সৈয়দপুরের ড্রাগন বাগান পরিদর্শন করেছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক
https://www.obolokon24.com/2018/07/saidpur_52.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর অসুরখাই গ্রামের একটি ড্রাগন বাগান পরিদর্শন করেছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক ( সরেজমিন উইং) কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল মুয়িদ। উল্লিখিত গ্রামে ওই ড্রাগন বাগানটি করেছেন সজীব সীড্সের স্বত্ত্বাধিকারী মো. আহসান-উল- হক বাবু।
আজ(বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ৯ টায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক (ফিল্ড সার্ভিস উইং) কৃষিবিদ ড. আব্দুল মুয়িদ ওই ড্রাগন বাগানটি পরিদর্শনে আসেন। এ সময় তিনি (পরিচালক) ড্রাগন বাগানটি ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং বাগানের স্বত্ত্বাধিকারী আহসান-উল-হক বাবু’র সঙ্গে ড্রাগন চাষাবাদ, বাজারজাতসহ কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন দিক নিয়ে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেন। এ সময় ইন্টিগ্রেড এগ্রিকালচারাল এ্যাপ্রোচ ফর ইনসিওরিং নিউট্রেশন এন্ড ফুড সিকিউরিটি প্রজেক্টের (আইএএনএফপি) প্রজেক্ট ডিরেক্টর কৃষিবিদ মো. মাইদুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহ্ আলম, নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. আবুল কাশেম আযাদ, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. কেরামত আলী, সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোছা. হোমায়রা মন্ডল, সংশ্লিষ্ট কৃষি ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব দাস, সজীব সীডসের স্বত্ত্বাধিকারী মো. আহসান-উল- হক বাবুসহ এলাকার কৃষক-কৃষাণী ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর অসুরখাই গ্রামের আদর্শ কৃষক আহসান -উল - হক বাবু তাঁর বাড়ি সংলগ্ন ৬০ শতক উচুঁ জমিতে একটি ড্রাগন বাগান গড়ে তোলেন। গত ২০১৬ সালে গড়ে তোলা বাগানটিতে এক হাজার ২ শ’ টি ড্রাগন গাছ রয়েছে। বাগানটি করতে কৃষক বাবু’র ৫ লাখ টাকার বেশি ব্যয় হয়েছে। আর বাগানে চারা লাগানোর ১১ মাসের মধ্যে ফল আসা শুরু হয়। সম্পূর্ণ জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার করে গড়ে তোলা বাগানটি থেকে কয়েক দফায় ড্রাগন ফল পাওয়া গেছে। ফলনও মিলেছে আশাতীত।
কৃষক আহসান- উল- হক বাবু জানান, আমাদের এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষের কাছে ভিন্নদেশী ড্রাগন ফলটি তেমন একটি পরিচিত ফল নয়। তাই প্রথম প্রথম এটি (ড্রাগন ফল) স্থানীয়ভাবে বাজারজাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। বর্তমানে রাজধানী ঢাকা ও বিভাগীয় শহর রংপুরের ফল ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে ড্রাগন ফল বাজারে বিক্রি করছেন তিনি। তিনি ব্যবসায়ীদের ড্রাগন ফল প্রতি কেজি চার শ’ টাকা দরে দিচ্ছেন। আর তারা সে সব পাঁচ শ’ থেকে সাড়ে ছয় শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। ইতিমধ্যে বাগানের উৎপাদিত ড্রাগন ফল বিক্রি করে ৫০ হাজার টাকার মতো পাওয়া গেছে বলে জানান তিনি। আর ড্রাগন বাগান ২০/২২ বছর পর্যন্ত ফল দেয়। তাই আগামীতে পুষ্টিগুন সম্পন্ন বিদেশী ফল ড্রাগন বাগান করে তাঁর স্বপ্ন পূরনের আশা করছেন তিনি।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর অসুরখাই গ্রামের একটি ড্রাগন বাগান পরিদর্শন করেছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক ( সরেজমিন উইং) কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল মুয়িদ। উল্লিখিত গ্রামে ওই ড্রাগন বাগানটি করেছেন সজীব সীড্সের স্বত্ত্বাধিকারী মো. আহসান-উল- হক বাবু।
আজ(বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ৯ টায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক (ফিল্ড সার্ভিস উইং) কৃষিবিদ ড. আব্দুল মুয়িদ ওই ড্রাগন বাগানটি পরিদর্শনে আসেন। এ সময় তিনি (পরিচালক) ড্রাগন বাগানটি ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং বাগানের স্বত্ত্বাধিকারী আহসান-উল-হক বাবু’র সঙ্গে ড্রাগন চাষাবাদ, বাজারজাতসহ কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন দিক নিয়ে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেন। এ সময় ইন্টিগ্রেড এগ্রিকালচারাল এ্যাপ্রোচ ফর ইনসিওরিং নিউট্রেশন এন্ড ফুড সিকিউরিটি প্রজেক্টের (আইএএনএফপি) প্রজেক্ট ডিরেক্টর কৃষিবিদ মো. মাইদুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহ্ আলম, নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. আবুল কাশেম আযাদ, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. কেরামত আলী, সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোছা. হোমায়রা মন্ডল, সংশ্লিষ্ট কৃষি ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব দাস, সজীব সীডসের স্বত্ত্বাধিকারী মো. আহসান-উল- হক বাবুসহ এলাকার কৃষক-কৃষাণী ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর অসুরখাই গ্রামের আদর্শ কৃষক আহসান -উল - হক বাবু তাঁর বাড়ি সংলগ্ন ৬০ শতক উচুঁ জমিতে একটি ড্রাগন বাগান গড়ে তোলেন। গত ২০১৬ সালে গড়ে তোলা বাগানটিতে এক হাজার ২ শ’ টি ড্রাগন গাছ রয়েছে। বাগানটি করতে কৃষক বাবু’র ৫ লাখ টাকার বেশি ব্যয় হয়েছে। আর বাগানে চারা লাগানোর ১১ মাসের মধ্যে ফল আসা শুরু হয়। সম্পূর্ণ জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার করে গড়ে তোলা বাগানটি থেকে কয়েক দফায় ড্রাগন ফল পাওয়া গেছে। ফলনও মিলেছে আশাতীত।
কৃষক আহসান- উল- হক বাবু জানান, আমাদের এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষের কাছে ভিন্নদেশী ড্রাগন ফলটি তেমন একটি পরিচিত ফল নয়। তাই প্রথম প্রথম এটি (ড্রাগন ফল) স্থানীয়ভাবে বাজারজাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। বর্তমানে রাজধানী ঢাকা ও বিভাগীয় শহর রংপুরের ফল ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে ড্রাগন ফল বাজারে বিক্রি করছেন তিনি। তিনি ব্যবসায়ীদের ড্রাগন ফল প্রতি কেজি চার শ’ টাকা দরে দিচ্ছেন। আর তারা সে সব পাঁচ শ’ থেকে সাড়ে ছয় শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। ইতিমধ্যে বাগানের উৎপাদিত ড্রাগন ফল বিক্রি করে ৫০ হাজার টাকার মতো পাওয়া গেছে বলে জানান তিনি। আর ড্রাগন বাগান ২০/২২ বছর পর্যন্ত ফল দেয়। তাই আগামীতে পুষ্টিগুন সম্পন্ন বিদেশী ফল ড্রাগন বাগান করে তাঁর স্বপ্ন পূরনের আশা করছেন তিনি।