দিনাজপুরে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরনের অভিযোগে ৪ জনকে আটক; পরীক্ষার্থী উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2020/02/dinajpur_11.html
মোঃ আব্দুস সাত্তার, দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরের এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরনের অভিযোগে ৪জন অপহরনকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সদর উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের দলিল মিয়ার ছেলে রনি ইসলাম (২১), রানীগঞ্জ ফুলবন গ্রামের মোক্তার হোসেনের ছেলে মনিরুল ইসলাম (২২), একই গ্রামের আব্দুল গফরের ছেলে জিল্লুর মেহেদী (১৯) ও রানীপুর গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে মামুন হোসেন (১৯)।
বোরবার দুপুরে দিনাজপুর শহরের ফকিপাড়া নিবাসী ছলিমের পুত্র সাকিব আহমেদ রানীগঞ্জ মোড়স্থ টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে বের হওয়ার সময় ৪ থেকে ৫টি মটরসাইকেলে ৭ জন অপহরনকারী জোর পূর্বক তাকে তুলে নিয়ে যায়।
সুন্দরবন ইউনিয়নের আত্রাই নদীর পশ্চিম পাড়ে বীরগাঁও কবস্থানের পাশে একটি পরিত্যাক্ত ঘরে তাকে আটকে রাখে। পরে তাকে মারধোর করে এবং তার পরিবারের কাছে তানভীর নামের আরেক পলাতক আসামীর মোবাইল থেকে দুই লক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। অপহৃত সাকিবের মামা লুৎফর রহমান ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে পুলিশের সাহায্য নেয়। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অপহরনকারীরা পালানোর চেষ্টা করে। এসময় অন্যরা পালিয়ে গেলেও চারজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। অপহৃত সাকিবকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে তুলে দেয়া হয়। রোববার রাতেই সাকিবের মামা লুৎফর রহমান বাদী হয়ে আটককৃত ৪জনসহ অজ্ঞাত আরো ৩ থেকে ৪ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকার বলেন, ঘটনার পরপরই অপহৃতকে উদ্ধারসহ অপহরনের সাথে জড়িত ৪জনকে আটক ও অপহরন কাজে ব্যবহৃত ২টি মোটরসাইকেল আটক করা হয় এবং পলাতক আসামীদের আটকের অভিযান অব্যহত রয়েছে।
বোরবার দুপুরে দিনাজপুর শহরের ফকিপাড়া নিবাসী ছলিমের পুত্র সাকিব আহমেদ রানীগঞ্জ মোড়স্থ টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে বের হওয়ার সময় ৪ থেকে ৫টি মটরসাইকেলে ৭ জন অপহরনকারী জোর পূর্বক তাকে তুলে নিয়ে যায়।
সুন্দরবন ইউনিয়নের আত্রাই নদীর পশ্চিম পাড়ে বীরগাঁও কবস্থানের পাশে একটি পরিত্যাক্ত ঘরে তাকে আটকে রাখে। পরে তাকে মারধোর করে এবং তার পরিবারের কাছে তানভীর নামের আরেক পলাতক আসামীর মোবাইল থেকে দুই লক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। অপহৃত সাকিবের মামা লুৎফর রহমান ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে পুলিশের সাহায্য নেয়। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অপহরনকারীরা পালানোর চেষ্টা করে। এসময় অন্যরা পালিয়ে গেলেও চারজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। অপহৃত সাকিবকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে তুলে দেয়া হয়। রোববার রাতেই সাকিবের মামা লুৎফর রহমান বাদী হয়ে আটককৃত ৪জনসহ অজ্ঞাত আরো ৩ থেকে ৪ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকার বলেন, ঘটনার পরপরই অপহৃতকে উদ্ধারসহ অপহরনের সাথে জড়িত ৪জনকে আটক ও অপহরন কাজে ব্যবহৃত ২টি মোটরসাইকেল আটক করা হয় এবং পলাতক আসামীদের আটকের অভিযান অব্যহত রয়েছে।