৃদ্ধি পাবে।
লোগো পদ্ধতিতে ধান চাষঃ লোগো পদ্ধতিও ধান চাষের নতুন একটি প্রযুক্তি। ধানের চারা রোপণের সময় প্রতি ১০ সারির পরে একটি সারি বাদ দেওয়া বা ফাঁকা রাখাই হলো লোগো পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে প্রতি ১০ সারি পরে ১২-১৬ ইঞ্চি ফাঁকা রাখা উত্তম। ধানের চারা রোপণের সময় প্রতি ১০ সারির পরে ১ টি লাইনে ধানের চারা লাগানো বাদ রেখে অন্য লাইনে চারা লাগাতে হবে। এই পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ জমিতে ধানের চারা রোপণ শেষ করতে হবে।
ধান চাষে লোগো পদ্ধতির সুবিধাসমুহঃ বাদামী ঘাসফড়িং ও মাজরা পোকা ধান গাছে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে থাকে। ছায়াযুক্ত স্থানে সাধারণত এ ধরনের পোকার আক্রমণ বেশি হয়ে থাকে। লোগো পদ্ধতিতে ধান চাষ করা হলে ধান গাছ পর্যাপ্ত আলো ও বাতাস পাওয়ায় পোকার আক্রমণ কমে যায়। জমিতে এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে আগাছা দমন, সঠিকভাবে সার প্রয়োগ ইত্যাদি আন্তঃপরিচর্যা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। তাছাড়া আগাছা পরিষ্কারের সময় লোগোর লাইনে বা সারিতে তা পুতেঁ রাখলে ভালো জৈব সার হয়। লোগো পদ্ধতির আরেকটি সুবিধা হলো লোগোযুক্ত জমিতে ইঁদুরের আক্রমণ কম হয়ে থাকে।
কৃষি বিভাগের প্রযু্িক্ত ভিত্তিক প্রশিক্ষণ আর কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা সচেতনতা মুলক লিফলেট পড়ে কৃষকদের লাইন করে রোপনের দিন দিন ক্রমশ জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
উৎপাদনের সাথে জড়িত থাকা কৃষকেরা এ প্রতিবেদককে জানান লাইন করে ধান রোপনের ফলে ফসল কর্তনের পর উৎপাদন বৃদ্ধি হয়ে থাকে। নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্লক ওয়ারি উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মৌসুম শুরুর আগে থেকেই আর্দশ বীজতলা তৈরী সহ জমিতে লাইন করে ধান রোপনের পরামর্শ দেয়ার কারণেই সচেতনতা বেড়েছে।
কৃষিবিদগণ জানান, লাইন বা সারি পদ্ধতিতে ধানের চারা রোপণের ক্ষেত্রে সারি থেকে সারির দূরত্ব হতে হবে ২০-২৫ সেমি বা ৮-১০ ইঞ্চি। ধানের সারিতে গুছি থেকে গুছির দূরত্ব হতে হবে ১৫-২০ সেমি বা ৬-৮ ইঞ্চি।
লাইন বা সারি পদ্ধতিতে চারা লাগানোর সুবিধাসমুহঃ লাইন বা সারি করে চারা লাগালে গাছ পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্যের আলো ও বাতাস পেয়ে থাকে। ফলে গাছের সালোকসংশ্লেষণে সুবিধা হয়। সহজেই গুটি ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা যায়। লাইন বা সারি করে চারা লাগালে ধান গাছের আন্তঃপরিচর্যা করতে সুবিধা হয়। অর্থাৎ নিড়ানি যন্ত্র ব্যবহার করে খুব সহজেই জমি আগাছামুক্ত করা যায় এবং খরচও কম হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিতে সার প্রয়োগে সুবিধা হয়।লাইন বা সারি পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে জমিতে তুলনামুলকভাবে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হয়।এই পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে ফলন অনেক বৃদ্ধি পাবে।
লোগো পদ্ধতিতে ধান চাষঃ লোগো পদ্ধতিও ধান চাষের নতুন একটি প্রযুক্তি। ধানের চারা রোপণের সময় প্রতি ১০ সারির পরে একটি সারি বাদ দেওয়া বা ফাঁকা রাখাই হলো লোগো পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে প্রতি ১০ সারি পরে ১২-১৬ ইঞ্চি ফাঁকা রাখা উত্তম। ধানের চারা রোপণের সময় প্রতি ১০ সারির পরে ১ টি লাইনে ধানের চারা লাগানো বাদ রেখে অন্য লাইনে চারা লাগাতে হবে। এই পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ জমিতে ধানের চারা রোপণ শেষ করতে হবে।
ধান চাষে লোগো পদ্ধতির সুবিধাসমুহঃ বাদামী ঘাসফড়িং ও মাজরা পোকা ধান গাছে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে থাকে। ছায়াযুক্ত স্থানে সাধারণত এ ধরনের পোকার আক্রমণ বেশি হয়ে থাকে। লোগো পদ্ধতিতে ধান চাষ করা হলে ধান গাছ পর্যাপ্ত আলো ও বাতাস পাওয়ায় পোকার আক্রমণ কমে যায়। জমিতে এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে আগাছা দমন, সঠিকভাবে সার প্রয়োগ ইত্যাদি আন্তঃপরিচর্যা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। তাছাড়া আগাছা পরিষ্কারের সময় লোগোর লাইনে বা সারিতে তা পুতেঁ রাখলে ভালো জৈব সার হয়। লোগো পদ্ধতির আরেকটি সুবিধা হলো লোগোযুক্ত জমিতে ইঁদুরের আক্রমণ কম হয়ে থাকে।