কিশোরগঞ্জে বানিজ্যিক ব্যাংক স্থাপনের দাবি এলাকাবাসীর
https://www.obolokon24.com/2020/01/kisargang_2.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় বানিজ্যিক ব্যাংকের প্রয়োজনীয় শাখা না থাকায় লেনদেনে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন আমানতকারী গ্রাহক,ব্যাবসায়ী ও চাকুরীজীবীগন। ফলে ব্যবসা বানিজ্যসহ উন্নয়নমুলক কর্মকান্ড মারাত্নকভাবে ব্যাহত হওয়ার কারনে বাণিজ্যিক ব্যাংক স্থাপনের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
জানা গেছে, নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ৪ লাখ মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য শুধুমাত্র সোনালী ব্যাংক,রুপালি ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকসহ তিনটি ব্যাংক থাকলেও ব্যাংগুলো প্রতিনিয়িত গ্রাহকের চাপ সামলাতে পারছেনা। ফলে গ্রাহকরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী সাধারন গ্রাহক ও আমানতকারীগন উপজেলা শহরে ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, যমুনা ব্যাংকের মত বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
পুটিমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলায় বাণিজ্যিক ব্যাংক না থাকায় ব্যবসায়ী ও জনসাধারনের চাহিদা মাফিক টাকার প্রয়োজনে জেলা শহরের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সরনাপন্ন হতে হয়। এছাড়াও স্থানীয় ব্যাংকে বেশি পরিমানে টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে নানা ধরনের হয়রানী হতে হয়।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ আবুল কালাম বারী পাইলট বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে এ উপজেলায় কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে পাশাপাশি সরকারের মাতৃভাতা, বয়স্ত,বিধবা, প্রতিবন্ধি ভাতা , কর্মসৃজন প্রকল্পের টাকা, কৃষকদের ধান বিক্রির টাকাসহ সুবিধাভোগীরা ব্যাংকের মাধ্যমে পেয়ে থাকে। যা সোনালী, রুপালী এবং কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে দেয়ায় ব্যাংগুলো অনেক চাপের মধ্যে রয়েছে। এতে করে গ্রাহকরা প্রতিনিয়ত দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। তাই বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা স্থাপনে তিনি উর্দ্ধতন কতৃপক্ষসহ সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।
জানা গেছে, নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ৪ লাখ মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য শুধুমাত্র সোনালী ব্যাংক,রুপালি ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকসহ তিনটি ব্যাংক থাকলেও ব্যাংগুলো প্রতিনিয়িত গ্রাহকের চাপ সামলাতে পারছেনা। ফলে গ্রাহকরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী সাধারন গ্রাহক ও আমানতকারীগন উপজেলা শহরে ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, যমুনা ব্যাংকের মত বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
পুটিমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলায় বাণিজ্যিক ব্যাংক না থাকায় ব্যবসায়ী ও জনসাধারনের চাহিদা মাফিক টাকার প্রয়োজনে জেলা শহরের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সরনাপন্ন হতে হয়। এছাড়াও স্থানীয় ব্যাংকে বেশি পরিমানে টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে নানা ধরনের হয়রানী হতে হয়।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ আবুল কালাম বারী পাইলট বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে এ উপজেলায় কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে পাশাপাশি সরকারের মাতৃভাতা, বয়স্ত,বিধবা, প্রতিবন্ধি ভাতা , কর্মসৃজন প্রকল্পের টাকা, কৃষকদের ধান বিক্রির টাকাসহ সুবিধাভোগীরা ব্যাংকের মাধ্যমে পেয়ে থাকে। যা সোনালী, রুপালী এবং কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে দেয়ায় ব্যাংগুলো অনেক চাপের মধ্যে রয়েছে। এতে করে গ্রাহকরা প্রতিনিয়ত দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। তাই বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা স্থাপনে তিনি উর্দ্ধতন কতৃপক্ষসহ সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।