নীলফামারী জেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
https://www.obolokon24.com/2019/05/accident_3.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৩ মে॥ নীলফামারীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে আজ শুক্রবার (৩ মে) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে নীলফামারী-সৈয়দপুর সড়কের ওয়াপদা গেটের যাত্রীবাহী কোচ ধাক্কায় ইজিবাইক চালকসহ তিনজন ও ডোমার উপজেলার পাঙ্গামটকপুরে মোটরসাইকেল এক আরোহী নিহত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে নীলফামারী গামী তয়েজ এন্টারপ্রাইজ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী কোচ নীলফামারী সড়কের সৈয়দপুর ওয়াপদা গেটের সামনে ওভারটেক করার সময় পেছন দিক থেকে চলন্ত ইজিবাইকটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এসময় ঘটনাস্থলে নিহত হন ইজিবাইক চালক মিন্টু হোসেন(২৫)। ইজিবাইকে থাকা দুই যাত্রীকে গুরুত্ব আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়া হলে আফতাব হোসেন(৪০) ও আব্দুর রহিমকে (৩৫) কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করে। নিহত তিনজনই নীলফামারীর ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনের বাসিন্দা বলে পুলিশ জানায়। নিহত ইজিবাইক চালক মিন্টু আব্দুল রউফের ছেলে, আব্দুর রশিদ মৃত. আব্দুর রহিমের ছেলে এবং আফতাব মৃত. আফছারুলের ছেলে।
এ ঘটনার পর ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী নীলফামারী-সৈয়দপুর সড়ক দুইঘণ্টা অবরোধ করে রাখে। পরে প্রশাসন ও পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ তুলে নেয়া হয়। সৈয়দপুর থানার ওসি শাহজাহান পাশা জানান, ঘাতক কোচ ও চালককে চিহিৃত করার চেস্টা চলছে।
অপরদিকে মটরসাইকেলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মিজানুর রহমান মিজান(৩০) নামে এক মটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১১টায় রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থান মারা যায়। নিহত মিজান পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার ফুলবাড়ি এলাকার মৃত. হাসেম হাওলাদারের ছেলে ও ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারের কাপড় ব্যবসায়ী কবীর ইসলামে ছোট ভাই। সে গত ৩০ এপ্রিল মটরসাইকেলে ডোমার উপজেলা থেকে বাড়ি যাচ্ছিল। এসময় ডোমার পাঙ্গামটকপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মটরসাইকেল হতে ছিটকে পড়ে গুরুত্বর আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে ভর্তি করলে পরে তাকে রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করেছিল। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার তিনদিনের মাথায় তার মৃত্যু হলো। #
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে নীলফামারী গামী তয়েজ এন্টারপ্রাইজ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী কোচ নীলফামারী সড়কের সৈয়দপুর ওয়াপদা গেটের সামনে ওভারটেক করার সময় পেছন দিক থেকে চলন্ত ইজিবাইকটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এসময় ঘটনাস্থলে নিহত হন ইজিবাইক চালক মিন্টু হোসেন(২৫)। ইজিবাইকে থাকা দুই যাত্রীকে গুরুত্ব আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়া হলে আফতাব হোসেন(৪০) ও আব্দুর রহিমকে (৩৫) কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করে। নিহত তিনজনই নীলফামারীর ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনের বাসিন্দা বলে পুলিশ জানায়। নিহত ইজিবাইক চালক মিন্টু আব্দুল রউফের ছেলে, আব্দুর রশিদ মৃত. আব্দুর রহিমের ছেলে এবং আফতাব মৃত. আফছারুলের ছেলে।
এ ঘটনার পর ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী নীলফামারী-সৈয়দপুর সড়ক দুইঘণ্টা অবরোধ করে রাখে। পরে প্রশাসন ও পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ তুলে নেয়া হয়। সৈয়দপুর থানার ওসি শাহজাহান পাশা জানান, ঘাতক কোচ ও চালককে চিহিৃত করার চেস্টা চলছে।
অপরদিকে মটরসাইকেলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মিজানুর রহমান মিজান(৩০) নামে এক মটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১১টায় রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থান মারা যায়। নিহত মিজান পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার ফুলবাড়ি এলাকার মৃত. হাসেম হাওলাদারের ছেলে ও ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারের কাপড় ব্যবসায়ী কবীর ইসলামে ছোট ভাই। সে গত ৩০ এপ্রিল মটরসাইকেলে ডোমার উপজেলা থেকে বাড়ি যাচ্ছিল। এসময় ডোমার পাঙ্গামটকপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মটরসাইকেল হতে ছিটকে পড়ে গুরুত্বর আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে ভর্তি করলে পরে তাকে রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করেছিল। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার তিনদিনের মাথায় তার মৃত্যু হলো। #