প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে ক্রোয়েশিয়া
https://www.obolokon24.com/2018/07/world-cup-2018_12.html
খেলাধুলা-প্রথমার্ধে পিছিয়ে থেকে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠলো ক্রোয়েশিয়া। নির্ধারিত সময়ে খেলা ১-১ গোলে সমতায় থাকায় খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়ে মানজুকিচের গোলের ২-১ ব্যধানে ইংল্যান্ডকে হারালো ক্রোয়েশিয়া।
মস্কোর লুজনিকি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালের পঞ্চম মিনিটেই এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ডি-বক্সের একটু বাইরে থেকে ওপরের ডান কোণ লক্ষ্য করে নেওয়া কিরান ট্রিপিয়ারের বাঁকানো ফ্রি-কিক ঠেকানোর সুযোগই পাননি গোলরক্ষক দানিয়েল সুবাসিচ।
খেলার ২২তম মিনিটে ইভান স্ত্রিনিচের ভুল পাসে বড় বিপদে পড়তে পারতো ক্রোয়েশিয়া, তবে রাহিম স্টার্লিংয়ের বাড়ানো বল ধরার সময় হ্যারি কেইন অফসাইডে থাকায় যে যাত্রা বেঁচে যায় ক্রোয়াটরা।
আধ ঘণ্টার মাথাতেও বড় বাঁচা বাচে ক্রোয়েশিয়া। ডি-বক্সে ফাঁকা জায়গায় বল পেয়েও রাশিয়া বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা হ্যারি কেইন দুর্বল শট মারেন গোলরক্ষক বরাবর। পাঁচ মিনিট পর পাল্টা আক্রমণে কেইন আর ডেলে আলি হয়ে বল পেয়ে জেসি লিনগার্ড মারেন পোস্টের বাইরে।
বিরতির পর মরিয়া হয়ে আক্রমণে উঠে ৬৫তম মিনিটে গোলের সুযোগ পায় ক্রোয়েশিয়া। ডি-বক্স থেকে ইভান পেরিসিচের শট ফেরে রক্ষণে দুই জনের গায়ে লেগে। তবে তিন মিনিট পর ডান দিক থেকে শিমে ভারসালকোর ক্রসে পা অনেক উঁচিয়ে বল জালে পাঠান পেরিসিচ।
এর চার মিনিট পর ভাগ্যের সহায়তায় বেঁচে যায় ইংল্যান্ড। পেরিসিচের শট পিকফোর্ডকে ফাঁকি দিলেও বল পোস্টে লেগে ফিরে।
খেলার ৮৩তম মিনিটে বুক দিয়ে ডি-বক্সে বল নামিয়ে মারিও মানজুকিচের নেওয়া শট দক্ষতার সঙ্গে ঠেকান পিকফোর্ড।
যোগ করা সময়ের ১০৮তম মিনিটে ইভান পেরিসিচের হেডে বাড়ানো বল ছয় গজ বক্সের মুখে পেয়ে বাঁ-পায়ের কোনাকুনি শটে ক্রোয়েশিয়াকে এগিয়ে দেন মারিও মানজুকিচ।
আগামী ১৫ জুলাই বিশ্বকাপের ফাইনালে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে ফ্রান্সের মুখোমুখি হবে ক্রোয়েশিয়া।
মস্কোর লুজনিকি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালের পঞ্চম মিনিটেই এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ডি-বক্সের একটু বাইরে থেকে ওপরের ডান কোণ লক্ষ্য করে নেওয়া কিরান ট্রিপিয়ারের বাঁকানো ফ্রি-কিক ঠেকানোর সুযোগই পাননি গোলরক্ষক দানিয়েল সুবাসিচ।
খেলার ২২তম মিনিটে ইভান স্ত্রিনিচের ভুল পাসে বড় বিপদে পড়তে পারতো ক্রোয়েশিয়া, তবে রাহিম স্টার্লিংয়ের বাড়ানো বল ধরার সময় হ্যারি কেইন অফসাইডে থাকায় যে যাত্রা বেঁচে যায় ক্রোয়াটরা।
আধ ঘণ্টার মাথাতেও বড় বাঁচা বাচে ক্রোয়েশিয়া। ডি-বক্সে ফাঁকা জায়গায় বল পেয়েও রাশিয়া বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা হ্যারি কেইন দুর্বল শট মারেন গোলরক্ষক বরাবর। পাঁচ মিনিট পর পাল্টা আক্রমণে কেইন আর ডেলে আলি হয়ে বল পেয়ে জেসি লিনগার্ড মারেন পোস্টের বাইরে।
বিরতির পর মরিয়া হয়ে আক্রমণে উঠে ৬৫তম মিনিটে গোলের সুযোগ পায় ক্রোয়েশিয়া। ডি-বক্স থেকে ইভান পেরিসিচের শট ফেরে রক্ষণে দুই জনের গায়ে লেগে। তবে তিন মিনিট পর ডান দিক থেকে শিমে ভারসালকোর ক্রসে পা অনেক উঁচিয়ে বল জালে পাঠান পেরিসিচ।
এর চার মিনিট পর ভাগ্যের সহায়তায় বেঁচে যায় ইংল্যান্ড। পেরিসিচের শট পিকফোর্ডকে ফাঁকি দিলেও বল পোস্টে লেগে ফিরে।
খেলার ৮৩তম মিনিটে বুক দিয়ে ডি-বক্সে বল নামিয়ে মারিও মানজুকিচের নেওয়া শট দক্ষতার সঙ্গে ঠেকান পিকফোর্ড।
যোগ করা সময়ের ১০৮তম মিনিটে ইভান পেরিসিচের হেডে বাড়ানো বল ছয় গজ বক্সের মুখে পেয়ে বাঁ-পায়ের কোনাকুনি শটে ক্রোয়েশিয়াকে এগিয়ে দেন মারিও মানজুকিচ।
আগামী ১৫ জুলাই বিশ্বকাপের ফাইনালে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে ফ্রান্সের মুখোমুখি হবে ক্রোয়েশিয়া।