সবজি উৎপাদন করে খ্যাতি অর্জন করেছেন দিনাজপুরের গোলজার হোসেন
https://www.obolokon24.com/2019/12/vegetable.html
অলিউর রহমান মেরাজ নবাবগঞ্জ দিনাজপুর:
নবাবগঞ্জ উপজেলার একজন সফল চাষি হিসেবে নানা ধরনের সবজি উৎপাদন করে ইতোমধ্যে খ্যাতি অর্জন করেছেন গোলজার হোসেন। সে উপজেলার রঘুনাথপুর খিয়ার পাড়া গ্রামের খবির উদ্দিনের ছেলে। যিনি সারা বছরই নানা ধরনের সবজি, ধান চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটান। বর্তমান কয়েক রকম সবজি ক্ষেত নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে।
এক দিকে নানা ধরনের সবজির চাষ অন্যদিকে ধান চাষ। চলতি বছরে সে ফুল কপি, বাধা কপি, আলু, টমেটো বেগুন.পোটলসহ নানা ধরনের সবজি উৎপাদন করেছেন।বর্তমানে ফুল কপি ,বাধা কপি, বাজারে উঠতে শুরু করেছে দরও ভালো আছে । তার ফুল কপি বাজারে পাইকারী ২৪ থেকে ২৫টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। নবাবগঞ্জ উপজেলায় প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণ সবজি উৎপাদন হয়। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। গোলজার হোসেন জানান-আমি প্রায় ২০ বছর যাবত সবজি চাষ করে আসছি, ধানের দরের যে অবস্থা তাতে ধান আবাদ করে সংসার চলে না , তবে সবজি চাষে অনেক লাভবান হয়েছি। চলতি বছরে ৬ বিঘা ২০ শতক জমিতে নানা ধরনের সবজি চাষ করেছি আওবাহা অনুকুলে থাকায় ভালো ফলন হয়েছে দরও আছে আশা করছি ভালো লাভ হবে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু রেজা মোঃ আসাদুজ্জামান জানান- চলতি বছরে আবহাওয়া অনুকূলে থাকার কারণে ভালো ফলন হয়েছে ।
নবাবগঞ্জ উপজেলার একজন সফল চাষি হিসেবে নানা ধরনের সবজি উৎপাদন করে ইতোমধ্যে খ্যাতি অর্জন করেছেন গোলজার হোসেন। সে উপজেলার রঘুনাথপুর খিয়ার পাড়া গ্রামের খবির উদ্দিনের ছেলে। যিনি সারা বছরই নানা ধরনের সবজি, ধান চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটান। বর্তমান কয়েক রকম সবজি ক্ষেত নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে।
এক দিকে নানা ধরনের সবজির চাষ অন্যদিকে ধান চাষ। চলতি বছরে সে ফুল কপি, বাধা কপি, আলু, টমেটো বেগুন.পোটলসহ নানা ধরনের সবজি উৎপাদন করেছেন।বর্তমানে ফুল কপি ,বাধা কপি, বাজারে উঠতে শুরু করেছে দরও ভালো আছে । তার ফুল কপি বাজারে পাইকারী ২৪ থেকে ২৫টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। নবাবগঞ্জ উপজেলায় প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণ সবজি উৎপাদন হয়। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। গোলজার হোসেন জানান-আমি প্রায় ২০ বছর যাবত সবজি চাষ করে আসছি, ধানের দরের যে অবস্থা তাতে ধান আবাদ করে সংসার চলে না , তবে সবজি চাষে অনেক লাভবান হয়েছি। চলতি বছরে ৬ বিঘা ২০ শতক জমিতে নানা ধরনের সবজি চাষ করেছি আওবাহা অনুকুলে থাকায় ভালো ফলন হয়েছে দরও আছে আশা করছি ভালো লাভ হবে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু রেজা মোঃ আসাদুজ্জামান জানান- চলতি বছরে আবহাওয়া অনুকূলে থাকার কারণে ভালো ফলন হয়েছে ।