চিলাহাটি সরকারি কলেজে ‘অটিজম ও এনডিডিস সামাজিক দায়বদ্ধতা ও করণীয় র্শীষক’ সেমিনার অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2019/11/chilahati-college.html
সিনিয়র রিপোর্টার-নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি সরকারি কলেজে ‘অটিজম ও এনডিডিস সামাজিক দায়বদ্ধতা ও করণীয় র্শীষক’ এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ‘অটিজম শিশুরাও আমাদের সন্তান, সমাজের বোঝা নয়’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শনিবার( ১৬ই নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে কলেজের হলরুমে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়।চিলাহাটি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক শিবু চন্দ্র অধিকারীর সঞ্চালনায় উক্ত সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ড. নিতাই কুমার সাহা।
আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজ, পঞ্চগড় এর সমাজকর্ম বিভাগের প্রভাষক মোঃ আব্দুর রহিম, চিলাহাটি সরকারি কলেজের প্রভাষক (সমাজবিজ্ঞান) আখতারুজ্জামান,দেলোয়ার হোসেন প্রভাষক (অর্থনীতি) ।সেমিনারে উক্ত কলেজের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আলোচকবৃন্দ অটিজম সম্পর্কে ধারনা দিতে উল্লেখ করেন, অটিজম মূলত মস্তিষ্কের বিন্যাস জনিত একটি সমস্যা। সাধারণত প্রাথমিক বিকাশকালেই বাচ্চার অটিজম-এর লক্ষণ সমূহ প্রকাশ পায়। যেহেতু, অটিজম একটি মস্তিষ্কের বিকাশজনিত সমস্যা, ফলে অটিজম-এ আক্রান্ত বাচ্চারা অন্যদের সাথে স্বাভাবিক যোগাযোগ করতে পারে না। আবার অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের অন্য একটি সমস্যা হল তাদের ইন্দ্রীয় সচল হলেও অনেক সময়ই তারা সাথে সাথে সাড়া দিতে পারে না। যেমন- কেউ ডাকলে শুনেও কোনো জবাব না দেয়া। এছাড়াও দেখা যায় এই ধরনের শিশুরা নিজেদের মত থাকতে পছন্দ করে। সাধারণত এই শিশুরা বেশ জেদী প্রকৃতির হয়ে থাকে। কিন্তু সুষ্ঠু প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হলে তাদের এই আচরণগত সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
অটিজম শিশুদের প্রতি সামাজিক দায়বদ্ধতা ও করণীয় সম্পর্কে আলোচকবৃন্দ বলেন, অটিজম-এ আক্রান্ত শিশু মানেই মানসিক প্রতিবন্ধী নয়, নয় বুদ্ধি প্রতিবন্ধীও। আপনার আমার বুদ্ধাঙ্ক যেমন কম বেশি হয়ে থাকে, অটিস্টিক বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও তেমনই হয়। বরং অটিস্টিক বাচ্চাদের কেউ কেউ ছবি আঁকা বা গণিতে স্বাভাবিক বাচ্চাদের তুলনায় অনেক ভালো হয়ে থাকে। অথচ আমাদের দেশে অটিস্টিক বাচ্চাদের ঘরের বাহিরে আনা হয় না। কেউ কেউ বা সন্তান হিসেবে পরিচয় ও দিতে চায় না। বোঝা ভেবে ফেলে রাখে অযতেœ অনাদরে। প্রতিটি শিশুই বিধাতার এক মূল্যবান উপহার। সে স্বাভাবিক হোক আর অটিস্টিক। এই শিশুদের আলাদা করে না দেখে আপন করে নিতে হবে। অটিস্টিক শিশুদের চাই শুধু একটু বাড়তি যতœ, একটু বাড়তি ভালোবাসা আর একটু বাড়তি উৎসাহ।
আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজ, পঞ্চগড় এর সমাজকর্ম বিভাগের প্রভাষক মোঃ আব্দুর রহিম, চিলাহাটি সরকারি কলেজের প্রভাষক (সমাজবিজ্ঞান) আখতারুজ্জামান,দেলোয়ার হোসেন প্রভাষক (অর্থনীতি) ।সেমিনারে উক্ত কলেজের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আলোচকবৃন্দ অটিজম সম্পর্কে ধারনা দিতে উল্লেখ করেন, অটিজম মূলত মস্তিষ্কের বিন্যাস জনিত একটি সমস্যা। সাধারণত প্রাথমিক বিকাশকালেই বাচ্চার অটিজম-এর লক্ষণ সমূহ প্রকাশ পায়। যেহেতু, অটিজম একটি মস্তিষ্কের বিকাশজনিত সমস্যা, ফলে অটিজম-এ আক্রান্ত বাচ্চারা অন্যদের সাথে স্বাভাবিক যোগাযোগ করতে পারে না। আবার অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের অন্য একটি সমস্যা হল তাদের ইন্দ্রীয় সচল হলেও অনেক সময়ই তারা সাথে সাথে সাড়া দিতে পারে না। যেমন- কেউ ডাকলে শুনেও কোনো জবাব না দেয়া। এছাড়াও দেখা যায় এই ধরনের শিশুরা নিজেদের মত থাকতে পছন্দ করে। সাধারণত এই শিশুরা বেশ জেদী প্রকৃতির হয়ে থাকে। কিন্তু সুষ্ঠু প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হলে তাদের এই আচরণগত সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
অটিজম শিশুদের প্রতি সামাজিক দায়বদ্ধতা ও করণীয় সম্পর্কে আলোচকবৃন্দ বলেন, অটিজম-এ আক্রান্ত শিশু মানেই মানসিক প্রতিবন্ধী নয়, নয় বুদ্ধি প্রতিবন্ধীও। আপনার আমার বুদ্ধাঙ্ক যেমন কম বেশি হয়ে থাকে, অটিস্টিক বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও তেমনই হয়। বরং অটিস্টিক বাচ্চাদের কেউ কেউ ছবি আঁকা বা গণিতে স্বাভাবিক বাচ্চাদের তুলনায় অনেক ভালো হয়ে থাকে। অথচ আমাদের দেশে অটিস্টিক বাচ্চাদের ঘরের বাহিরে আনা হয় না। কেউ কেউ বা সন্তান হিসেবে পরিচয় ও দিতে চায় না। বোঝা ভেবে ফেলে রাখে অযতেœ অনাদরে। প্রতিটি শিশুই বিধাতার এক মূল্যবান উপহার। সে স্বাভাবিক হোক আর অটিস্টিক। এই শিশুদের আলাদা করে না দেখে আপন করে নিতে হবে। অটিস্টিক শিশুদের চাই শুধু একটু বাড়তি যতœ, একটু বাড়তি ভালোবাসা আর একটু বাড়তি উৎসাহ।