নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে রুম বন্ধের নোটিশ
https://www.obolokon24.com/2020/01/dinajpur_84.html
অলিউর রহমান মেরাজ, নবাবগঞ্জ দিনাজপুর প্রতিনিধি।
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে রুমের দরজায় বন্ধ থাকার নোটিশ সাটিয়ে দেয়া হয়েছে। নোটিশে লিখে রাখা হয়েছে “যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক্স-রে মেশিন সাময়িক বন্ধ রহিয়াছে”।এছাড়াও ল্যাবে কেমিক্যাল না থাকায় রক্ত পরীক্ষার কাজও হচ্ছে না। অ্যাম্বুলেন্স অকেজো থাকার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নেই অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস। এক্স-রে এবং রক্ত পরীক্ষা রোগীদেরকে বাহিরের ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে করতে হচ্ছে।এতে করে রোগীদের বাড়তি পয়সা যেমন খরচ হচ্ছে তেমনি সময় নষ্ট সহ ভোগান্তীর শিকার হতে হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা সম্প্রতি দুদকের মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর লিখিত ভাবে প্রশাসনিক কোন কর্মকর্তা সেখানে দেয়া হয়নি বলে ডাঃ মোঃ আল আমীন কাজী জানালেন। তিনি জানালেন অফিসিয়াল ভাবে আমি কিছু বলতে পারব না।তবে যেটি জানি সেটুকু বলতে পারি। তার ভাষায় এক্স-রে মেশিন ও অ্যাম্বুলেন্সটি খারাপ হয়েছে। এ বিষয়গুলি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ল্যাবে কেমিক্যাল নাই। কি কি কেমিক্যাল নাই তা জানতে তিনি এমটি ল্যাব রাসেলের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।এমটি ল্যাব রাসেলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান কর্মকর্তা তাকে চিঠি দিবেন তারপর সেই চিঠির প্রেক্ষিতে তিনি কর্মকর্তার নিকট তথ্য দিবেন তারপর সেখান থেকে তথ্য নিবেন। বর্তমানে হাসপাতালে ব্যাপার স্যাপর খারাপ আপনি বুঝতে পারছেন না। তিনি আক্ষেপের সাথে জানালেন তার বসার জায়গার পিছনে মল মূত্রে ভরা। জানালা খুলে বসার মত পরিবেশ নাই। কেন পরিচ্ছনতার জন্য কি কোন বরাদ্দ আসে না?
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে রুমের দরজায় বন্ধ থাকার নোটিশ সাটিয়ে দেয়া হয়েছে। নোটিশে লিখে রাখা হয়েছে “যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক্স-রে মেশিন সাময়িক বন্ধ রহিয়াছে”।এছাড়াও ল্যাবে কেমিক্যাল না থাকায় রক্ত পরীক্ষার কাজও হচ্ছে না। অ্যাম্বুলেন্স অকেজো থাকার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নেই অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস। এক্স-রে এবং রক্ত পরীক্ষা রোগীদেরকে বাহিরের ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে করতে হচ্ছে।এতে করে রোগীদের বাড়তি পয়সা যেমন খরচ হচ্ছে তেমনি সময় নষ্ট সহ ভোগান্তীর শিকার হতে হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা সম্প্রতি দুদকের মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর লিখিত ভাবে প্রশাসনিক কোন কর্মকর্তা সেখানে দেয়া হয়নি বলে ডাঃ মোঃ আল আমীন কাজী জানালেন। তিনি জানালেন অফিসিয়াল ভাবে আমি কিছু বলতে পারব না।তবে যেটি জানি সেটুকু বলতে পারি। তার ভাষায় এক্স-রে মেশিন ও অ্যাম্বুলেন্সটি খারাপ হয়েছে। এ বিষয়গুলি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ল্যাবে কেমিক্যাল নাই। কি কি কেমিক্যাল নাই তা জানতে তিনি এমটি ল্যাব রাসেলের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।এমটি ল্যাব রাসেলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান কর্মকর্তা তাকে চিঠি দিবেন তারপর সেই চিঠির প্রেক্ষিতে তিনি কর্মকর্তার নিকট তথ্য দিবেন তারপর সেখান থেকে তথ্য নিবেন। বর্তমানে হাসপাতালে ব্যাপার স্যাপর খারাপ আপনি বুঝতে পারছেন না। তিনি আক্ষেপের সাথে জানালেন তার বসার জায়গার পিছনে মল মূত্রে ভরা। জানালা খুলে বসার মত পরিবেশ নাই। কেন পরিচ্ছনতার জন্য কি কোন বরাদ্দ আসে না?