সৈয়দপুরে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2019/02/saidpur_12.html
বিশেষ প্রতিনিধি॥ অন্য ডাক্তারের নাম, সনদ ও বিএমডিসির নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করে পাবনা জেলার ভাংগুড়া হেলথ কেয়ার ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়ার ঘটনায় এক ভুয়া চিকিৎসককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারী) সকালে নীলফামারীর সৈয়দপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় ওই ভুয়া চিকিৎসকের নাম মাসুদ রানাকে। সে সৈয়দপুরের হাতিখানা মহল্লার শেখ মোঃ আব্দুল হান্নানের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাবনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার জানান গ্রেফতারকৃত মাসুদ রানা দীর্ঘ ৭ বছর ধরে পাবনার একটি ক্লিনিকে লক্ষাধিক টাকা বেতনে কর্মরত থেকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছিলেন।তিনি ঢাকার ডা: মাসুদ করিমের নাম, বিএমডিসির নিবন্ধন নম্বর ও সনদ ব্যবহার করে চিকিৎসক
হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত করে ভুয়া চিকিৎসককে নীলফামারী পুলিশের সহায়তায় সৈয়দপুর থেকে গ্রেফতার করে তাকে পাবনায় আনা হচ্ছে। তিনি আরও জানান, প্রকৃত চিকিৎসক ডা. মাসুদ করিম নিজে তার সাথে দেখা করে বলেছেন তিনি ১৯৯০-৯১ সেশনে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন।তিনি ছিলেন ২৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। এমবিবিএস শেষ করে নিবন্ধন পান বিএমডিসির, যার নিবন্ধন নং ৩৩৩৬০। বর্তমানে ঢাকার খিলগাঁওয়ে নিজস্ব ডক্টরস চেম্বারে প্রাইভেট চিকিৎসারত। তার স্থায়ী ঠিকানা ফেনীর সোনাগাজী। বাবার নাম আব্দুস শাকুর। তিনি জানতে পারেন তার নাম ও সার্টিফিকেট ব্যবহার করে ভাক্সগুড়ার একটি ক্লিনিকে একজন ডাক্তার সেজে চাকরি
করছেন। ওই ব্যাক্তির বিরুদ্ধে তিনি ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান। গৌতম কুমার বিশ্বাস জানান, পরে তিনি বিষয়টি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন শাখায় এবং পাবনা সিভিল সার্জনকে লিখিত অভিযোগ দেন।
এ ছাড়া ওই ভুয়া ডাক্তারের ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ছবি সহ স্ট্যাটাস ভাইরাল হয়। ঘটনা জানাজানি হওয়ায় ভুয়া
চিকিৎসক মাসুদ রানা সৈয়দপুরে নিজবাড়ীতে এসে গা-ঢাকা দিয়ে অবস্থান নেয়। তিনি ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়েই বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন বিএমএর পাবনা শাখার আজীবন সদস্যও ছিলেন। বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ায় এই নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনাও হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাবনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার জানান গ্রেফতারকৃত মাসুদ রানা দীর্ঘ ৭ বছর ধরে পাবনার একটি ক্লিনিকে লক্ষাধিক টাকা বেতনে কর্মরত থেকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছিলেন।তিনি ঢাকার ডা: মাসুদ করিমের নাম, বিএমডিসির নিবন্ধন নম্বর ও সনদ ব্যবহার করে চিকিৎসক
হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত করে ভুয়া চিকিৎসককে নীলফামারী পুলিশের সহায়তায় সৈয়দপুর থেকে গ্রেফতার করে তাকে পাবনায় আনা হচ্ছে। তিনি আরও জানান, প্রকৃত চিকিৎসক ডা. মাসুদ করিম নিজে তার সাথে দেখা করে বলেছেন তিনি ১৯৯০-৯১ সেশনে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন।তিনি ছিলেন ২৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। এমবিবিএস শেষ করে নিবন্ধন পান বিএমডিসির, যার নিবন্ধন নং ৩৩৩৬০। বর্তমানে ঢাকার খিলগাঁওয়ে নিজস্ব ডক্টরস চেম্বারে প্রাইভেট চিকিৎসারত। তার স্থায়ী ঠিকানা ফেনীর সোনাগাজী। বাবার নাম আব্দুস শাকুর। তিনি জানতে পারেন তার নাম ও সার্টিফিকেট ব্যবহার করে ভাক্সগুড়ার একটি ক্লিনিকে একজন ডাক্তার সেজে চাকরি
করছেন। ওই ব্যাক্তির বিরুদ্ধে তিনি ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান। গৌতম কুমার বিশ্বাস জানান, পরে তিনি বিষয়টি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন শাখায় এবং পাবনা সিভিল সার্জনকে লিখিত অভিযোগ দেন।
এ ছাড়া ওই ভুয়া ডাক্তারের ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ছবি সহ স্ট্যাটাস ভাইরাল হয়। ঘটনা জানাজানি হওয়ায় ভুয়া
চিকিৎসক মাসুদ রানা সৈয়দপুরে নিজবাড়ীতে এসে গা-ঢাকা দিয়ে অবস্থান নেয়। তিনি ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়েই বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন বিএমএর পাবনা শাখার আজীবন সদস্যও ছিলেন। বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ায় এই নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনাও হয়।