তাপমাত্রা বাড়তে পারে : আবহাওয়া অধিদফতর
https://www.obolokon24.com/2019/12/saidpur_96.html
ডেস্ক
এক দিনের ব্যবধানে রাজধানী ছাড়া দেশের বেশিরভাগ এলাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়েছে। তবে কুয়াশার কারণে সূর্যের দেখা পাওয়া যায়নি।
এতে শীতের অনুভূতি কমেনি। আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস বলছে, আজ রবিবারও তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন জানান, রবিবার সকাল ৯টায় যশোরে তাপমাত্রা ছিল দেশের সর্বনিম্ন ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তিনি বলেন, ‘বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। যশোর আর চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে থাকলেও দেশে এখন শৈত্যপ্রবাহ নেই। এরপর শীতের তীব্রতা একটু কমবে বলে আশা করা যায়।’
রবিবার সকাল ৭টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভোর ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ।
আকাশ আংশিক মেঘলা ও আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকালে রাতের কুয়াশা এই এলাকার বিভিন্ন স্থানে দেখা দিতে পারে। উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ ঘণ্টা বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে বলেও ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
রবিবার দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ফরিদপুরে ১০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সব বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টেকনাফে ২৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তীব্র শীতের মধ্যে ঘন কুয়াশায় ফেরি পারাপারের পাশাপাশি বিমান ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে গত কয়েক দিন ধরে। সেই সঙ্গে শীতজনিত রোগ নিয়ে দেশের হাসপাতালগুলোতে রোগীর ভিড় বাড়ছে। তাদের মধ্যে শিশু আর বয়স্কদের সংখ্যাই বেশি।
এক দিনের ব্যবধানে রাজধানী ছাড়া দেশের বেশিরভাগ এলাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়েছে। তবে কুয়াশার কারণে সূর্যের দেখা পাওয়া যায়নি।
এতে শীতের অনুভূতি কমেনি। আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস বলছে, আজ রবিবারও তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন জানান, রবিবার সকাল ৯টায় যশোরে তাপমাত্রা ছিল দেশের সর্বনিম্ন ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তিনি বলেন, ‘বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। যশোর আর চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে থাকলেও দেশে এখন শৈত্যপ্রবাহ নেই। এরপর শীতের তীব্রতা একটু কমবে বলে আশা করা যায়।’
রবিবার সকাল ৭টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভোর ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ।
আকাশ আংশিক মেঘলা ও আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকালে রাতের কুয়াশা এই এলাকার বিভিন্ন স্থানে দেখা দিতে পারে। উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ ঘণ্টা বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে বলেও ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
রবিবার দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ফরিদপুরে ১০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সব বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টেকনাফে ২৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তীব্র শীতের মধ্যে ঘন কুয়াশায় ফেরি পারাপারের পাশাপাশি বিমান ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে গত কয়েক দিন ধরে। সেই সঙ্গে শীতজনিত রোগ নিয়ে দেশের হাসপাতালগুলোতে রোগীর ভিড় বাড়ছে। তাদের মধ্যে শিশু আর বয়স্কদের সংখ্যাই বেশি।