পঞ্চগড়ে অত্যাধিক শৈত্য প্রবাহ ও কুয়াশায় বোরো বীজতলা ক্ষতির আশঙ্কা।
https://www.obolokon24.com/2020/01/panchagar.html
মোঃ তোফাজ্জল হোসেন তোতা পঞ্চগড়-
পঞ্চগড়ের বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলে বয়ে চলা শৈত্যপ্রবাহ ও বাতাসে ঘন কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলার ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
কোন কোন অঞ্চলে এরই মধ্যে বীজতলার ক্ষতি হয়েছে বলেও তথ্য পাওয়া গেছে। অনেক অঞ্চলের বীজতলার চারা হলুদ ও সাদা ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়ায় আশঙ্কার মুখে পড়েছেন কৃষকরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে ও বীজতলায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছে। তবে অধিদপ্তরের পরামর্শগুলো মেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে খুব বেশি ক্ষতি হবে না বলেও মনে করেছে সংস্থাটি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপজেলা মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলম বলেন, কুয়াশায় বীজতলার ক্ষতির আশঙ্কা প্রতিবছরই থাকে। এজন্য আমরা দুই সপ্তাহ আগে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পূর্বভাস নিয়ে করণীয় সম্পর্কে কৃষকদের পরামর্শ দিতে মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছি। কোন এলাকায় ক্ষতি হয়েছে কিনা, সেদিকে আমরা সর্বক্ষনিক নজর রাখছি। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আরো বলেন, অতিরিক্ত শীত প্রবন অঞ্চলের কৃষকরা সব সময় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পরিমাণ জমিতে বীজতলা তৈরি করেন। আর কোন কোন অঞ্চলে কৃষকেরা বীজতলা পলিথিন দিয়েও ঢেকে দেন। ফলে বীজতলার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমাদের তেমন কোন সমস্যা হয় না। এছাড়া এখন আমাদের পক্ষ থেকে শৈত্যপ্রবাহ আর কুয়াশা তেও যেন বীজতলার ক্ষতি না হয়, সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিনে পরিচালনা করছেন। ঘন কুয়াশা থাকলে বীজতলা নষ্ট হবে। আমরাও সেই শস্কাকে সামনে রেখে কৃষককে নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তারা কৃষকদের খোঁজখবর রাখছেন। আমরা কৃষকদের বলছি প্রতিদিন সকালে দশটার দিকে বীজতলায় পানি দিতে হবে। আর চারা যদি হলুদ হয়ে যায় তাহলে ইউরিয়া ও সালফার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছি। সকালে চারা থেকে কুয়াশা বা শিশির লাঠি দিয়ে সরিয়ে ফেলার পাশাপাশি চালাতে চাই ব্যবহারের পরামর্শ ও দেওয়া হচ্ছে। এসব পরামর্শ মানলে বীজতলার ক্ষতি হবে না বলে আশা করি। এ বিষয়ে চারার পরিচর্যা ও কৃষকের সচেতনতা বীজতলার শুফল দেখা যাবে।
পঞ্চগড়ের বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলে বয়ে চলা শৈত্যপ্রবাহ ও বাতাসে ঘন কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলার ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
কোন কোন অঞ্চলে এরই মধ্যে বীজতলার ক্ষতি হয়েছে বলেও তথ্য পাওয়া গেছে। অনেক অঞ্চলের বীজতলার চারা হলুদ ও সাদা ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়ায় আশঙ্কার মুখে পড়েছেন কৃষকরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে ও বীজতলায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছে। তবে অধিদপ্তরের পরামর্শগুলো মেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে খুব বেশি ক্ষতি হবে না বলেও মনে করেছে সংস্থাটি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপজেলা মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলম বলেন, কুয়াশায় বীজতলার ক্ষতির আশঙ্কা প্রতিবছরই থাকে। এজন্য আমরা দুই সপ্তাহ আগে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পূর্বভাস নিয়ে করণীয় সম্পর্কে কৃষকদের পরামর্শ দিতে মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছি। কোন এলাকায় ক্ষতি হয়েছে কিনা, সেদিকে আমরা সর্বক্ষনিক নজর রাখছি। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আরো বলেন, অতিরিক্ত শীত প্রবন অঞ্চলের কৃষকরা সব সময় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পরিমাণ জমিতে বীজতলা তৈরি করেন। আর কোন কোন অঞ্চলে কৃষকেরা বীজতলা পলিথিন দিয়েও ঢেকে দেন। ফলে বীজতলার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমাদের তেমন কোন সমস্যা হয় না। এছাড়া এখন আমাদের পক্ষ থেকে শৈত্যপ্রবাহ আর কুয়াশা তেও যেন বীজতলার ক্ষতি না হয়, সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিনে পরিচালনা করছেন। ঘন কুয়াশা থাকলে বীজতলা নষ্ট হবে। আমরাও সেই শস্কাকে সামনে রেখে কৃষককে নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তারা কৃষকদের খোঁজখবর রাখছেন। আমরা কৃষকদের বলছি প্রতিদিন সকালে দশটার দিকে বীজতলায় পানি দিতে হবে। আর চারা যদি হলুদ হয়ে যায় তাহলে ইউরিয়া ও সালফার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছি। সকালে চারা থেকে কুয়াশা বা শিশির লাঠি দিয়ে সরিয়ে ফেলার পাশাপাশি চালাতে চাই ব্যবহারের পরামর্শ ও দেওয়া হচ্ছে। এসব পরামর্শ মানলে বীজতলার ক্ষতি হবে না বলে আশা করি। এ বিষয়ে চারার পরিচর্যা ও কৃষকের সচেতনতা বীজতলার শুফল দেখা যাবে।