হরিপুরে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ,আটক-২
https://www.obolokon24.com/2018/07/thakurgaon_91.html
জে.ইতি হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে যৌতুকের টাকার জন্য স্বামী আমিরুল ইসলাম তার স্ত্রী এক সন্তানের জননী গৃহবধূ আয়েশা খাতুন (২২)কে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের ভিত্তিত্বে হরিপুর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে যৌতুক লোভী স্বামী আমিরুল ইসলাম (৩০) ও শাশুরী শেফালী (৫৫)কে আটক করেছে থানা পুলিশ । লাশের সুরতাহাল রিপোর্ট সংগ্রহ করে ময়নাতদন্তের জন্য ঠাকুরগাঁও মর্গে পাঠিয়েছেন।ঘটনাটি ঘটেছে হরিপুর উপজেলার ২নং আমগাঁও ইউনিয়নের ভেটনা গ্রামের নিহতের স্বামী আমিরুল ইসলামের নিজ বাড়িতে। নিহত আয়েশা খাতুন একই উপজেলার হরিপুর ৫নং সদর ইউনিয়নের খোলড়া গ্রামের আব্দুল হাইয়ের মেয়ে।
নিহত আয়েশার বাবা আব্দুল হাই বলেন গত তিনবছর পূর্বে আমার মেয়ে আয়েশা খাতুনের হরিপুর উপজেলার ২নং আমগাঁও ইউনিয়নের ভেটনা গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে আমিরুল ইসলামের বিবাহ হয়। এসময় যৌতুক বাবদ একলক্ষ টাকা দেওয়া হয়। এ টাকা শেষ হওয়ার পর আরো যৌতুকের টাকা নিয়ে আসার জন্য আয়েশার প্রতি শুরু হয় নির্মম শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন। এ বিষয়ে একাধিকবার গ্রাম্য সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অবশেষে মেয়ের সুখের জন্য আরো একলক্ষ টাকা জামাইকে দেওয়া হয়। এরপর আরো টাকা নেওয়ার জন্য মেয়ের উপর শারীরিক ও মানষিকভাবে নির্যাতন শুরু হয়। এমতাবস্থায় গত বৃহস্প্রতিবার সকালে মেয়ের স্বামীসহ তার পরিবারের লোকজন আমার মেয়েকে মারপিট করে গুরুত্ব জখম করলে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এসময় মেয়েকে চিকিৎসার জন্য তারা দিনাজপুর মেডিক্যাল হাসপাতাল নিয়ে গেলে বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় সে মারা যায়। হরিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুছ বলেন গতকাল শুক্রবার সকালে মেয়ের বাবা আব্দুল হাইয়ের লিখিত অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে এজাহার নামীয় মেয়ের স্বামী আমিরুল ইসলাম ও শাশুরী শেফালীকে আটক করা হয় এবং আমিরুলের বাড়ি থেকে আয়েশার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঠাকুরগাঁও মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে যৌতুকের টাকার জন্য স্বামী আমিরুল ইসলাম তার স্ত্রী এক সন্তানের জননী গৃহবধূ আয়েশা খাতুন (২২)কে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের ভিত্তিত্বে হরিপুর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে যৌতুক লোভী স্বামী আমিরুল ইসলাম (৩০) ও শাশুরী শেফালী (৫৫)কে আটক করেছে থানা পুলিশ । লাশের সুরতাহাল রিপোর্ট সংগ্রহ করে ময়নাতদন্তের জন্য ঠাকুরগাঁও মর্গে পাঠিয়েছেন।ঘটনাটি ঘটেছে হরিপুর উপজেলার ২নং আমগাঁও ইউনিয়নের ভেটনা গ্রামের নিহতের স্বামী আমিরুল ইসলামের নিজ বাড়িতে। নিহত আয়েশা খাতুন একই উপজেলার হরিপুর ৫নং সদর ইউনিয়নের খোলড়া গ্রামের আব্দুল হাইয়ের মেয়ে।
নিহত আয়েশার বাবা আব্দুল হাই বলেন গত তিনবছর পূর্বে আমার মেয়ে আয়েশা খাতুনের হরিপুর উপজেলার ২নং আমগাঁও ইউনিয়নের ভেটনা গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে আমিরুল ইসলামের বিবাহ হয়। এসময় যৌতুক বাবদ একলক্ষ টাকা দেওয়া হয়। এ টাকা শেষ হওয়ার পর আরো যৌতুকের টাকা নিয়ে আসার জন্য আয়েশার প্রতি শুরু হয় নির্মম শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন। এ বিষয়ে একাধিকবার গ্রাম্য সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অবশেষে মেয়ের সুখের জন্য আরো একলক্ষ টাকা জামাইকে দেওয়া হয়। এরপর আরো টাকা নেওয়ার জন্য মেয়ের উপর শারীরিক ও মানষিকভাবে নির্যাতন শুরু হয়। এমতাবস্থায় গত বৃহস্প্রতিবার সকালে মেয়ের স্বামীসহ তার পরিবারের লোকজন আমার মেয়েকে মারপিট করে গুরুত্ব জখম করলে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এসময় মেয়েকে চিকিৎসার জন্য তারা দিনাজপুর মেডিক্যাল হাসপাতাল নিয়ে গেলে বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় সে মারা যায়। হরিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুছ বলেন গতকাল শুক্রবার সকালে মেয়ের বাবা আব্দুল হাইয়ের লিখিত অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে এজাহার নামীয় মেয়ের স্বামী আমিরুল ইসলাম ও শাশুরী শেফালীকে আটক করা হয় এবং আমিরুলের বাড়ি থেকে আয়েশার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঠাকুরগাঁও মর্গে পাঠানো হয়েছে।