হরিপুরে শীতের তীব্রতায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে
https://www.obolokon24.com/2019/12/thakurgaon_21.html
জে, ইতি হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি - ঠাকুরগাঁও জেলায় শীতের তীব্রতায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঘন-কুয়াশা আর ঠাণ্ডা বাতাসে শীতের প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলছে। এ অবস্থায় বিপাকে পড়েছে ঠাকুরগাঁও জেলার জনজীবন। পরিবারের যোগান মেটাতে কাজের সন্ধানে এসেও অনেকে কাজ না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন খালি হাতে। অন্যদিকে শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট পাচ্ছে ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষেরা। আর প্রশাসন বলছে, শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
তবে প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল। সীমান্তবর্তী জেলা ঠাকুরগাঁও। হিমালয়ের কাছাকাছি ঠাকুরগাঁও জেলা অবস্থান হওয়ায় অন্যান্য জেলার তুলনায় শীতের প্রকোপ এখানে অনেকটাই বেশি। কয়েকদিন ধরে ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় তাপমাত্রা ৭ থেকে ৮ ডিগ্রিতে উঠানামা করছে। গত কয়েকদিন ধরে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয় ঘন কুয়াশা। রাতভর বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা। তীব্র ঠাণ্ডার সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারণে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। আর উত্তরের হিমেল বাতাসে নাকাল হয়ে পড়েছে জনজীবন। কনকনে এই শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁও জেলাবাসীর। এ অবস্থায় বিশেষ করে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষেরা পড়েছে সবচেয়ে বিপাকে। শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বেরিয়েও কাজ না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে অনেককেই। এদিকে শীত উপেক্ষা করে জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে ভাপা, চিতইসহ নানা রকমারি পিঠার দোকান বসিয়ে আয় উপার্জন করছেন অনেক মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।
হরিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল করিম জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রেখেছি। তবে এ এলাকায় শীতের তীব্রতা বেশি হওয়ায় শীতবস্ত্র প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
অপরদিকে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী ইতোমধ্যে ঠাকুরগাঁও জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে ৩২ হাজার ৬০০ পিস কম্বল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সবগুলোই বিতরণ করা হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে আরও ৫০ হাজার পিস কম্বলের চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে।
তবে প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল। সীমান্তবর্তী জেলা ঠাকুরগাঁও। হিমালয়ের কাছাকাছি ঠাকুরগাঁও জেলা অবস্থান হওয়ায় অন্যান্য জেলার তুলনায় শীতের প্রকোপ এখানে অনেকটাই বেশি। কয়েকদিন ধরে ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় তাপমাত্রা ৭ থেকে ৮ ডিগ্রিতে উঠানামা করছে। গত কয়েকদিন ধরে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয় ঘন কুয়াশা। রাতভর বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা। তীব্র ঠাণ্ডার সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারণে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। আর উত্তরের হিমেল বাতাসে নাকাল হয়ে পড়েছে জনজীবন। কনকনে এই শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁও জেলাবাসীর। এ অবস্থায় বিশেষ করে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষেরা পড়েছে সবচেয়ে বিপাকে। শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বেরিয়েও কাজ না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে অনেককেই। এদিকে শীত উপেক্ষা করে জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে ভাপা, চিতইসহ নানা রকমারি পিঠার দোকান বসিয়ে আয় উপার্জন করছেন অনেক মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।
হরিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল করিম জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রেখেছি। তবে এ এলাকায় শীতের তীব্রতা বেশি হওয়ায় শীতবস্ত্র প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
অপরদিকে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী ইতোমধ্যে ঠাকুরগাঁও জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে ৩২ হাজার ৬০০ পিস কম্বল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সবগুলোই বিতরণ করা হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে আরও ৫০ হাজার পিস কম্বলের চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে।