সংরক্ষিত আসনের সব প্রার্থীই বৈধ
https://www.obolokon24.com/2019/02/ec.html
অনলাইন ডেস্ক
একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনীত সব প্রার্থীকে বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম প্রার্থীদের বৈধতা ঘোষণা করেন।
সকাল পৌনে ১০টার দিকে শুরু হয়ে প্রায় সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলে এ যাচাই-বাছাই। এ সময় প্রার্থী, সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ইসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রার্থীদের স্বাক্ষর না দেওয়াসহ ‘ছোটখাট’ ভুলত্রুটি আমলে নেওয়া হয়নি বলে যাচাই-বাছাইয়ের সময় ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ ও রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান।
বৈধ হওয়ার প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত ৪৩ জন, জাতীয় পার্টির ৪ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির একজন এবং স্বতন্ত্র একজন রয়েছেন।
বৈধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা হলেন-ঢাকা থেকে শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান শিলা, সূবর্ণা মোস্তফা ও নাহিদ ইজহার খান, টাঙ্গাইল থেকে খন্দকার মমতা হেনা লাভলী ও অপরাজিতা হক, চট্টগ্রাম থেকে খাদিজাতুল আনোয়ার ও ওয়াশিকা আয়েশা খানম, কক্সবাজার থেকে কানিজ ফাতেমা আহমেদ, খাগড়াছড়ি থেকে বাসন্তি চাকমা, কুমিল্লা থেকে আঞ্জুম সুলতানা ও আরমা দত্ত, বাহ্মণবাড়িয়া থেকে উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম, গাজীপুর থেকে শামসুন্নাহার ভূঁইয়া ও রুমানা আলী, বরগুনা থেকে সুলতানা নাদিরা, জামালপুর থেকে মিসেস হোসনে আরা, নেত্রকোনা থেকে হাবিবা রহমান খান ও জাকিয়া পারভীন খানম, পিরোজপুর থেকে শেখ এ্যানী রহমান, সুনামগঞ্জ থেকে শামীমা আক্তার খানম, মুন্সিগঞ্জ থেকে ফজিলাতুন্নেছা, নীলফামারী থেকে রাবেয়া আলী, নংরসিদী থেকে তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জ থেকে নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহ থেকে মনিরা সুলতানা, ঝিনাইদহ থেকে খালেদা খানম, বরিশাল থেকে সৈয়দা রুবিনা মিরা, পটুয়াখালী থেকে কানিজ সুলতানা, খুলনা থেকে অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার, দিনাজপুর থেকে জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালী থেকে ফরিদা খানম সাকী, ফরিদপুর থেকে রুশেমা বেগম, কুষ্টিয়া থেকে সৈয়দা রাশেদা বেগম, মৌলভীবাজার থেকে সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহী থেকে আদিবা আনজুম মিতা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরিয়তপুর থেকে পারভীন হক শিকদার, রাজবাড়ী থেকে খোদেজা নাসরীন আক্তার হোসেন, মাদারীপুর থেকে তাহমীনা বেগম, পাবনা থেকে নাদিয়া ইয়াসমিন জলি ও নাটোর থেকে রতœা আহমেদ।
এ ছাড়া জাতীয় পার্টি মনোনীত সালমা ইসলাম, নাজমা আক্তার, মাসুদ এম রশীদ চৌধুরী (সোনালী আক্তার মাসুদা), ও রওশান আরা মান্নান ও ওয়ার্কার্স পাটির মনোনীত প্রার্থী লুৎফুন নেসা খান ও স্বতন্ত্র সেলিনা ইসলামের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।
একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচন-২০১৯ এর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ১১ ফেব্রুয়ারি। ১২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার দিকে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হয়। আর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৬ ফেব্রুয়ারি। ৪ মার্চ নির্বাচন ভবনে ভোটগ্রহণ হবে।
একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনীত সব প্রার্থীকে বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম প্রার্থীদের বৈধতা ঘোষণা করেন।
সকাল পৌনে ১০টার দিকে শুরু হয়ে প্রায় সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলে এ যাচাই-বাছাই। এ সময় প্রার্থী, সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ইসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রার্থীদের স্বাক্ষর না দেওয়াসহ ‘ছোটখাট’ ভুলত্রুটি আমলে নেওয়া হয়নি বলে যাচাই-বাছাইয়ের সময় ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ ও রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান।
বৈধ হওয়ার প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত ৪৩ জন, জাতীয় পার্টির ৪ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির একজন এবং স্বতন্ত্র একজন রয়েছেন।
বৈধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা হলেন-ঢাকা থেকে শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান শিলা, সূবর্ণা মোস্তফা ও নাহিদ ইজহার খান, টাঙ্গাইল থেকে খন্দকার মমতা হেনা লাভলী ও অপরাজিতা হক, চট্টগ্রাম থেকে খাদিজাতুল আনোয়ার ও ওয়াশিকা আয়েশা খানম, কক্সবাজার থেকে কানিজ ফাতেমা আহমেদ, খাগড়াছড়ি থেকে বাসন্তি চাকমা, কুমিল্লা থেকে আঞ্জুম সুলতানা ও আরমা দত্ত, বাহ্মণবাড়িয়া থেকে উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম, গাজীপুর থেকে শামসুন্নাহার ভূঁইয়া ও রুমানা আলী, বরগুনা থেকে সুলতানা নাদিরা, জামালপুর থেকে মিসেস হোসনে আরা, নেত্রকোনা থেকে হাবিবা রহমান খান ও জাকিয়া পারভীন খানম, পিরোজপুর থেকে শেখ এ্যানী রহমান, সুনামগঞ্জ থেকে শামীমা আক্তার খানম, মুন্সিগঞ্জ থেকে ফজিলাতুন্নেছা, নীলফামারী থেকে রাবেয়া আলী, নংরসিদী থেকে তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জ থেকে নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহ থেকে মনিরা সুলতানা, ঝিনাইদহ থেকে খালেদা খানম, বরিশাল থেকে সৈয়দা রুবিনা মিরা, পটুয়াখালী থেকে কানিজ সুলতানা, খুলনা থেকে অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার, দিনাজপুর থেকে জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালী থেকে ফরিদা খানম সাকী, ফরিদপুর থেকে রুশেমা বেগম, কুষ্টিয়া থেকে সৈয়দা রাশেদা বেগম, মৌলভীবাজার থেকে সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহী থেকে আদিবা আনজুম মিতা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরিয়তপুর থেকে পারভীন হক শিকদার, রাজবাড়ী থেকে খোদেজা নাসরীন আক্তার হোসেন, মাদারীপুর থেকে তাহমীনা বেগম, পাবনা থেকে নাদিয়া ইয়াসমিন জলি ও নাটোর থেকে রতœা আহমেদ।
এ ছাড়া জাতীয় পার্টি মনোনীত সালমা ইসলাম, নাজমা আক্তার, মাসুদ এম রশীদ চৌধুরী (সোনালী আক্তার মাসুদা), ও রওশান আরা মান্নান ও ওয়ার্কার্স পাটির মনোনীত প্রার্থী লুৎফুন নেসা খান ও স্বতন্ত্র সেলিনা ইসলামের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।
একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচন-২০১৯ এর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ১১ ফেব্রুয়ারি। ১২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার দিকে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হয়। আর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৬ ফেব্রুয়ারি। ৪ মার্চ নির্বাচন ভবনে ভোটগ্রহণ হবে।