পার্বতীপুরের এক কিশোরী মাতা স্ত্রী ও সন্তানের স্বীকৃতি চায়
https://www.obolokon24.com/2020/01/dinajpur_9.html
এম এ আলম বাবলু,পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
পার্বতীপুরের এক কিশোরী মাতা স্ত্রী ও সন্তানের স্বীকৃতি পেতে অবশেষে অবস্হান নিয়েছে স্বামী আল আমিনের পিতৃ গৃহে।
সে চায় স্ত্রীর মর্যাদা আর নবজাত সন্তানের স্বীকৃতি। ঘটনাটি পার্বতীপুর উপজেলার ৫ নম্বর চন্ডীপুর ইউনিয়নের উত্তর শালন্দার গ্রামের।
জানা গেছে,পার্বতীপুর উপজেলার উত্তর শালন্দার ( মন্ডলপাড়া) গ্রামের দিনমুজুরের কন্যা বসিরবানিয়া দ্বি-মুখী দাখিল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী (১২) এর সাথে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে তোলে একই গ্রামের শাহপাড়ার জমির উদ্দিনের পুত্র আল আমিন (২১)। সে বসিরবানিয়া বাজারে মুদি দোকান করে। এ ভাবেই দীর্ঘদিন ধরে গোপনে দু'জনার মধ্যে প্রেমের সর্ম্পকের জের ধরে এক সময় কিশোরীটি সন্তানের মা হয়। জন্মদেয় এক ফুটফুটে কন্যা সন্তানের। ঘটনাটি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে স্হানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে বৈঠক হয়। বৈঠকে দু'জনকে বিয়ে দেওয়া সহ দেনা পাওনা ও স্বামীর ঘরে তুলে নেওয়ার দিন ক্ষন ঠিক করা হয়। কিন্তু সে সময় পেরিয়ে গেলেও ঘরে তুলে না নেওয়ায় কিশোরী মা তার প্রায় আড়াই মাস বয়সের কন্যাকে নিয়ে স্বী ও সন্তানের স্বীকৃতির দাবীতে গত শুক্রবার নিজেই স্বামী আল আমিনের পিতৃ গৃহে এসে উঠেছে এবং সেখানেই সে অবস্হান নিয়েছে। সে জানায়, সে এখানে আসার পর থেকে আল আমিন ও তার মা-বাবা বাড়ীত আসছে না এবং ঘরও খুলে দিচ্ছে না। ফলে এই শীতে সে তার বাচ্চাকে নিয়ে ঘরের চালিতে থাকছে। স্ত্রীর মর্যাদা ও সন্তানের স্বীকৃতি পেতেই এখানে এসেছে বলে জানায় উক্ত কিশোরী মা। এ সময় আল আমিন ও তার পরিবারের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে চন্ডীপুর ইউনিয়ের ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মেনহাজুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ নিয়ে এলাকায় শালিশী বৈঠক হয়েছে এবং এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও চলছে।
পার্বতীপুরের এক কিশোরী মাতা স্ত্রী ও সন্তানের স্বীকৃতি পেতে অবশেষে অবস্হান নিয়েছে স্বামী আল আমিনের পিতৃ গৃহে।
সে চায় স্ত্রীর মর্যাদা আর নবজাত সন্তানের স্বীকৃতি। ঘটনাটি পার্বতীপুর উপজেলার ৫ নম্বর চন্ডীপুর ইউনিয়নের উত্তর শালন্দার গ্রামের।
জানা গেছে,পার্বতীপুর উপজেলার উত্তর শালন্দার ( মন্ডলপাড়া) গ্রামের দিনমুজুরের কন্যা বসিরবানিয়া দ্বি-মুখী দাখিল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী (১২) এর সাথে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে তোলে একই গ্রামের শাহপাড়ার জমির উদ্দিনের পুত্র আল আমিন (২১)। সে বসিরবানিয়া বাজারে মুদি দোকান করে। এ ভাবেই দীর্ঘদিন ধরে গোপনে দু'জনার মধ্যে প্রেমের সর্ম্পকের জের ধরে এক সময় কিশোরীটি সন্তানের মা হয়। জন্মদেয় এক ফুটফুটে কন্যা সন্তানের। ঘটনাটি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে স্হানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে বৈঠক হয়। বৈঠকে দু'জনকে বিয়ে দেওয়া সহ দেনা পাওনা ও স্বামীর ঘরে তুলে নেওয়ার দিন ক্ষন ঠিক করা হয়। কিন্তু সে সময় পেরিয়ে গেলেও ঘরে তুলে না নেওয়ায় কিশোরী মা তার প্রায় আড়াই মাস বয়সের কন্যাকে নিয়ে স্বী ও সন্তানের স্বীকৃতির দাবীতে গত শুক্রবার নিজেই স্বামী আল আমিনের পিতৃ গৃহে এসে উঠেছে এবং সেখানেই সে অবস্হান নিয়েছে। সে জানায়, সে এখানে আসার পর থেকে আল আমিন ও তার মা-বাবা বাড়ীত আসছে না এবং ঘরও খুলে দিচ্ছে না। ফলে এই শীতে সে তার বাচ্চাকে নিয়ে ঘরের চালিতে থাকছে। স্ত্রীর মর্যাদা ও সন্তানের স্বীকৃতি পেতেই এখানে এসেছে বলে জানায় উক্ত কিশোরী মা। এ সময় আল আমিন ও তার পরিবারের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে চন্ডীপুর ইউনিয়ের ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মেনহাজুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ নিয়ে এলাকায় শালিশী বৈঠক হয়েছে এবং এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও চলছে।