পঞ্চগড়ে দুর্বৃত্তের হামলায় ঘুমন্ত শিশুর আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন,আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ ওসির
https://www.obolokon24.com/2019/07/panchagar_25.html
সাইদুজ্জামান রেজা, পঞ্চগড়:
পঞ্চগড়ে দুর্বৃত্তের হামলায় আফ্রিদি (০৭) নামে এক শিশুর আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
বুধবার (২৪ জুলাই) রাত ১০ টার সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের খুনিয়া পাড়া এলাকায় এঘটনা ঘটে। আফ্রিদি ঐ এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
জানা যায়, রাতে শিশু আফ্রিদি ও তার ভাই আরাফাতকে ঘুমে রেখে পাশের বাড়িতে টিভি দেখতে যান তাদের মা রতনা বেগম। কিছুক্ষন পর আরাফাত ও আফ্রিদির চিৎকার শুনে প্রতিবেশিরা এগিয়ে আসলে আফ্রিদির বাম হাতের একটি আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পায়। পরবর্তীতে স্বজনরা আফ্রিদিকে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে, উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে প্রেরণ করেন ।
আফ্রিদি জানায়, তার মা বাসায় না থাকার সুযোগে অপরিচিত এক ব্যক্তি তাদের দুই ভাইয়ের উপর অতর্কিত হামলা করেন। এ সময় ধারালো অস্ত্রের কোপ ঠেকাতে গিয়ে তার বাম হাতের আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তারা চিৎকার করলে হামলাকারী ঘরের কোন ভেঙে পালিয়ে যায়।
জাহাঙ্গীর আলম ছেলে আফ্রিদির অবস্থা আশঙ্কামুক্ত রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন। তবে গত রাতের ঘটনায় তারা দুই ভাই এখনো আতঙ্কগ্রস্থ রয়েছে।
এদিকে চলমান ছেলেধরা গুজবে আফ্রিদির উপর এই হামলায় খুনিয়া পাড়া এলাকায় জনমনে আতঙ্ক বিরাজ করছে। আফ্রিদির উপর হামলার ঘটনায় অনেকেই তাদের শিশুদের একা ছাড়তে ভয় পাচ্ছেন। ছেলেধরা গুজব কি সত্যিই রূপ নিচ্ছে বলে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে পঞ্চগড় সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু আককাছ আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি। এখন পর্যন্ত সেই অজ্ঞাত ব্যক্তির কোন পরিচয় পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে অপরাধীর পরিচয় পেতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ছেলেধরা গুজবে কাউকে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দেন। একই সাথে আফ্রিদির উপর হামলার ঘটনায় পারিবারিক কোন শত্রুতার সম্পৃক্ততা রয়েছে কি না সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
পঞ্চগড়ে দুর্বৃত্তের হামলায় আফ্রিদি (০৭) নামে এক শিশুর আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
বুধবার (২৪ জুলাই) রাত ১০ টার সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের খুনিয়া পাড়া এলাকায় এঘটনা ঘটে। আফ্রিদি ঐ এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
জানা যায়, রাতে শিশু আফ্রিদি ও তার ভাই আরাফাতকে ঘুমে রেখে পাশের বাড়িতে টিভি দেখতে যান তাদের মা রতনা বেগম। কিছুক্ষন পর আরাফাত ও আফ্রিদির চিৎকার শুনে প্রতিবেশিরা এগিয়ে আসলে আফ্রিদির বাম হাতের একটি আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পায়। পরবর্তীতে স্বজনরা আফ্রিদিকে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে, উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে প্রেরণ করেন ।
আফ্রিদি জানায়, তার মা বাসায় না থাকার সুযোগে অপরিচিত এক ব্যক্তি তাদের দুই ভাইয়ের উপর অতর্কিত হামলা করেন। এ সময় ধারালো অস্ত্রের কোপ ঠেকাতে গিয়ে তার বাম হাতের আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তারা চিৎকার করলে হামলাকারী ঘরের কোন ভেঙে পালিয়ে যায়।
জাহাঙ্গীর আলম ছেলে আফ্রিদির অবস্থা আশঙ্কামুক্ত রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন। তবে গত রাতের ঘটনায় তারা দুই ভাই এখনো আতঙ্কগ্রস্থ রয়েছে।
এদিকে চলমান ছেলেধরা গুজবে আফ্রিদির উপর এই হামলায় খুনিয়া পাড়া এলাকায় জনমনে আতঙ্ক বিরাজ করছে। আফ্রিদির উপর হামলার ঘটনায় অনেকেই তাদের শিশুদের একা ছাড়তে ভয় পাচ্ছেন। ছেলেধরা গুজব কি সত্যিই রূপ নিচ্ছে বলে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে পঞ্চগড় সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু আককাছ আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি। এখন পর্যন্ত সেই অজ্ঞাত ব্যক্তির কোন পরিচয় পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে অপরাধীর পরিচয় পেতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ছেলেধরা গুজবে কাউকে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দেন। একই সাথে আফ্রিদির উপর হামলার ঘটনায় পারিবারিক কোন শত্রুতার সম্পৃক্ততা রয়েছে কি না সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।