সৈয়দপুরে খাবার অযোগ্য দুইশ কেজি গবাধী পশুর কলিজা জব্দ
https://www.obolokon24.com/2019/12/saidpur_51.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী প্রতিনিধি ॥ সৈয়দপুরে খাবার অযোগ্য দুইশত কেজি কলিজা জব্দ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। মঙ্গলবার(২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে নীলফামারীর সৈয়দপুর বাসটার্মিনালে ঢাকা থেকে আসা একটি দূর পাল্লার বাস থেকে এসব কলিজা জব্দ করা হয়।
ঢাকা থেকে সৈয়দপুরে এসব কলিজা পাঠানো হয় আরমান নামে এক ব্যবসায়ীর নামে।
সূত্র জানায়, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মিথিলা পরিবহন নামের একটি কোচ হতে এসব মহিষের কলিজার প্যাকেট নামানোর সময় গোপন সংবাদে ঘটনাস্থলে ছুটে তা জব্দ করে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা রাশিদুল হক, স্যানিটারী পরিদর্শক আলতাফ হোসেন।
ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক পরিমল কুমার সরকার বলেন, আরমান নামে যে ব্যক্তির কাছে প্যাকেট পাঠানো হয়েছে তাকে চিহিৃত করা যায়নি। ১০টি প্যাকেটে আসা খাবার অযোগ্য এসব কলিজা মাটিতে পুতে ফেলা হয় বলে জানান তিনি। একটি প্যাকেট আনুমানিক ৫০ কেজি করে হবে।
স্থানীয়রা জানান, সৈয়দপুরের বাজারে প্রতি কেজি কলিজা পাঁচশ টাকায় বিক্রি করা হয়। ফলে দেশের বিভিন্ন স্থান হতে গবাধী পশুর কলিজা নিয়ে আসে একটি চক্র। এবং দুইশ থেকে আড়াইশ টাকায় বিক্রি করে। এই কলিজা কতখানি খাওয়ার যোগ্য তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারন এসকল কলিজা গরু বা মহিষের বলা হলেও আদৌ এসব সঠিক কিনা এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। #
ঢাকা থেকে সৈয়দপুরে এসব কলিজা পাঠানো হয় আরমান নামে এক ব্যবসায়ীর নামে।
সূত্র জানায়, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মিথিলা পরিবহন নামের একটি কোচ হতে এসব মহিষের কলিজার প্যাকেট নামানোর সময় গোপন সংবাদে ঘটনাস্থলে ছুটে তা জব্দ করে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা রাশিদুল হক, স্যানিটারী পরিদর্শক আলতাফ হোসেন।
ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক পরিমল কুমার সরকার বলেন, আরমান নামে যে ব্যক্তির কাছে প্যাকেট পাঠানো হয়েছে তাকে চিহিৃত করা যায়নি। ১০টি প্যাকেটে আসা খাবার অযোগ্য এসব কলিজা মাটিতে পুতে ফেলা হয় বলে জানান তিনি। একটি প্যাকেট আনুমানিক ৫০ কেজি করে হবে।
স্থানীয়রা জানান, সৈয়দপুরের বাজারে প্রতি কেজি কলিজা পাঁচশ টাকায় বিক্রি করা হয়। ফলে দেশের বিভিন্ন স্থান হতে গবাধী পশুর কলিজা নিয়ে আসে একটি চক্র। এবং দুইশ থেকে আড়াইশ টাকায় বিক্রি করে। এই কলিজা কতখানি খাওয়ার যোগ্য তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারন এসকল কলিজা গরু বা মহিষের বলা হলেও আদৌ এসব সঠিক কিনা এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। #