ঠাকুরগাঁওয়ে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা
https://www.obolokon24.com/2018/07/thakurgaon_12.html
আব্দুল আওয়াল,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ॥
জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হলরুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন সিভিল সার্জন ডাঃ আবু মো: খায়রুল কবির। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ নাদিরুল আজিজ চপল, শিশু কনসালটেন্ট ডাঃ শাহাজাহান নেওয়াজ, ডাঃ সোহাগ, ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাব সভাপতি মনসুর আলী, প্রবীণ সাংবাদিক আব্দুল লতিফ প্রমুখ। কর্মশালায় জেলার প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। আগামী ১৪ জুলাই শনিবার জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন প্রথম রাউন্ডে জেলায় ০৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২১ হাজার ৪শ’ ৯৪ শিশুকে একটি করে নীল রঙেন ভিটামিন এ ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ১ লাখ ৮৩ হাজার ২১৬ জন একটি করে লাল রঙেন ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এ জন্য জেলার ৫৬টি ইউনিয়নে ১৬৮টি ওয়ার্ডে ১৩৮০টি টিকাদান কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব টিকাদান কেন্দ্রে ১৫৭ জন স্বাস্থ্যসহকারী, ১৫৪ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী, ২ হাজার ৭৭০ জন স্বেচ্ছাসেবক এবং ১৬৮ জন প্রথম সারির সুপারভাইজার কর্মরত থাকবে। এছাড়াও জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা সহযোগিতা করবেন।
জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হলরুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন সিভিল সার্জন ডাঃ আবু মো: খায়রুল কবির। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ নাদিরুল আজিজ চপল, শিশু কনসালটেন্ট ডাঃ শাহাজাহান নেওয়াজ, ডাঃ সোহাগ, ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাব সভাপতি মনসুর আলী, প্রবীণ সাংবাদিক আব্দুল লতিফ প্রমুখ। কর্মশালায় জেলার প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। আগামী ১৪ জুলাই শনিবার জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন প্রথম রাউন্ডে জেলায় ০৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২১ হাজার ৪শ’ ৯৪ শিশুকে একটি করে নীল রঙেন ভিটামিন এ ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ১ লাখ ৮৩ হাজার ২১৬ জন একটি করে লাল রঙেন ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এ জন্য জেলার ৫৬টি ইউনিয়নে ১৬৮টি ওয়ার্ডে ১৩৮০টি টিকাদান কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব টিকাদান কেন্দ্রে ১৫৭ জন স্বাস্থ্যসহকারী, ১৫৪ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী, ২ হাজার ৭৭০ জন স্বেচ্ছাসেবক এবং ১৬৮ জন প্রথম সারির সুপারভাইজার কর্মরত থাকবে। এছাড়াও জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা সহযোগিতা করবেন।