পঞ্চগড়ে ফের দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড।
https://www.obolokon24.com/2019/12/panchagar_36.html
মোঃ তোতা মিয়া,পঞ্চগড়-
পঞ্চগড়ে আজ আবারো সারাদেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
আজ সারাদেশে ও চলতি শীত মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। একদিকে তাপমাত্রা নেমে আসায় এবং শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষেরা। আজকের ঘন কুয়াশা আর মৃদু শৈত্য প্রবাহর দাপটে পৌষ মাসের শীতে সর্বনাশের মুখে দেশের উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ের হিমালয়ের কন্যা তেতুলিয়া,বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টায় জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শীতের দাপট থেকে রক্ষা ও শীত নিবারণের জন্য নিম্ন আয়ের মানুষেরা খড় কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোয়াচ্ছে। তাছাড়া ঘন কুয়াশা শৈত্য প্রবাহের কারণে ঘর থেকে বের হচ্ছে না অনেকেই। আর যারা এই পৌষের শীতকে উপেক্ষা করে জীবিকার তাগিদে বেরিয়েছে তারাও কাজ করতে হিমশিম খাচ্ছেন। ফলে অনেকেই কাজ শেষ না করেই বাড়ির দিকে পথ ধরেছেন। এবছর জেলায় বসবাস করা প্রায় দুই লক্ষ সিতাকত মানুষের সংখ্যা থাকলেও তাদের জন্য বরাদ্দ হয়েছে মাত্র ৩০ হাজার শীত বস্ত্র। যা জেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে। তবে তা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক কম বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন জানান গরীব ও শীতার্তদের মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মাধ্যমে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হচ্ছে। এদিকে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান আজ সকাল ৬ টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা সারাদেশের মধ্যে চলতি বছরের শীতের মৌসুমের মধ্যে একেবারে সর্বনিম্ন।
পঞ্চগড়ে আজ আবারো সারাদেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
আজ সারাদেশে ও চলতি শীত মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। একদিকে তাপমাত্রা নেমে আসায় এবং শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষেরা। আজকের ঘন কুয়াশা আর মৃদু শৈত্য প্রবাহর দাপটে পৌষ মাসের শীতে সর্বনাশের মুখে দেশের উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ের হিমালয়ের কন্যা তেতুলিয়া,বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টায় জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শীতের দাপট থেকে রক্ষা ও শীত নিবারণের জন্য নিম্ন আয়ের মানুষেরা খড় কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোয়াচ্ছে। তাছাড়া ঘন কুয়াশা শৈত্য প্রবাহের কারণে ঘর থেকে বের হচ্ছে না অনেকেই। আর যারা এই পৌষের শীতকে উপেক্ষা করে জীবিকার তাগিদে বেরিয়েছে তারাও কাজ করতে হিমশিম খাচ্ছেন। ফলে অনেকেই কাজ শেষ না করেই বাড়ির দিকে পথ ধরেছেন। এবছর জেলায় বসবাস করা প্রায় দুই লক্ষ সিতাকত মানুষের সংখ্যা থাকলেও তাদের জন্য বরাদ্দ হয়েছে মাত্র ৩০ হাজার শীত বস্ত্র। যা জেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে। তবে তা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক কম বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন জানান গরীব ও শীতার্তদের মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মাধ্যমে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হচ্ছে। এদিকে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান আজ সকাল ৬ টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা সারাদেশের মধ্যে চলতি বছরের শীতের মৌসুমের মধ্যে একেবারে সর্বনিম্ন।