ঠাকুরগাঁওয়ে বিজিবির গুলিতে নিহতের স্বজনরা পেলেন ২০ হাজার করে টাকা
https://www.obolokon24.com/2019/02/thakurgaon_13.html
জে.ইতি হরিপুর, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে গরু জব্দ করার জেরে মঙ্গলবার বিজিবির সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষে তিনজন নিহতের ঘটনায় এখনও কোনো মামলা হয়নি। বুধবার দুপুরে মরদেহগুলোর ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে সেগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় বহরাম ও রুইয়া গ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে। পরিবারের লোকদের কান্নায় বাতাস ভারি হয়ে ওঠে।
এদিকে সকালে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে লাশ দাফনের জন্য ২০ হাজার টাকা করে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক ডা. কামরুজ্জামান সেলিম।
অন্যদিকে বিজিবি সদস্যসহ আহত অন্তত ১৬ জনের চিকিৎসা চলছে বিভিন্ন হাসপাতালে। ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন।
এলাকাবাসী জানায়, একটি গরু বিক্রির জন্য সকালে বাজারে নিচ্ছিলেন হরিপুরের বহরমপুরের মাহাবুব আলী। পথে বেতনা ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যরা গরুটি ভারতীয় মনে করে জব্দ করে ক্যাম্পে নেয়ার চেষ্টা করে। তাতে বাধা দেয় মাহাবুবের পরিবার ও এলাকাবাসী।
এক পর্যায়ে বিজিবি সদস্যদের ঘেরাও করে হামলা চালায় এলাকাবাসী। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গুলি ছোড়ে বিজিবি। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান বহরমপুর গ্রামের এসএসসি পরীক্ষার্থী জয়নাল এবং রুইয়া গ্রামের নবাব ও সাদেক। গুলিবিদ্ধ হন আরও ১৬ জন।
বিজিবি কর্মকর্তাদের দাবি, সশস্ত্র চোরাকারবারিরা তাদের ওপর পরিকল্পিত হামলা চালায়। এ কারণে আত্মরক্ষায় তারা গুলি ছুড়তে বাধ্য হন।
ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটিকে দ্রুত প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক। নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও আহতদের চিকিৎসার আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।
এদিকে সকালে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে লাশ দাফনের জন্য ২০ হাজার টাকা করে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক ডা. কামরুজ্জামান সেলিম।
অন্যদিকে বিজিবি সদস্যসহ আহত অন্তত ১৬ জনের চিকিৎসা চলছে বিভিন্ন হাসপাতালে। ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন।
এলাকাবাসী জানায়, একটি গরু বিক্রির জন্য সকালে বাজারে নিচ্ছিলেন হরিপুরের বহরমপুরের মাহাবুব আলী। পথে বেতনা ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যরা গরুটি ভারতীয় মনে করে জব্দ করে ক্যাম্পে নেয়ার চেষ্টা করে। তাতে বাধা দেয় মাহাবুবের পরিবার ও এলাকাবাসী।
এক পর্যায়ে বিজিবি সদস্যদের ঘেরাও করে হামলা চালায় এলাকাবাসী। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গুলি ছোড়ে বিজিবি। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান বহরমপুর গ্রামের এসএসসি পরীক্ষার্থী জয়নাল এবং রুইয়া গ্রামের নবাব ও সাদেক। গুলিবিদ্ধ হন আরও ১৬ জন।
বিজিবি কর্মকর্তাদের দাবি, সশস্ত্র চোরাকারবারিরা তাদের ওপর পরিকল্পিত হামলা চালায়। এ কারণে আত্মরক্ষায় তারা গুলি ছুড়তে বাধ্য হন।
ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটিকে দ্রুত প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক। নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও আহতদের চিকিৎসার আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।