পঞ্চগড়ে জাল সনদে দলিল লেখক হওয়ার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2020/01/panchagar_7.html
মো. তোতা মিয়া, পঞ্চগড়:
পঞ্চগড়ে স্ত্রীর এস.এস.সি পাশের সনদ চুরি করে ওই সনদ নকল করে নিজের নাম বসিয়ে রেজাউল করিম রেজা নামের এক দলিল লেখক দীর্ঘদিন থেকে কাজ করে আসছে।
রেজা পঞ্চগড় সদর উপজেলার সাতমেড়া ইউনিয়নের গোয়ালঝাড় এলাকার রুহুল আমিনের ছেলে। সে উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সদস্যও।
এঘটনায় তার স্ত্রী ইনসানা পারভীন সমিতির সভাপতি/সম্পাদক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১৬ বছর পূর্বে রেজাউল করিম রেজার সাথে আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর এলাকার ইউনুস আলীর মেয়ে ইনসানা পারভীনের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই ইনসানাকে যৌতুকের দাবিতে রেজা ও তার পরিবার নানা ভাবে নির্যাতন করতো। এদিকে ইনসানার এস এস সি পরীক্ষার মূল সনদ তাকে না জানিয়ে রেজা সেটা নকল করে নিজের বলে দলিল লেখকের নিবন্ধন নেয়।
ইনসানা বলেন, আমার রক্ষিত কাগজ পত্রের মধ্যে এস এস সি পাশের সনদ না পেয়ে রেজাকে জিজ্ঞেস করলে সে জানায়, দলিল লেখকের নিবন্ধন পাওয়ার জন্য তোমার সনদ নকল করেছি। তিনি আরো বলেন, আমি আমার সনদ ফেরৎ চাই এবং দলিল লেখক নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।
দলিল লেখক শহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়ে রেজাকে শোকজ করেছি। সে আমাদের কাছে সময় নিয়েছে।
পঞ্চগড়ে স্ত্রীর এস.এস.সি পাশের সনদ চুরি করে ওই সনদ নকল করে নিজের নাম বসিয়ে রেজাউল করিম রেজা নামের এক দলিল লেখক দীর্ঘদিন থেকে কাজ করে আসছে।
রেজা পঞ্চগড় সদর উপজেলার সাতমেড়া ইউনিয়নের গোয়ালঝাড় এলাকার রুহুল আমিনের ছেলে। সে উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সদস্যও।
এঘটনায় তার স্ত্রী ইনসানা পারভীন সমিতির সভাপতি/সম্পাদক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১৬ বছর পূর্বে রেজাউল করিম রেজার সাথে আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর এলাকার ইউনুস আলীর মেয়ে ইনসানা পারভীনের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই ইনসানাকে যৌতুকের দাবিতে রেজা ও তার পরিবার নানা ভাবে নির্যাতন করতো। এদিকে ইনসানার এস এস সি পরীক্ষার মূল সনদ তাকে না জানিয়ে রেজা সেটা নকল করে নিজের বলে দলিল লেখকের নিবন্ধন নেয়।
ইনসানা বলেন, আমার রক্ষিত কাগজ পত্রের মধ্যে এস এস সি পাশের সনদ না পেয়ে রেজাকে জিজ্ঞেস করলে সে জানায়, দলিল লেখকের নিবন্ধন পাওয়ার জন্য তোমার সনদ নকল করেছি। তিনি আরো বলেন, আমি আমার সনদ ফেরৎ চাই এবং দলিল লেখক নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।
দলিল লেখক শহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়ে রেজাকে শোকজ করেছি। সে আমাদের কাছে সময় নিয়েছে।