ডোমার উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ এসএমসি’র সভাপতি হলেন রাশেদ মাহমুদ উজ্জল।
https://www.obolokon24.com/2019/12/domar_34.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারী ডোমার জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০১৯ এর উপজেলায় পর্যায়ে বাছাই প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ এসএমসি’র সভাপতি নির্বাচিত হলেন রাশেদ মাহমুদ উজ্জল।
গতকাল মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আনুষ্ঠানিক ভাবে এ ফল প্রকাশ করেন।
এতে শহীদ স্মৃতি মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এসএমসি’র সভাপতি রাশেদ মাহমুদ উজ্জল শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হয়।
জানা যায়, ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে ভোটের মাধ্যমে অভিভাবক সদস্য হিসাবে বিপুল সংখ্যক ভোট পেয়ে জয়লাভ করে উজ্জল। পরে তিনি ওই বিদ্যলয়ের এসএমসি’র সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহন করেন। দায়িত্ব গ্রহনের পরে সরকারী ভাবে ৪তলা ফাউন্ডেশনের ৬টি কক্ষ বিশিষ্ট ২তলা ভবন নির্মাণ অনুমোদন পান। পুরাতন ভবন ভাঙ্গার পরে শিক্ষার্থীদের ক্লাশ করার অসুবিধা দেখা দিলে নিজস্ব অর্থায়নে টিন সেট ৩টি কক্ষ নির্মাণ করেন তিনি। অপরদিকে পুরো বিদ্যালয়টি সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসে এবং অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও এসএমএস এর মাধ্যমে অভিভাবকদের অবহিত করণ বিষয়ে লেখাপড়ার মান উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকার রাখেন। বিদ্যালয়ের নিজস্ব জমি নদী ভাঙ্গন রোধে মাননীয় সংসদ সদস্য কর্তৃক প্রকল্প অনুমোদক নিয়ে সুষ্ট ভাবে তা সর্ম্পন করেন। বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের জন্য মাননীয় সংসদ সদস্যকে একাধীক বার বিদ্যালয়ে অতিথি করে নিজস্ব অর্থায়নে শিশুদের মাঝে পানির পট, পরিচয় পত্র প্রদান, নিয়মিত সভা, শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়নে অভিভাবকদের নিয়ে মা সমাবেশ করে ব্যাপক সফলতা অর্জন করেন তিনি। তার এ সকল সফল কার্যক্রমের জন্য জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০১৯ এর উপজেলায় পর্যায়ে বাছাই প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ এসএমসি’র সভাপতি নির্বাচিত হন বলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আমির হোসেন জানান।
নীলফামারী ডোমার জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০১৯ এর উপজেলায় পর্যায়ে বাছাই প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ এসএমসি’র সভাপতি নির্বাচিত হলেন রাশেদ মাহমুদ উজ্জল।
গতকাল মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আনুষ্ঠানিক ভাবে এ ফল প্রকাশ করেন।
এতে শহীদ স্মৃতি মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এসএমসি’র সভাপতি রাশেদ মাহমুদ উজ্জল শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হয়।
জানা যায়, ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে ভোটের মাধ্যমে অভিভাবক সদস্য হিসাবে বিপুল সংখ্যক ভোট পেয়ে জয়লাভ করে উজ্জল। পরে তিনি ওই বিদ্যলয়ের এসএমসি’র সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহন করেন। দায়িত্ব গ্রহনের পরে সরকারী ভাবে ৪তলা ফাউন্ডেশনের ৬টি কক্ষ বিশিষ্ট ২তলা ভবন নির্মাণ অনুমোদন পান। পুরাতন ভবন ভাঙ্গার পরে শিক্ষার্থীদের ক্লাশ করার অসুবিধা দেখা দিলে নিজস্ব অর্থায়নে টিন সেট ৩টি কক্ষ নির্মাণ করেন তিনি। অপরদিকে পুরো বিদ্যালয়টি সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসে এবং অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও এসএমএস এর মাধ্যমে অভিভাবকদের অবহিত করণ বিষয়ে লেখাপড়ার মান উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকার রাখেন। বিদ্যালয়ের নিজস্ব জমি নদী ভাঙ্গন রোধে মাননীয় সংসদ সদস্য কর্তৃক প্রকল্প অনুমোদক নিয়ে সুষ্ট ভাবে তা সর্ম্পন করেন। বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের জন্য মাননীয় সংসদ সদস্যকে একাধীক বার বিদ্যালয়ে অতিথি করে নিজস্ব অর্থায়নে শিশুদের মাঝে পানির পট, পরিচয় পত্র প্রদান, নিয়মিত সভা, শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়নে অভিভাবকদের নিয়ে মা সমাবেশ করে ব্যাপক সফলতা অর্জন করেন তিনি। তার এ সকল সফল কার্যক্রমের জন্য জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০১৯ এর উপজেলায় পর্যায়ে বাছাই প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ এসএমসি’র সভাপতি নির্বাচিত হন বলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আমির হোসেন জানান।