পীরগাছায় বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে আনসার ভিডিপি
https://www.obolokon24.com/2019/07/rangpur_28.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা(রংপুর)প্রতিনিধিঃ
টানা বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। ফলে রংপুরের পীরগাছা উপজেলার তিস্তার তীরবর্তী চরাঞ্চলসহ নিম্নাঞ্চলের চার হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। পানি বন্দি মানুষদের সহযোগীতার জন্য আনসার ভিডিপির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। তারা বন্যা দুর্গত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসাসহ তাদের বিভিন্ন ভাবে সহযোগীতা করছেন।
সোমবার বন্যাকবলিত এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, তিস্তা নদীর তীরবর্তী গাবুড়ার চর, শিবদের চর, কিশামত ছাওলা, পূর্ব হাগুরিয়া হাশিম, ছাওলা, চর কাশিম, শিবদেব, রহমতের চর, চর তাম্বুলপুর ও চর রহমত গ্রামের প্রায় চার হাজার পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। পানিবন্দি পরিবারের মানুষজনের মাঝে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও গবাদি পশুর জন্য গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
এদিকে রোববার রাত থেকে বন্যার্তদের মাঝে সাপ আতঙ্ক বিরাজ করছে। বানভাসি স্থানীয়রা জানায়, বিভিন্ন স্থানে বিষাক্ত সাপ ঘোরাফেরা করছে। এসব সাপ বন্যার পানিতে ভেসে আসছে বলে তারা জানান।
চর ছাওলা কামারের হাট গ্রামের আজহার আলী (৯০) বলেন, ৭ দিন থেকে আমরা পানি বন্দি হয়ে আছি। পার্শ্ববর্তী বানভাসী এলাকায় ত্রান বিতরণ করা হলেও আমরা এখনও কোন ত্রাণ সামগ্রী পাইনি।
আনসার ভিডিপির তাম্বুলপুর ইউপি কমান্ডার মাহবুবার রহমান বলেন, বন্যাকবলিত এলাকার পানিবন্দি মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসার জন্য আনসার ভিডিপির সদস্যরা কাজ করছে। এছাড়া দুর্গত মানুষদের সহযোগীতাসহ খোঁজ খবর নিতে আমাদের কয়েকটি টিম নিয়োজিত রয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, বন্যা দুর্গতদের জন্য ৩০ মে.টন চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। দ্রুত বন্যার্তদের মাঝে বিতরণ করা হবে।
পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, পানিবন্দী পরিবারগুলোর মাঝে শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিনিয়ত তাদের খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।
টানা বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। ফলে রংপুরের পীরগাছা উপজেলার তিস্তার তীরবর্তী চরাঞ্চলসহ নিম্নাঞ্চলের চার হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। পানি বন্দি মানুষদের সহযোগীতার জন্য আনসার ভিডিপির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। তারা বন্যা দুর্গত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসাসহ তাদের বিভিন্ন ভাবে সহযোগীতা করছেন।
সোমবার বন্যাকবলিত এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, তিস্তা নদীর তীরবর্তী গাবুড়ার চর, শিবদের চর, কিশামত ছাওলা, পূর্ব হাগুরিয়া হাশিম, ছাওলা, চর কাশিম, শিবদেব, রহমতের চর, চর তাম্বুলপুর ও চর রহমত গ্রামের প্রায় চার হাজার পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। পানিবন্দি পরিবারের মানুষজনের মাঝে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও গবাদি পশুর জন্য গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
এদিকে রোববার রাত থেকে বন্যার্তদের মাঝে সাপ আতঙ্ক বিরাজ করছে। বানভাসি স্থানীয়রা জানায়, বিভিন্ন স্থানে বিষাক্ত সাপ ঘোরাফেরা করছে। এসব সাপ বন্যার পানিতে ভেসে আসছে বলে তারা জানান।
চর ছাওলা কামারের হাট গ্রামের আজহার আলী (৯০) বলেন, ৭ দিন থেকে আমরা পানি বন্দি হয়ে আছি। পার্শ্ববর্তী বানভাসী এলাকায় ত্রান বিতরণ করা হলেও আমরা এখনও কোন ত্রাণ সামগ্রী পাইনি।
আনসার ভিডিপির তাম্বুলপুর ইউপি কমান্ডার মাহবুবার রহমান বলেন, বন্যাকবলিত এলাকার পানিবন্দি মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসার জন্য আনসার ভিডিপির সদস্যরা কাজ করছে। এছাড়া দুর্গত মানুষদের সহযোগীতাসহ খোঁজ খবর নিতে আমাদের কয়েকটি টিম নিয়োজিত রয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, বন্যা দুর্গতদের জন্য ৩০ মে.টন চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। দ্রুত বন্যার্তদের মাঝে বিতরণ করা হবে।
পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, পানিবন্দী পরিবারগুলোর মাঝে শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিনিয়ত তাদের খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।