রংপুরে এরশাদের চতুর্থ জানাজা সম্পন্ন
https://www.obolokon24.com/2019/07/ershad_4.html
মামুনুর রশীদ মেরাজুল-জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের চতুর্থ জানাজা সম্পন্ন হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৬) বেলা আড়াইটার দিকে রংপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের জাপাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। এতে ইমামতি করেন হাফেজ মাওলানা ইদ্রিস আলী।
জানাজা শেষে লাশবাহী গাড়ি মাঠ ছেড়ে যেতে চাইলে নেতাকর্মীরা বাধা দেন। তারা এরশাদকে রংপুরে দাফনের দাবিতে সেখানেই অবস্থান করছেন। তবে বাধা ঠেলেই লাশ এরশাদের বাসভবন পল্লী নিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার রংপুর সেনানিবাসে অবতরণ করে। ঢাকা থেকে তার লাশ রংপুরে নিয়ে যাওয়া হয়।
এরশাদ সিএমএইচে চিকিৎসাধীন থাকার সময় থেকেই রংপুর জাতীয় পার্টির নেতারা তাকে রংপুরে দাফনের দাবি জানিয়ে আসছেন। তাদের যুক্তি, এরশাদ বলে গেছেন রংপুরে মৃত্যু হলে তাকে যেন পল্লী নিবাসে দাফন করা হয়। সোমবার সন্ধ্যায় রংপুর নগরীর দর্শনা এলাকায় এরশাদের বাসভবন পল্লী নিবাসের পাশে তার বাবা মরহুম মকবুল হোসেন মেমোরিয়াল হাসপাতাল এলাকায় লিচু বাগান চত্বরে তার জন্য কবরও খনন করা হয়। রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর জাপা সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে কবরের জায়গা নির্ধারণ এবং নিজেই মাটি কেটে কবর খননের কাজ শুরু করেন।
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গত রবিবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। গত ২৬ জুন থেকে এরশাদ সিএমএইচে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হিমোগ্লোবিন স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।
রবিবার বাদ জোহর ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে তার প্রথম জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনে এরশাদের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ওই জানাজায় অংশ নেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদসহ মন্ত্রিসভার সদস্য এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তার সামরিক সচিব শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া স্পিকারের পক্ষে সংসদের সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।পরে সোমবার বাদ আসর বায়তুল মোকাররমে তৃতীয় জানাজা নামাজ পড়ান ওই মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।
আজ মঙ্গলবার (১৬) বেলা আড়াইটার দিকে রংপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের জাপাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। এতে ইমামতি করেন হাফেজ মাওলানা ইদ্রিস আলী।
জানাজা শেষে লাশবাহী গাড়ি মাঠ ছেড়ে যেতে চাইলে নেতাকর্মীরা বাধা দেন। তারা এরশাদকে রংপুরে দাফনের দাবিতে সেখানেই অবস্থান করছেন। তবে বাধা ঠেলেই লাশ এরশাদের বাসভবন পল্লী নিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার রংপুর সেনানিবাসে অবতরণ করে। ঢাকা থেকে তার লাশ রংপুরে নিয়ে যাওয়া হয়।
এরশাদ সিএমএইচে চিকিৎসাধীন থাকার সময় থেকেই রংপুর জাতীয় পার্টির নেতারা তাকে রংপুরে দাফনের দাবি জানিয়ে আসছেন। তাদের যুক্তি, এরশাদ বলে গেছেন রংপুরে মৃত্যু হলে তাকে যেন পল্লী নিবাসে দাফন করা হয়। সোমবার সন্ধ্যায় রংপুর নগরীর দর্শনা এলাকায় এরশাদের বাসভবন পল্লী নিবাসের পাশে তার বাবা মরহুম মকবুল হোসেন মেমোরিয়াল হাসপাতাল এলাকায় লিচু বাগান চত্বরে তার জন্য কবরও খনন করা হয়। রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর জাপা সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে কবরের জায়গা নির্ধারণ এবং নিজেই মাটি কেটে কবর খননের কাজ শুরু করেন।
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গত রবিবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। গত ২৬ জুন থেকে এরশাদ সিএমএইচে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হিমোগ্লোবিন স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।
রবিবার বাদ জোহর ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে তার প্রথম জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনে এরশাদের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ওই জানাজায় অংশ নেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদসহ মন্ত্রিসভার সদস্য এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তার সামরিক সচিব শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া স্পিকারের পক্ষে সংসদের সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।পরে সোমবার বাদ আসর বায়তুল মোকাররমে তৃতীয় জানাজা নামাজ পড়ান ওই মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।