দেবীগঞ্জে “ছেলেধরা” সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক আটক।অতপর তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
https://www.obolokon24.com/2019/07/panchagar_29.html
মোঃ মোজাহারুল আলম জিন্নাহ রানা,সিনিয়র রিপোর্টার-
দেবীগঞ্জ উপজেলা সদরে সোমবার সন্ধায় এলএসডির মোড় এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে ছেলেধরা সন্দেহে এলাকাবাসী আটক করে।
স্থানীয় সুত্রে জানাযায়, সদরের এলএসডির মোড় এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে দেবীডুবা রোডের পাশে সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে এলাকাবাসী ‘ছেলেধরা’ সন্দেহ করে আটক করে। এসময় স্থানীয় জনগণ তাকে ছেলেধরা সন্দেহ করে না বুঝে মাড়পিট করে। পরে পুলিশ ঘঠনাস্থলে গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে থানায় এনে জিঞ্জাসাবাদ করলে তার পরিচয় পাওয়া যায় সে মানসিক ভারসাম্যহীন। যুবকটির নাম মোঃ সাজেদূল ইসলাম প্রামানিক পিতা মোঃ মুনছের আলী প্রামানিক মন্টু, গ্রাম সাহাপুর, থানা গুরুদাসপুর, জেলা নাটোর।
পরে ভোরের কাগজ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ মোজাহারুল আলম জিন্নাহ(রানা)র মাধ্যমে নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার সাবেক ভোরের কাগজ পত্রিকার প্রতিনিধি রাশিদুল ইসলামের মাধ্যমে যোগাযোগ করে তার পরিবারের সন্ধান মিলে এবং তাদের খবর দেওয়া হয়। পরে মঙ্গলবার সকালে যুবকটির বড়ভাই সাইমুন হোসেন (সাইদুল) ও প্রতিবেশী চাচা গোলাম মোস্তফা আসলে ওই মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকটিকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
দেবীগঞ্জ থানার (ওসি) তদন্ত মোঃ শাহ আলম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবককে উদ্ধার করে। ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন তার পরিচয় পাওয়া পর তার পরিবারে খবর দিলে তার বড়ভাই ও প্রতিবেশী চাচা আসলে আমরা তাদের হাতে যুবকটিকে তুলে দেই। #
দেবীগঞ্জ উপজেলা সদরে সোমবার সন্ধায় এলএসডির মোড় এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে ছেলেধরা সন্দেহে এলাকাবাসী আটক করে।
স্থানীয় সুত্রে জানাযায়, সদরের এলএসডির মোড় এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে দেবীডুবা রোডের পাশে সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে এলাকাবাসী ‘ছেলেধরা’ সন্দেহ করে আটক করে। এসময় স্থানীয় জনগণ তাকে ছেলেধরা সন্দেহ করে না বুঝে মাড়পিট করে। পরে পুলিশ ঘঠনাস্থলে গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে থানায় এনে জিঞ্জাসাবাদ করলে তার পরিচয় পাওয়া যায় সে মানসিক ভারসাম্যহীন। যুবকটির নাম মোঃ সাজেদূল ইসলাম প্রামানিক পিতা মোঃ মুনছের আলী প্রামানিক মন্টু, গ্রাম সাহাপুর, থানা গুরুদাসপুর, জেলা নাটোর।
পরে ভোরের কাগজ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ মোজাহারুল আলম জিন্নাহ(রানা)র মাধ্যমে নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার সাবেক ভোরের কাগজ পত্রিকার প্রতিনিধি রাশিদুল ইসলামের মাধ্যমে যোগাযোগ করে তার পরিবারের সন্ধান মিলে এবং তাদের খবর দেওয়া হয়। পরে মঙ্গলবার সকালে যুবকটির বড়ভাই সাইমুন হোসেন (সাইদুল) ও প্রতিবেশী চাচা গোলাম মোস্তফা আসলে ওই মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকটিকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
দেবীগঞ্জ থানার (ওসি) তদন্ত মোঃ শাহ আলম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবককে উদ্ধার করে। ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন তার পরিচয় পাওয়া পর তার পরিবারে খবর দিলে তার বড়ভাই ও প্রতিবেশী চাচা আসলে আমরা তাদের হাতে যুবকটিকে তুলে দেই। #