ডোমারে ঘন কুয়াশার হাত থেকে ইরি ধানের বীজতলা রক্ষায় প্লাস্টিক ব্যবহার
https://www.obolokon24.com/2020/01/domar_5.html
এ.আই.পলাশ.চিলাহাটি প্রতিনিধিঃ নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলাটি হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্ঘ কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছে হওয়ায় এই শীত মৌসুমে এই এলাকাটি প্রচন্ড শীতের কবলে থাকে। সেই কারনেই এলাকার কৃষকরা প্রতি বছরেই ইরি ধানের বীজ রোপন করার পর, সেই বীজ একটু বড় হলেই শুধু ঘন কুয়াশার কারনে বীজতলাটি নষ্ট হয়ে যায়।
এতে করে এলাকার কৃষকরা একদিকে যেমন ক্ষতির সম্মুখিন হয়, ঠিক তেমনি অন্যদিকে আর্থিক সংকটে পরে অনেকেই জমিতে ধান লাগাতে পারে না। অনেক কৃষক বীজ লাগাতে না পেরে বাধ্য হয়ে চড়া দামে সুদের টাকা নিয়ে উন্নতমানের বীজ ক্রয় করে রোপন করে থাকে। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে সাধারন কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২ কেজি হাইব্রিট ইরি ধানের বীজের দাম ৭০০ টাকা। সেই বীজ দিয়ে এক বিঘা জমিতে ধান রোপন করা যায়। এভাবেই অনেক কৃষক ১০/১৫ বিঘা এমনকি অনেকেই ২০/৩০ বিঘা জমিতে এই ইরি ধান রোপন করে থাকে। গত বারের চেয়ে এবারে ঠান্ডা ও ঘন কুয়াশা বৃদ্ধি পাওয়ায় ডোমার উপজেলার কৃষকরা তাদের বীজতলা রক্ষার জন্য প্লাস্টিক দিয়ে সেই বীজ তলার উপর ঠেকে রেখেছে। যাতে ঠান্ডা জনিত রোগ আক্রমন করতে না পারে।
এতে করে এলাকার কৃষকরা একদিকে যেমন ক্ষতির সম্মুখিন হয়, ঠিক তেমনি অন্যদিকে আর্থিক সংকটে পরে অনেকেই জমিতে ধান লাগাতে পারে না। অনেক কৃষক বীজ লাগাতে না পেরে বাধ্য হয়ে চড়া দামে সুদের টাকা নিয়ে উন্নতমানের বীজ ক্রয় করে রোপন করে থাকে। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে সাধারন কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২ কেজি হাইব্রিট ইরি ধানের বীজের দাম ৭০০ টাকা। সেই বীজ দিয়ে এক বিঘা জমিতে ধান রোপন করা যায়। এভাবেই অনেক কৃষক ১০/১৫ বিঘা এমনকি অনেকেই ২০/৩০ বিঘা জমিতে এই ইরি ধান রোপন করে থাকে। গত বারের চেয়ে এবারে ঠান্ডা ও ঘন কুয়াশা বৃদ্ধি পাওয়ায় ডোমার উপজেলার কৃষকরা তাদের বীজতলা রক্ষার জন্য প্লাস্টিক দিয়ে সেই বীজ তলার উপর ঠেকে রেখেছে। যাতে ঠান্ডা জনিত রোগ আক্রমন করতে না পারে।