প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ শীতে যাতে একটি মানুষও কষ্ট না পায়-নীলফামারীতে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2020/01/nilphamari_5.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী প্রতিনিধি॥ দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী একটি বিশেষ বার্তা দিয়েছেন, শীতে যাতে একটি মানুষও কষ্ট না পায়।
শীত মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সদা জাগ্রত আছেন।
শনিবার(৪ জানুয়ারি/২০২০) সন্ধ্যায় জেলা সদরের সংগলশী ইউনিয়নের কাদিখোল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র ও শিশু খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি ৫৫০ শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল, ৬০ প্যাকেট শুকনা খাবার, ৩০ প্যাকেট শিশুখাদ্য ও ১৯৯ পিস শিশু পোষাক বিতরণ করেন।
তিনি বলেন, শীত মোকাবেলায় ইতোমধ্যে সারা দেশে ৪০ লাখ কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও আপদকালীন ফান্ড হিসেবে শীত বস্ত্র কেনার জন্য প্রতি জেলায় ১০ লাখ টাকা এবং শিশুদের খাবার ও পোষাক ক্রয়ের জন্য তিন লাখ করে টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা সব সময় বিশ্বাস রাখবেন এবং ভরসা রাখবেন, আওয়ামীলীগ সরকার আপনাদের পাশে আছে থাকবে। আপনারা আওয়ামীলীগকে ভালোবাসবেন, শেখ হাসিনাকে ভালোবাসবেন, শেখ হাসিনার সরকারকে শক্তিশালী করার জন্য আমাদের হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করবেন। নিশ্চয়ই আওয়ামীলীগ সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রমুক্ত সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ উপহার দিবেন।
জেলা প্রশাসসক মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মোহসীন।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্য রাবেয়া আলীম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নীলফামারী সার্কেল) রুহুল আমিন, পৌর মেয়র জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি হাফিজুর রশিদ, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাহিদ মাহমুদ ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এলিনা আক্তার প্রমুখ।
দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. শাহ্ কামাল বলেন, মন্ত্রণালয়ের অধীনে দূর্যোগ সহনীয় ঘর প্রদানের চলমান কর্মসূচির সঙ্গে মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে বিশেষ বরাদ্দ হিসেবে আরও ৬৮ হাজার ঘর প্রদান করা হবে। নীলফামারী জেলায় ওই বিশেষ বরাদ্দের ৩৭০টি দূর্যোগ সহনীয় ঘর ও শীতার্ত মানুষের জন্য নূতন করে ২০ হাজার কম্বল প্রদানের কথা জানান তিনি।
এর আগে বিকালে মন্ত্রী নীলফামারী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, এবারে শীতার্ত মানুষের মাঝে ৪৪ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। নতুন করে আরও ২০ হাজার কম্বল বরাদ্দ দিয়েছেন দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী। #
শীত মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সদা জাগ্রত আছেন।
শনিবার(৪ জানুয়ারি/২০২০) সন্ধ্যায় জেলা সদরের সংগলশী ইউনিয়নের কাদিখোল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র ও শিশু খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি ৫৫০ শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল, ৬০ প্যাকেট শুকনা খাবার, ৩০ প্যাকেট শিশুখাদ্য ও ১৯৯ পিস শিশু পোষাক বিতরণ করেন।
তিনি বলেন, শীত মোকাবেলায় ইতোমধ্যে সারা দেশে ৪০ লাখ কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও আপদকালীন ফান্ড হিসেবে শীত বস্ত্র কেনার জন্য প্রতি জেলায় ১০ লাখ টাকা এবং শিশুদের খাবার ও পোষাক ক্রয়ের জন্য তিন লাখ করে টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা সব সময় বিশ্বাস রাখবেন এবং ভরসা রাখবেন, আওয়ামীলীগ সরকার আপনাদের পাশে আছে থাকবে। আপনারা আওয়ামীলীগকে ভালোবাসবেন, শেখ হাসিনাকে ভালোবাসবেন, শেখ হাসিনার সরকারকে শক্তিশালী করার জন্য আমাদের হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করবেন। নিশ্চয়ই আওয়ামীলীগ সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রমুক্ত সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ উপহার দিবেন।
জেলা প্রশাসসক মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মোহসীন।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্য রাবেয়া আলীম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নীলফামারী সার্কেল) রুহুল আমিন, পৌর মেয়র জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি হাফিজুর রশিদ, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাহিদ মাহমুদ ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এলিনা আক্তার প্রমুখ।
দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. শাহ্ কামাল বলেন, মন্ত্রণালয়ের অধীনে দূর্যোগ সহনীয় ঘর প্রদানের চলমান কর্মসূচির সঙ্গে মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে বিশেষ বরাদ্দ হিসেবে আরও ৬৮ হাজার ঘর প্রদান করা হবে। নীলফামারী জেলায় ওই বিশেষ বরাদ্দের ৩৭০টি দূর্যোগ সহনীয় ঘর ও শীতার্ত মানুষের জন্য নূতন করে ২০ হাজার কম্বল প্রদানের কথা জানান তিনি।
এর আগে বিকালে মন্ত্রী নীলফামারী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, এবারে শীতার্ত মানুষের মাঝে ৪৪ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। নতুন করে আরও ২০ হাজার কম্বল বরাদ্দ দিয়েছেন দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী। #