‘দেইখ্যা লন, বাইছ্যা লন’
https://www.obolokon24.com/2019/12/rangpur_60.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর)ঃ
‘দেইখ্যা লন, বাইছ্যা লন, একদাম এক রেট, একটা নিলে একটা ফ্রি’ এভাবেই ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে হাঁকডাক ছাড়ছেন রংপুরের পীরগাছার রেলওয়ে স্টেশনের কাপড় ব্যবসায়ীরা।
শৈত্যপ্রবাহের কারণে গত পাঁচ দিন থেকে সূর্যের দেখা মিলছে না। কনকনে শীত ও হিমেল বাতাশে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গরিব ও নিম্নআয়ের মানুষেরা ছুটছে কম দামে শীতের গরম কাপড় কিনতে। আর তাদের জন্যই রংপুরের পীরগাছা রেলওয়ে স্টেশনে গড়ে উঠেছে ‘হঠাৎ মার্কেট’।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, ভ্রাম্যমাণ এই মার্কেটে শীতের কাপড় কিনতে ভিড় করছেন নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন গরম পোশাক কিনছেন সবাই। যাদের আয় বেশী তারা বিভিন্ন নামি-দামি মার্কেট থেকে গরম কাপড় কিনতে পারলেও গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষের একমাত্র ভরসা রেলওয়ে স্টেশনের ‘হঠাৎ মার্কেট’।
এখানকার ব্যবসায়ীরা শুধু শীতের মৌসুমে কাপড় বিক্রি করে থাকেন। বছরের অন্যান্য সময় এখানে তেমন দোকান না থাকলেও শীতকে কেন্দ্র করে এখানকার ব্যবসা জমজমাট হয়।
হঠাৎ মার্কেটের বিক্রেতারা জানান, প্রতি দিনই শত শত নিম্নবিত্ত মানুষ শীতের কাপড় কিনতে এখানে আসছে। এ মার্কেটে ক্রেতাদের সামর্থ্য মতো বিভিন্ন দামে শীতের কাপড় পাওয়া যায়। ক্রেতাদের চাহিদার কথা ভেবে ছোট-বড়দের জ্যাকেট, মাফলার, সোয়েটার, হাত মোজা, কোট ও টুপি সবই মিলছে এসব দোকানে। নিম্নআয়ের মানুষের পাশাপাশি মধ্যবিত্তরাও পোশাক কিনছেন এসব দোকান থেকে। শীতের তীব্রতায় বেড়েছে গরম কাপড়ের চাহিদা। ফুটপাতের দোকানগুলোতে দাম একটু কম হওয়ায় বেচাকেনা জমে উঠেছে। এ চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে।
ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়ার চর থেকে আসা ক্রেতা আকবার আলী বলেন, ‘ অন্যন্যা মার্কেটের তুলনায় এখানে দাম অনেক কম। শীতের সময় এ মার্কেট থেকে অনেক কম দামে শীতের পোশাক কিনতে পারি। বড় বড় মার্কেটের একটি পোষাকের দাম দিয়ে এখানে পরিবারের সবার শীতের পোষাক কেনা যায় ’
বিক্রেতা আব্দুস ছালাম বলেন, ‘পীরগাছা রেলওয়ে স্টেশনে গড়ে ওঠা হঠাৎ মার্কেটে বাহারি রঙের শীতবস্ত্র বিক্রি হচ্ছে। এখানে নিম্নবিত্তরা কাপড় কিনলেও বর্তমানে সব শ্রেণি পেশার মানুষ কাপড় কিনছেন। শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় গত তিন দিন থেকে বিক্রি বেড়েছে।
‘দেইখ্যা লন, বাইছ্যা লন, একদাম এক রেট, একটা নিলে একটা ফ্রি’ এভাবেই ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে হাঁকডাক ছাড়ছেন রংপুরের পীরগাছার রেলওয়ে স্টেশনের কাপড় ব্যবসায়ীরা।
শৈত্যপ্রবাহের কারণে গত পাঁচ দিন থেকে সূর্যের দেখা মিলছে না। কনকনে শীত ও হিমেল বাতাশে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গরিব ও নিম্নআয়ের মানুষেরা ছুটছে কম দামে শীতের গরম কাপড় কিনতে। আর তাদের জন্যই রংপুরের পীরগাছা রেলওয়ে স্টেশনে গড়ে উঠেছে ‘হঠাৎ মার্কেট’।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, ভ্রাম্যমাণ এই মার্কেটে শীতের কাপড় কিনতে ভিড় করছেন নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন গরম পোশাক কিনছেন সবাই। যাদের আয় বেশী তারা বিভিন্ন নামি-দামি মার্কেট থেকে গরম কাপড় কিনতে পারলেও গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষের একমাত্র ভরসা রেলওয়ে স্টেশনের ‘হঠাৎ মার্কেট’।
এখানকার ব্যবসায়ীরা শুধু শীতের মৌসুমে কাপড় বিক্রি করে থাকেন। বছরের অন্যান্য সময় এখানে তেমন দোকান না থাকলেও শীতকে কেন্দ্র করে এখানকার ব্যবসা জমজমাট হয়।
হঠাৎ মার্কেটের বিক্রেতারা জানান, প্রতি দিনই শত শত নিম্নবিত্ত মানুষ শীতের কাপড় কিনতে এখানে আসছে। এ মার্কেটে ক্রেতাদের সামর্থ্য মতো বিভিন্ন দামে শীতের কাপড় পাওয়া যায়। ক্রেতাদের চাহিদার কথা ভেবে ছোট-বড়দের জ্যাকেট, মাফলার, সোয়েটার, হাত মোজা, কোট ও টুপি সবই মিলছে এসব দোকানে। নিম্নআয়ের মানুষের পাশাপাশি মধ্যবিত্তরাও পোশাক কিনছেন এসব দোকান থেকে। শীতের তীব্রতায় বেড়েছে গরম কাপড়ের চাহিদা। ফুটপাতের দোকানগুলোতে দাম একটু কম হওয়ায় বেচাকেনা জমে উঠেছে। এ চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে।
ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়ার চর থেকে আসা ক্রেতা আকবার আলী বলেন, ‘ অন্যন্যা মার্কেটের তুলনায় এখানে দাম অনেক কম। শীতের সময় এ মার্কেট থেকে অনেক কম দামে শীতের পোশাক কিনতে পারি। বড় বড় মার্কেটের একটি পোষাকের দাম দিয়ে এখানে পরিবারের সবার শীতের পোষাক কেনা যায় ’
বিক্রেতা আব্দুস ছালাম বলেন, ‘পীরগাছা রেলওয়ে স্টেশনে গড়ে ওঠা হঠাৎ মার্কেটে বাহারি রঙের শীতবস্ত্র বিক্রি হচ্ছে। এখানে নিম্নবিত্তরা কাপড় কিনলেও বর্তমানে সব শ্রেণি পেশার মানুষ কাপড় কিনছেন। শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় গত তিন দিন থেকে বিক্রি বেড়েছে।