উজানের ঢলে তিস্তা নদীতে ফের বন্যা- বিপদসীমার ১৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে
https://www.obolokon24.com/2019/07/testa24.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী॥ নীলফামারী জেলায় তিস্তা নদীর বন্যার পরিস্থিতির আবারও অবনতি হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর ১২টা হতে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপদসীমার ১৫ সেন্টিমিটার(৫২ দশমিক ৭৫) উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্টে বিপদসীমা ৫২দশমিক ৬০। এর আগে একই পয়েন্টে তিস্তার পানি সকাল ৬টায় ও ৯টায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচে ছিল। যা ছয় ঘন্টার ব্যবধানে বিপদসীমা অতিক্রম করে ২০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি উজানের ঢলে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডালিয়া ডিবিশনের বন্যা পুর্বাভাস ও সর্তকীকরন কেন্দ্র সুত্র বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায় ভারী বৃস্টিপাত ও উজানের ঢলে তিস্তায় দ্বিতীয় দফায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এর আগে গত ১১ জুলাই তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে ও ১৩ জুলাই সেটা সর্বোচ্চ ৫০ সেন্টিমিটার ওপরে ওঠে। ১৫ জুলাই পর্যন্ত সেখানে বিপদসীমা বরাবর পানি প্রবাহিত হলেও ১২ জুলাই থেকে পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রবিউল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রেখে সতর্কাবস্থায় পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হচ্ছে।
এদিকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা অববাহিকার জেলার ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ৩০ হাজার মানুষ পুনরায় বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে বলে সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছে।
তারা জানায় তিস্তা নদীর বৃদ্ধির কারনে পুনরায় জেলার ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ১১ টি ইউনিয়নের নদী বেস্টিত চরগ্রাম ও নিচু এলাকা প্লাবিত হতে শুরু করেছে। দ্বিতীয় দফায় বন্যা শুরু হলে আরো ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। উজানের পানি চাপে ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চরখড়িবাড়ি এলাকায় স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত দুই কিলোমিটার দীর্ঘ বালির বাঁধের নতুন করে আরো দুইশথ মিটার নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে। এর আড়ে ওই বাঁধের চারশত মিটার নদী গর্ভে বিলিন হয় বলে জানান টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান ময়নুল হক। #
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডালিয়া ডিবিশনের বন্যা পুর্বাভাস ও সর্তকীকরন কেন্দ্র সুত্র বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায় ভারী বৃস্টিপাত ও উজানের ঢলে তিস্তায় দ্বিতীয় দফায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এর আগে গত ১১ জুলাই তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে ও ১৩ জুলাই সেটা সর্বোচ্চ ৫০ সেন্টিমিটার ওপরে ওঠে। ১৫ জুলাই পর্যন্ত সেখানে বিপদসীমা বরাবর পানি প্রবাহিত হলেও ১২ জুলাই থেকে পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রবিউল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রেখে সতর্কাবস্থায় পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হচ্ছে।
এদিকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা অববাহিকার জেলার ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ৩০ হাজার মানুষ পুনরায় বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে বলে সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছে।
তারা জানায় তিস্তা নদীর বৃদ্ধির কারনে পুনরায় জেলার ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ১১ টি ইউনিয়নের নদী বেস্টিত চরগ্রাম ও নিচু এলাকা প্লাবিত হতে শুরু করেছে। দ্বিতীয় দফায় বন্যা শুরু হলে আরো ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। উজানের পানি চাপে ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চরখড়িবাড়ি এলাকায় স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত দুই কিলোমিটার দীর্ঘ বালির বাঁধের নতুন করে আরো দুইশথ মিটার নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে। এর আড়ে ওই বাঁধের চারশত মিটার নদী গর্ভে বিলিন হয় বলে জানান টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান ময়নুল হক। #