নীলফামারীতে শৈত্য প্রবাহের পদধ্বনী
https://www.obolokon24.com/2020/01/cold_6.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী প্রতিনিধি॥ টানা কয়েকদিন বিরতির আবার তাপমাত্রা কমেছে নীলফামারীতে। গত এক সপ্তাহে জেলায় তাপমাত্রা ১৩ থেকে ১৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকলেও রবিবার(৫ জানুয়ারি/২০২০) ভোর থেকে কমে গেছে। সকালে সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রী তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ডিমলা আবহাওয়া অফিস।
যা শনিবার (৪ জানুয়ারি) চেয়ে ২ দশমিক ১ ডিগ্রি কমেছে।
এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় শীত নেমে এসেছে উত্তরের এই জনপদে। ঘন কুয়াশার কারনে দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি নীলফামারীর কোথাও। সাথে বইছে উত্তর-দক্ষিন দিক থেকে ধেয়ে আসা হিমেল বাতাস। শীত কিছুটা বাড়ায় কিছুটা বিপাকে পড়েছে মানুষ। বেশী বিপাকে পড়েছে খেছে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ। পেটের তাগিদে শীত উপেক্ষা করে বাধ্য হয়ে কাজে নেমেছে এসব ছিন্নমূল মানুষ।
এদিকে ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষরা খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা চলছে। গত ১৫ দিনে আগুন পোহাতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ হয়ে নীলফামারী পৌরসভার ডাকবাংলো এলাকার তওহিদা বেগম নামে এক বৃদ্ধা এবং সৈয়দপুরের সোনাখুলী গ্রামের আখি আকতার ও নীলফামারী সদরের চওড়া বড়গাছার একা মনি নামে দুই শিশু দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সুত্রে জানা যায়, বিশেষ করে আলুর লেট ব্লাইট ও আরলি ব্লাইট রোগে আক্রান্ত হয়ে আলু গাছের পাতা কুঁকড়ে যাচ্ছে। মরে যাচ্ছে আলুর কচি পাতা ও ডগা। পাশাপাশি, পুড়ে যাচ্ছে বোরোর বীজতলা।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা এস এ হায়াত জানান, শীতার্ত মানুষের মাঝে এখন পর্যন্ত সরকারীভাবে ৪২ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আরও দুই হাজার কম্বল আসছে। যা দুই-এক দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। শনিবার(৪ জানুয়ারি) দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী জেলার জন্য আরও ২০ হাজার কম্বল বরাদ্দ দিয়েছেন। #
যা শনিবার (৪ জানুয়ারি) চেয়ে ২ দশমিক ১ ডিগ্রি কমেছে।
এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় শীত নেমে এসেছে উত্তরের এই জনপদে। ঘন কুয়াশার কারনে দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি নীলফামারীর কোথাও। সাথে বইছে উত্তর-দক্ষিন দিক থেকে ধেয়ে আসা হিমেল বাতাস। শীত কিছুটা বাড়ায় কিছুটা বিপাকে পড়েছে মানুষ। বেশী বিপাকে পড়েছে খেছে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ। পেটের তাগিদে শীত উপেক্ষা করে বাধ্য হয়ে কাজে নেমেছে এসব ছিন্নমূল মানুষ।
এদিকে ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষরা খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা চলছে। গত ১৫ দিনে আগুন পোহাতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ হয়ে নীলফামারী পৌরসভার ডাকবাংলো এলাকার তওহিদা বেগম নামে এক বৃদ্ধা এবং সৈয়দপুরের সোনাখুলী গ্রামের আখি আকতার ও নীলফামারী সদরের চওড়া বড়গাছার একা মনি নামে দুই শিশু দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সুত্রে জানা যায়, বিশেষ করে আলুর লেট ব্লাইট ও আরলি ব্লাইট রোগে আক্রান্ত হয়ে আলু গাছের পাতা কুঁকড়ে যাচ্ছে। মরে যাচ্ছে আলুর কচি পাতা ও ডগা। পাশাপাশি, পুড়ে যাচ্ছে বোরোর বীজতলা।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা এস এ হায়াত জানান, শীতার্ত মানুষের মাঝে এখন পর্যন্ত সরকারীভাবে ৪২ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আরও দুই হাজার কম্বল আসছে। যা দুই-এক দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। শনিবার(৪ জানুয়ারি) দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী জেলার জন্য আরও ২০ হাজার কম্বল বরাদ্দ দিয়েছেন। #