ঘনকুয়াশায় ফ্যাকাসে হচ্ছে বীজতলা চাষাবাদ নিয়ে শঙ্কিত ফুলবাড়ীর কৃষক
https://www.obolokon24.com/2020/01/dinajpur_93.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় বীজতলায় দেখা দিয়েছে ফ্যাকাসে রং। এতে বোরো আবাদ নিয়ে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার কৃষকরা বেশ শঙ্কিত হলেও কৃষি বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে শঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই।
জানা যায়, চারা গাছ একটু বড় হতে না হতেই ঘন কুয়াশা ও বৃষ্টির কবলে পড়ে বোরো বীজতলা।
বৃষ্টি, টানা কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় বোরো বীজতলার গাছগুলো ফ্যাকাসে রং ধারণ করেছে। এতে উপজেলার কৃষকদের মাঝে দেখা দিয়েছে হতাশা। তবে কৃষি বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে, হতাশগ্রস্ত হওয়ার কোন কারণ নেই। শীতের কারণে বীজতলার রং পরিবর্তন হয়েছে। এতে বীজতলার কোনক্ষতি যেনো না হয় সে ব্যাপারে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সর্বক্ষণে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের মেলাবাড়ী গ্রামের কৃষক খতিব উদ্দিন বলেন, বোরো ধান রোপন করতে উন্নত জাতের বীজ দিয়ে বীজতলা তৈরি করেছেন। চারাগাছগুলো বেশ পুষ্ট হলেও ঘন কুয়াশা, বৃষ্টি ও বাতাসে বীজতলা ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে। অনেক চারাগাছ মারার মতো হয়ে গেছে। ফলে জমির জন্য চারাগাছ সংকট দেখা দিতে পারে। তবে কৃষি বিভাগ থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। তারপরেও সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
একই ইউনিয়নের গোকুল সেঁনরা গ্রামের কৃষক তোফাজ্জল হোসেন, ইয়াকুব আলী, মো. ইসলাম ও জামিল উদ্দিন বলেন, বোরো চাষের জন্য বীজতলা তৈরি করেছেন তারা। কিন্ত প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তাদের সেই বীজতলা প্রায় নষ্ট হতে বসেছে। সূর্যের দেখা মিলছে না। বীজতলা রক্ষার জন্য বিভিন্ন কায়-কায়দা অবলম্বন করা হচ্ছে। বীজতলা রক্ষা করতে না পারলে চারাগাছের অভাবে বোরো চাষাবাদ ব্যাহত হতে পারে।
তবে কৃষি বিভাগের মাঠ কর্মীদের সকাল থেকেই মাঠে নিরলসভাবে যেতে দেখা গেছে। মাঠ কর্মীদের পাশাপাশি কৃষি কর্মকর্তা, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তারাও অফিসে বসে নেই। তাদেরও খোঁজ মেলে মাঠে গিয়ে। কৃষকদের খোঁজখবর নিয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা-মাঠকর্মীরা ব্যস্ত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ এটিএম হামিম আশরাফ বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বীজতলায় কিছুটা সমস্যা দেখা দিলেও বীজতলা নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা নেই। শীত বা কুয়াশা থেকে বীজতলা রক্ষার জন্য পলিথিন দিয়ে বীজতলা রাতের বেলা ঢেকে রাখাসহ সকালে বীজতলায় সেচ দিয়ে চারাগাছের পাতা ও ডগা থেকে কুয়াশার ঠাণ্ডা পানি ফেলে দেয়ার পরামর্শ কৃষকদের দেয়া হয়েছে। বীজতলা ফ্যাকাসে রং হলেও বীজতলার কোন ক্ষতি হবে না। মাঠকর্মীরা সার্বক্ষণিকভাবে মাঠে থাকছেন এবং পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে বীজতলার চারা জমিতে রোপণ করা হবে। #
ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় বীজতলায় দেখা দিয়েছে ফ্যাকাসে রং। এতে বোরো আবাদ নিয়ে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার কৃষকরা বেশ শঙ্কিত হলেও কৃষি বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে শঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই।
জানা যায়, চারা গাছ একটু বড় হতে না হতেই ঘন কুয়াশা ও বৃষ্টির কবলে পড়ে বোরো বীজতলা।
বৃষ্টি, টানা কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় বোরো বীজতলার গাছগুলো ফ্যাকাসে রং ধারণ করেছে। এতে উপজেলার কৃষকদের মাঝে দেখা দিয়েছে হতাশা। তবে কৃষি বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে, হতাশগ্রস্ত হওয়ার কোন কারণ নেই। শীতের কারণে বীজতলার রং পরিবর্তন হয়েছে। এতে বীজতলার কোনক্ষতি যেনো না হয় সে ব্যাপারে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সর্বক্ষণে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের মেলাবাড়ী গ্রামের কৃষক খতিব উদ্দিন বলেন, বোরো ধান রোপন করতে উন্নত জাতের বীজ দিয়ে বীজতলা তৈরি করেছেন। চারাগাছগুলো বেশ পুষ্ট হলেও ঘন কুয়াশা, বৃষ্টি ও বাতাসে বীজতলা ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে। অনেক চারাগাছ মারার মতো হয়ে গেছে। ফলে জমির জন্য চারাগাছ সংকট দেখা দিতে পারে। তবে কৃষি বিভাগ থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। তারপরেও সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
একই ইউনিয়নের গোকুল সেঁনরা গ্রামের কৃষক তোফাজ্জল হোসেন, ইয়াকুব আলী, মো. ইসলাম ও জামিল উদ্দিন বলেন, বোরো চাষের জন্য বীজতলা তৈরি করেছেন তারা। কিন্ত প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তাদের সেই বীজতলা প্রায় নষ্ট হতে বসেছে। সূর্যের দেখা মিলছে না। বীজতলা রক্ষার জন্য বিভিন্ন কায়-কায়দা অবলম্বন করা হচ্ছে। বীজতলা রক্ষা করতে না পারলে চারাগাছের অভাবে বোরো চাষাবাদ ব্যাহত হতে পারে।
তবে কৃষি বিভাগের মাঠ কর্মীদের সকাল থেকেই মাঠে নিরলসভাবে যেতে দেখা গেছে। মাঠ কর্মীদের পাশাপাশি কৃষি কর্মকর্তা, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তারাও অফিসে বসে নেই। তাদেরও খোঁজ মেলে মাঠে গিয়ে। কৃষকদের খোঁজখবর নিয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা-মাঠকর্মীরা ব্যস্ত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ এটিএম হামিম আশরাফ বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বীজতলায় কিছুটা সমস্যা দেখা দিলেও বীজতলা নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা নেই। শীত বা কুয়াশা থেকে বীজতলা রক্ষার জন্য পলিথিন দিয়ে বীজতলা রাতের বেলা ঢেকে রাখাসহ সকালে বীজতলায় সেচ দিয়ে চারাগাছের পাতা ও ডগা থেকে কুয়াশার ঠাণ্ডা পানি ফেলে দেয়ার পরামর্শ কৃষকদের দেয়া হয়েছে। বীজতলা ফ্যাকাসে রং হলেও বীজতলার কোন ক্ষতি হবে না। মাঠকর্মীরা সার্বক্ষণিকভাবে মাঠে থাকছেন এবং পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে বীজতলার চারা জমিতে রোপণ করা হবে। #